টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের মধুপুর গণগ্রন্থাগার (পাবলিক লাইব্রেরি) ২৮ বছর ধরে তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। প্রতিনিয়ত সংস্কার আর আসবাব কেনা হলেও গ্রন্থাগারটি পাঠকের জন্য উন্মুক্ত হয়নি।
জানা গেছ, ১৯৯৫ সালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মধুমহলের (ভবনটি ভেঙে ফেলা হয়েছে) পূর্ব পাশের কক্ষে এটি স্থাপন করেন। ইউএনওর বদলির পর কার্যক্রমে ভাটা পড়ে। কিছুদিন পর ওই কক্ষকে অফিসার্স ক্লাবে পরিণত করা হয়। গ্রন্থাগার পাঠিয়ে দেওয়া হয় আদালতপাড়ার কোর্ট ভবনে। সেখানেও পাঠকের জন্য উন্মুক্ত হয়নি এটি। ২০০১ সালে ক্রীড়া সংস্থার একটি কক্ষ মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরির জন্য নির্ধারণ করা হয়। দ্বিতীয় তলার ওই কক্ষে কিছু বই, প্লাস্টিকের ডজনখানেক চেয়ার, তিন-চারটি আলমারি রাখা হয়। মো. মজিবর রহমানকে পাবলিক লাইব্রেরি দেখভালের দায়িত্ব দিলেও দুই মাস পর সেই দায়িত্ব নিয়ে নেয় উপজেলা প্রশাসন। তখন থেকেই মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরি তালাবদ্ধ।
গিয়ে দেখা যায়, মধুপুর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার ভবনটি অত্যন্ত জরাজীর্ণ। কলাপসিবল গেট তালাবদ্ধ। দ্বিতীয় তলার দক্ষিণ পাশে মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরি লেখাটিও মুছে যায় যায় অবস্থা। ওই ভবনে ওঠার কোনো পরিবেশ নেই। দ্বিতীয় তলার সব কটি জানালা ভাঙা। ভবনের চারপাশ পরজীবী উদ্ভিদে ছেয়ে রয়েছে।
এদিকে ২০২১ সালে মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরির নাম পরিবর্তন করে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনকে উপজেলা পরিষদ পাবলিক লাইব্রেরিতে রূপান্তর করে উপজেলা পরিষদ। বিপুল ব্যয়ে ভবনের সংস্কারও করা হয়। নতুন করে চেয়ার, টেবিল, আলমারি সবই বানানো হয়। ২০২১ সালের ৬ নভেম্বর উদ্বোধন করা হলেও পাঠকের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি গ্রন্থাগারটি।
ইউএনও শামীমা ইয়াসমিন বলেন, গ্রন্থাগারটি পাঠকের উপযোগী করার কাজ চলমান রয়েছে।
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের মধুপুর গণগ্রন্থাগার (পাবলিক লাইব্রেরি) ২৮ বছর ধরে তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। প্রতিনিয়ত সংস্কার আর আসবাব কেনা হলেও গ্রন্থাগারটি পাঠকের জন্য উন্মুক্ত হয়নি।
জানা গেছ, ১৯৯৫ সালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মধুমহলের (ভবনটি ভেঙে ফেলা হয়েছে) পূর্ব পাশের কক্ষে এটি স্থাপন করেন। ইউএনওর বদলির পর কার্যক্রমে ভাটা পড়ে। কিছুদিন পর ওই কক্ষকে অফিসার্স ক্লাবে পরিণত করা হয়। গ্রন্থাগার পাঠিয়ে দেওয়া হয় আদালতপাড়ার কোর্ট ভবনে। সেখানেও পাঠকের জন্য উন্মুক্ত হয়নি এটি। ২০০১ সালে ক্রীড়া সংস্থার একটি কক্ষ মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরির জন্য নির্ধারণ করা হয়। দ্বিতীয় তলার ওই কক্ষে কিছু বই, প্লাস্টিকের ডজনখানেক চেয়ার, তিন-চারটি আলমারি রাখা হয়। মো. মজিবর রহমানকে পাবলিক লাইব্রেরি দেখভালের দায়িত্ব দিলেও দুই মাস পর সেই দায়িত্ব নিয়ে নেয় উপজেলা প্রশাসন। তখন থেকেই মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরি তালাবদ্ধ।
গিয়ে দেখা যায়, মধুপুর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার ভবনটি অত্যন্ত জরাজীর্ণ। কলাপসিবল গেট তালাবদ্ধ। দ্বিতীয় তলার দক্ষিণ পাশে মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরি লেখাটিও মুছে যায় যায় অবস্থা। ওই ভবনে ওঠার কোনো পরিবেশ নেই। দ্বিতীয় তলার সব কটি জানালা ভাঙা। ভবনের চারপাশ পরজীবী উদ্ভিদে ছেয়ে রয়েছে।
এদিকে ২০২১ সালে মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরির নাম পরিবর্তন করে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনকে উপজেলা পরিষদ পাবলিক লাইব্রেরিতে রূপান্তর করে উপজেলা পরিষদ। বিপুল ব্যয়ে ভবনের সংস্কারও করা হয়। নতুন করে চেয়ার, টেবিল, আলমারি সবই বানানো হয়। ২০২১ সালের ৬ নভেম্বর উদ্বোধন করা হলেও পাঠকের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি গ্রন্থাগারটি।
ইউএনও শামীমা ইয়াসমিন বলেন, গ্রন্থাগারটি পাঠকের উপযোগী করার কাজ চলমান রয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে