নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে আজ শনিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে পাঁচ দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা। যা আগামী বুধবার (১ মার্চ) পর্যন্ত চলবে। সকাল ১১টার দিকে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘মানুষের খাবারের অন্যতম উপাদান মাছ, মাংস, দুধ, ডিম। এগুলোর উৎপাদন বাড়াতে যতটা সহযোগিতা করা দরকার, পৃষ্ঠপোষকতা করা প্রয়োজন, তা আমরা করছি। ফলে উৎপাদনও অনেক বেড়েছে। রমজানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। এতে মাছ, মাংস, দুধ ডিমের দাম রমজানে সময় কোনোভাবেই বাড়বে না।’
সরেজমিনে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলায় দেখা যায়, নানা জাতের গরু, ছাগল, দুম্বার সমারোহ। এছাড়াও নানা রঙের কুকুর, বিড়াল, খরগোশ রয়েছে। কিচিরমিচির শব্দে সরব উপস্থিতি রয়েছে ময়ূর, কবুতর, টিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির ছোট-বড় পাখির।
প্রদর্শনীতে ছোট সাইজের ভুট্টি জাতের গরু নিয়ে এসেছেন কেরানীগঞ্জের জুবায়ের হোসেন। এই খামারি জানান, ১৪৫ কেজি ওজনের গরুটির দাম এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা। দাম বেশি হলেও ভুট্টি জাতের গরুর মাংস অনেক সুস্বাদু।
মেলার মাঠে একই সঙ্গে দেখা যায়, বিভিন্ন উন্নত জাতের গরু, মহিষ, ছাগল-ভেড়া, দুম্বা, খরগোশ, কুকুর, বিড়াল, হাঁস-মুরগি, কবুতর, পাখিসহ গৃহপালিত নানা ধরনের প্রাণী। মেলাতে দেশের সবচেয়ে বড় আকারের গরু-মহিষ ও ছাগল-ভেড়ার র্যাম্প শো আয়োজন করা হয়। এছাড়াও মেলাতে রয়েছে নানা রকম সুস্বাদু মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্যের সমাহার এবং খামার স্থাপনের সরঞ্জামাদিসহ সহায়ক শিল্প সামগ্রী। এসব দেখতে ও কিনতে মেলায় ভিড় করেন পশু-পাখিপ্রেমী মানুষেরা।
মেলায় বিদেশি কুকুর কিনতে আসেন ধানমন্ডির বাসিন্দা আহাদ সাগর। তিনি বলেন, ‘প্রাণীদের নিয়ে এমন প্রদর্শনীর আয়োজন তেমন হয় না। বিদেশি জাতের পছন্দের কুকুর কিনতে মেলায় এসেছি।’
মেলার সেলিম ডগ ট্রেনিং সেন্টারে প্রদর্শনীর জন্য আনা হয়েছে তিনটি বিদেশি কুকুর। প্রতিষ্ঠানটির মালিক সেলিম ইমরান বলেন, ‘আমরা কুকুরের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। একই সঙ্গে কুকুরও বিক্রি করি।’
পাঁচটি বিদেশি জাতের বিড়াল নিয়ে মেলায় এসেছেন মিরপুরের শারমিন আশা। তাঁর স্টলের নাম ‘সিম্বাক্যাট সোসাইটি’। শারমিন জানান, শখের বসে তুরস্কের বিশেষ প্রজাতির বিড়াল পোষেন তিনি। সংগ্রহে থাকা বাড়তি বিড়ালগুলো মেলায় বিক্রি করতে এসেছেন।
বসুন্ধরা এলাকা থেকে মেলায় এসেছেন দর্শনার্থী সামিয়া আক্তার। তিনি কবুতরের স্টলের সামনে মোবাইল দিয়ে ছবি তুলছিলেন। সামিয়া জানান, তিনি মূলত খরগোশপ্রেমী। মেলায় অন্য প্রাণীও দেখছেন। কবুতরের প্রতি আগ্রহ থাকলেও ভাড়া বাসায় কবুতর পোষার সাহস পাচ্ছেন না।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ বলেন, ‘ভারত গরু পাঠানো বন্ধ করায় আমাদের শাপেবর হয়েছে। সরকারি-বেসরকারি পারস্পরিক সহযোগিতায় দেশে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে অভাবনীয় সাফল্য এসেছে।’
আয়োজকদের তথ্য অনুসারে মেলায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ), বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি), প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি) ও প্রাণিসম্পদ সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সেক্টরের প্রায় দুই শতাধিক স্টল রয়েছে।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে আজ শনিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে পাঁচ দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা। যা আগামী বুধবার (১ মার্চ) পর্যন্ত চলবে। সকাল ১১টার দিকে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘মানুষের খাবারের অন্যতম উপাদান মাছ, মাংস, দুধ, ডিম। এগুলোর উৎপাদন বাড়াতে যতটা সহযোগিতা করা দরকার, পৃষ্ঠপোষকতা করা প্রয়োজন, তা আমরা করছি। ফলে উৎপাদনও অনেক বেড়েছে। রমজানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। এতে মাছ, মাংস, দুধ ডিমের দাম রমজানে সময় কোনোভাবেই বাড়বে না।’
সরেজমিনে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলায় দেখা যায়, নানা জাতের গরু, ছাগল, দুম্বার সমারোহ। এছাড়াও নানা রঙের কুকুর, বিড়াল, খরগোশ রয়েছে। কিচিরমিচির শব্দে সরব উপস্থিতি রয়েছে ময়ূর, কবুতর, টিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির ছোট-বড় পাখির।
প্রদর্শনীতে ছোট সাইজের ভুট্টি জাতের গরু নিয়ে এসেছেন কেরানীগঞ্জের জুবায়ের হোসেন। এই খামারি জানান, ১৪৫ কেজি ওজনের গরুটির দাম এক লাখ ৬৫ হাজার টাকা। দাম বেশি হলেও ভুট্টি জাতের গরুর মাংস অনেক সুস্বাদু।
মেলার মাঠে একই সঙ্গে দেখা যায়, বিভিন্ন উন্নত জাতের গরু, মহিষ, ছাগল-ভেড়া, দুম্বা, খরগোশ, কুকুর, বিড়াল, হাঁস-মুরগি, কবুতর, পাখিসহ গৃহপালিত নানা ধরনের প্রাণী। মেলাতে দেশের সবচেয়ে বড় আকারের গরু-মহিষ ও ছাগল-ভেড়ার র্যাম্প শো আয়োজন করা হয়। এছাড়াও মেলাতে রয়েছে নানা রকম সুস্বাদু মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্যের সমাহার এবং খামার স্থাপনের সরঞ্জামাদিসহ সহায়ক শিল্প সামগ্রী। এসব দেখতে ও কিনতে মেলায় ভিড় করেন পশু-পাখিপ্রেমী মানুষেরা।
মেলায় বিদেশি কুকুর কিনতে আসেন ধানমন্ডির বাসিন্দা আহাদ সাগর। তিনি বলেন, ‘প্রাণীদের নিয়ে এমন প্রদর্শনীর আয়োজন তেমন হয় না। বিদেশি জাতের পছন্দের কুকুর কিনতে মেলায় এসেছি।’
মেলার সেলিম ডগ ট্রেনিং সেন্টারে প্রদর্শনীর জন্য আনা হয়েছে তিনটি বিদেশি কুকুর। প্রতিষ্ঠানটির মালিক সেলিম ইমরান বলেন, ‘আমরা কুকুরের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। একই সঙ্গে কুকুরও বিক্রি করি।’
পাঁচটি বিদেশি জাতের বিড়াল নিয়ে মেলায় এসেছেন মিরপুরের শারমিন আশা। তাঁর স্টলের নাম ‘সিম্বাক্যাট সোসাইটি’। শারমিন জানান, শখের বসে তুরস্কের বিশেষ প্রজাতির বিড়াল পোষেন তিনি। সংগ্রহে থাকা বাড়তি বিড়ালগুলো মেলায় বিক্রি করতে এসেছেন।
বসুন্ধরা এলাকা থেকে মেলায় এসেছেন দর্শনার্থী সামিয়া আক্তার। তিনি কবুতরের স্টলের সামনে মোবাইল দিয়ে ছবি তুলছিলেন। সামিয়া জানান, তিনি মূলত খরগোশপ্রেমী। মেলায় অন্য প্রাণীও দেখছেন। কবুতরের প্রতি আগ্রহ থাকলেও ভাড়া বাসায় কবুতর পোষার সাহস পাচ্ছেন না।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ বলেন, ‘ভারত গরু পাঠানো বন্ধ করায় আমাদের শাপেবর হয়েছে। সরকারি-বেসরকারি পারস্পরিক সহযোগিতায় দেশে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে অভাবনীয় সাফল্য এসেছে।’
আয়োজকদের তথ্য অনুসারে মেলায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ), বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি), প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি) ও প্রাণিসম্পদ সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সেক্টরের প্রায় দুই শতাধিক স্টল রয়েছে।
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১ few সেকেন্ড আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪৪ মিনিট আগে