পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর পরশুরামে সাদিয়া আক্তার (১৮) নামে এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার উপজেলার মেলাঘর গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
জানা যায়, সাদিয়া আক্তার মির্জানগর ইউনিয়নের মেলাঘর গ্রামের ছুট্টো মিয়ার মেয়ে। দুই বছর আগে ওই ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য আবু বক্কর ছিদ্দিক আবু মিয়ার ছোট ভাই সৌদিপ্রবাসী তানিম চৌধুরী জনির সঙ্গে তার বিয়ে হয়। জনি বর্তমানে সৌদি আরব রয়েছেন। বিয়ের পর থেকে তাদের সংসারে কলহ চলছিল। তাদের তাসফিয়া নামে ১০ মাস বয়সী এক কন্যা সন্তান রয়েছে।
মৃতের পরিবার জানায়, দীর্ঘ সময় ধরে সাদিয়ার কক্ষে তাঁর শিশু কন্যা কান্নাকাটি করছিল। এ সময় পরিবারের সদস্যরা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে সাদিয়ার মরদেহ ঝুলতে দেখেন। পরে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সাদিয়ার মা নাসিমা আক্তার বলেন, ‘মঙ্গলবার সকালে সাদিয়ার স্বামী তানিম চৌধুরী জনি মোবাইল ফোনে কল দিয়ে তাকে গালি গালাজ করে এবং তালাক দেবে বলে হুমকি দেয়।’ এতে স্বামীর ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে অভিমানে আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে তানিম শ্বশুর–শাশুড়ি কারও সঙ্গে কথা বলতেন না। সৌদি যাওয়ার পর থেকে তার পরিবার সাদিয়ার ওপর বিভিন্ন অজুহাতে নির্যাতন করত।’
অন্যদিকে সদিয়ার ভাশুর আবু বক্কর ছিদ্দিক আবু মিয়া বলেন, ‘ঘটনা যেহেতু সাদিয়ার বাবার বাড়িতে ঘটেছে, কি কারণে কেন ঘটেছে সেই বিষয় তিনি কিছু বলতে পারছেন না।’
পরশুরাম মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তারেকুর রহমান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, স্বামীর বকা শুনে অপমানে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
ফেনীর পরশুরামে সাদিয়া আক্তার (১৮) নামে এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার উপজেলার মেলাঘর গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
জানা যায়, সাদিয়া আক্তার মির্জানগর ইউনিয়নের মেলাঘর গ্রামের ছুট্টো মিয়ার মেয়ে। দুই বছর আগে ওই ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য আবু বক্কর ছিদ্দিক আবু মিয়ার ছোট ভাই সৌদিপ্রবাসী তানিম চৌধুরী জনির সঙ্গে তার বিয়ে হয়। জনি বর্তমানে সৌদি আরব রয়েছেন। বিয়ের পর থেকে তাদের সংসারে কলহ চলছিল। তাদের তাসফিয়া নামে ১০ মাস বয়সী এক কন্যা সন্তান রয়েছে।
মৃতের পরিবার জানায়, দীর্ঘ সময় ধরে সাদিয়ার কক্ষে তাঁর শিশু কন্যা কান্নাকাটি করছিল। এ সময় পরিবারের সদস্যরা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে সাদিয়ার মরদেহ ঝুলতে দেখেন। পরে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সাদিয়ার মা নাসিমা আক্তার বলেন, ‘মঙ্গলবার সকালে সাদিয়ার স্বামী তানিম চৌধুরী জনি মোবাইল ফোনে কল দিয়ে তাকে গালি গালাজ করে এবং তালাক দেবে বলে হুমকি দেয়।’ এতে স্বামীর ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে অভিমানে আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে তানিম শ্বশুর–শাশুড়ি কারও সঙ্গে কথা বলতেন না। সৌদি যাওয়ার পর থেকে তার পরিবার সাদিয়ার ওপর বিভিন্ন অজুহাতে নির্যাতন করত।’
অন্যদিকে সদিয়ার ভাশুর আবু বক্কর ছিদ্দিক আবু মিয়া বলেন, ‘ঘটনা যেহেতু সাদিয়ার বাবার বাড়িতে ঘটেছে, কি কারণে কেন ঘটেছে সেই বিষয় তিনি কিছু বলতে পারছেন না।’
পরশুরাম মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তারেকুর রহমান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, স্বামীর বকা শুনে অপমানে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে