হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে মাছ শিকারে যাওয়ার সময় ১৭ জেলেকে গ্রেপ্তার ও মাছ ধরার ট্রলার জব্দ করা হয়েছে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় তাঁদের মধ্যে ১৬ জনকে সাত দিনের কারাদণ্ডাদেশ দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একজন শিশু হওয়ায় ছেড়ে দেওয়া হয়।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুরাইয়া আক্তার লাকী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাজু চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় আমরা প্রতিদিন নদীতে অভিযান পরিচালনা করে আসছি। ২ নভেম্বর পর্যন্ত আমাদের যৌথ অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
আজ বিকেলে উপজেলার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ পাশে মেঘনা নদী থেকে ট্রলারটি ১৭ জনকে আটক করা হয়। এমভি ফাইজা নামের মাছ ধরার ট্রলারটির মালিক ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার মো. শরিফ।
এ বিষয়ে কোস্টগার্ড জানায়, প্রতিদিনের ন্যায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাজু চৌধুরীর নেতৃত্বে নদীতে অভিযানে যায় কোস্টগার্ডের একটি দল। এ সময় একটি ট্রলার তাঁদের পাশ দিয়ে দ্রুত গতিতে সাগরের দিকে যাওয়ার সময় গতিরোধ করে থামানো হয়। পরে তল্লাশি করে ট্রলারের মধ্যে জাল ও বরফ পাওয়া যায়। তাঁরা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে সাগরে গিয়ে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে ঘাট থেকে ছেড়ে আসে।
পরে ১৭ জেলেসহ ট্রলারটি আটক করে কোস্টগার্ডের হাতিয়া স্টেশন তমরদ্দিতে নিয়ে আসা হয়। সন্ধ্যায় কোস্টগার্ড ও উপজেলা মৎস্য অফিসের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ইউএনও সুরাইয়া আক্তার লাকী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন বলে জানায় কোস্টগার্ড।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে মাছ শিকারে যাওয়ার সময় ১৭ জেলেকে গ্রেপ্তার ও মাছ ধরার ট্রলার জব্দ করা হয়েছে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় তাঁদের মধ্যে ১৬ জনকে সাত দিনের কারাদণ্ডাদেশ দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একজন শিশু হওয়ায় ছেড়ে দেওয়া হয়।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুরাইয়া আক্তার লাকী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাজু চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় আমরা প্রতিদিন নদীতে অভিযান পরিচালনা করে আসছি। ২ নভেম্বর পর্যন্ত আমাদের যৌথ অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
আজ বিকেলে উপজেলার নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ পাশে মেঘনা নদী থেকে ট্রলারটি ১৭ জনকে আটক করা হয়। এমভি ফাইজা নামের মাছ ধরার ট্রলারটির মালিক ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার মো. শরিফ।
এ বিষয়ে কোস্টগার্ড জানায়, প্রতিদিনের ন্যায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাজু চৌধুরীর নেতৃত্বে নদীতে অভিযানে যায় কোস্টগার্ডের একটি দল। এ সময় একটি ট্রলার তাঁদের পাশ দিয়ে দ্রুত গতিতে সাগরের দিকে যাওয়ার সময় গতিরোধ করে থামানো হয়। পরে তল্লাশি করে ট্রলারের মধ্যে জাল ও বরফ পাওয়া যায়। তাঁরা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে সাগরে গিয়ে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে ঘাট থেকে ছেড়ে আসে।
পরে ১৭ জেলেসহ ট্রলারটি আটক করে কোস্টগার্ডের হাতিয়া স্টেশন তমরদ্দিতে নিয়ে আসা হয়। সন্ধ্যায় কোস্টগার্ড ও উপজেলা মৎস্য অফিসের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ইউএনও সুরাইয়া আক্তার লাকী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন বলে জানায় কোস্টগার্ড।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ সেকেন্ড আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৮ মিনিট আগে‘আমি সেই হতভাগ্য পিতা, যে নিজের সন্তানের লাশ কাঁধে নিয়েছি।’ এটুকু বলেই ডুকরে কেঁদে ওঠেন ব্যবসায়ী তহুরুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগরের বাবা। রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার...
১৫ মিনিট আগে