গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছেন পলি বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূ। নিজে বিষপানের পর তিন শিশুকন্যাকেও বিষ খাইয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে প্রথমে কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয় তাদের। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত ৮টার দিকে গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পরিবারের সূত্রে জানা যায়, বছর দশেক আগে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার লংকারচর গ্রামের হাবিবুর রহমান মোল্লার ছেলে টিটু মোল্লার সঙ্গে একই উপজেলার খাগড়াবাড়ী গ্রামের শরিফুল শেখের মেয়ে পলি বেগমের বিয়ে হয়। শাশুড়ি সেকেলা বেগম পুত্রবধূ পলিকে তাঁর বাবার একাধিক বিয়ে করা নিয়ে খোঁটা দিয়ে আসছেন। আজ সকালে পলি শাশুড়ির উঠানে জ্বালানি (গাছের পাতা) শুকাতে দেন। এ নিয়ে শাশুড়ি গালমন্দ করেন, বাবার বিয়ের বিষয় নিয়ে আবার বাজে মন্তব্য করেন। একপর্যায়ে দুপুরে আগাছানাশক পান করেন পলি। পরে চামচে করে একে একে আট বছরের মেয়ে আফসানা, আড়াই বছরের আমেনা ও দেড় বছরের মিমকেও পান করান। পরিবার টের পেয়ে তাদের কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত ইন্টার্ন চিকিৎসক অনামিকা জাহান জানান, আগাছানাশক খেয়ে কাশিয়ানী থেকে এক মা ও ৩ মেয়ে হাসপাতালে আসে। তাদের মধ্যে মা ও বড় মেয়ে শঙ্কামুক্ত হলেও খানিকটা ঝুঁকিতে আছে ছোট দুই মেয়ে।
গোপালগঞ্জে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছেন পলি বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূ। নিজে বিষপানের পর তিন শিশুকন্যাকেও বিষ খাইয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে প্রথমে কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয় তাদের। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত ৮টার দিকে গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পরিবারের সূত্রে জানা যায়, বছর দশেক আগে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার লংকারচর গ্রামের হাবিবুর রহমান মোল্লার ছেলে টিটু মোল্লার সঙ্গে একই উপজেলার খাগড়াবাড়ী গ্রামের শরিফুল শেখের মেয়ে পলি বেগমের বিয়ে হয়। শাশুড়ি সেকেলা বেগম পুত্রবধূ পলিকে তাঁর বাবার একাধিক বিয়ে করা নিয়ে খোঁটা দিয়ে আসছেন। আজ সকালে পলি শাশুড়ির উঠানে জ্বালানি (গাছের পাতা) শুকাতে দেন। এ নিয়ে শাশুড়ি গালমন্দ করেন, বাবার বিয়ের বিষয় নিয়ে আবার বাজে মন্তব্য করেন। একপর্যায়ে দুপুরে আগাছানাশক পান করেন পলি। পরে চামচে করে একে একে আট বছরের মেয়ে আফসানা, আড়াই বছরের আমেনা ও দেড় বছরের মিমকেও পান করান। পরিবার টের পেয়ে তাদের কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
গোপালগঞ্জ শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত ইন্টার্ন চিকিৎসক অনামিকা জাহান জানান, আগাছানাশক খেয়ে কাশিয়ানী থেকে এক মা ও ৩ মেয়ে হাসপাতালে আসে। তাদের মধ্যে মা ও বড় মেয়ে শঙ্কামুক্ত হলেও খানিকটা ঝুঁকিতে আছে ছোট দুই মেয়ে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে