দেবিদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবিদ্বারে বিয়ের দাবিতে পাঁচ দিন ধরে প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছে ১৫ বছরের এক কিশোরী। তার দাবি, স্থানীয় কলেজপড়ুয়া এক ছাত্রের সঙ্গে তার পাঁচ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। এই সম্পর্কের জেরে বিয়ের দাবিতে গত শুক্রবার (৩১ মার্চ) সকাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছে সে।
উপজেলার রসুলপুরে এই ঘটনা ঘটেছে। ওই ছাত্রী দেবিদ্বার উপজেলার স্থানীয় একটি নবম শ্রেণির ছাত্রী। অন্যদিকে ওই কলেজছাত্র স্থানীয় একটি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। বর্তমানে ওই ছাত্র পলাতক রয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার কথা হয় অবস্থান নেওয়া ওই স্কুলছাত্রীর সঙ্গে। সে বলে, ‘আমাদের পাঁচ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলছে। আমাদের মধ্যে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় বাজারের যাওয়ার পথে আমার বাড়ির লোকজন তাকে (প্রেমিক) আটক করে। পরে তাকে রশি দিয়ে বেঁধে এলোপাতাড়ি মারধর করে। আমি দৌড়ে এসে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তারা আমাকে একটি কক্ষে আটক করে রাখে। পরে এলাকা ছেড়ে যাওয়ার শর্তে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে আমার প্রেমিককে ছেড়ে দেয়। এ নিয়ে আমার কয়েকজন সহপাঠী আমাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য ও অপমান শুরু করলে ওর (ছাত্র) বাড়িতে চলে আসি। এখন আমাদের বিয়ে না হলে আমার আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না।’
কলেজছাত্রের বাবা বলেন, ‘ওই মেয়ের চাচাসহ আরও কয়েকজন মিলে আমার ছেলেকে মারধর করেছেন। সে এখন ভয়ে বাড়িতে আসতে পারছে না। মেয়ে গত শুক্রবার আমার বাড়িতে চলে এসেছে। তাকে ফেরানোর জন্য তার পক্ষের লোকজনের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে। এটি দ্রুত সমাধান করা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে ওই স্কুলছাত্রীর চাচার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বলেন, ‘স্কুলছাত্রী সম্পর্কে আমার প্রতিবেশী ভাতিজি হয়। কলেজছাত্রের সঙ্গে তার দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওই ছাত্রকে ছাত্রীর চাচাসহ আরও কয়েকজন রশি দিয়ে বেঁধে মারধর করেন। পরে তাঁকে এলাকা ছাড়ার শর্তে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়। এখন শুনেছি ওই ছাত্রকে মারধর করায় লজ্জায় বিয়ের দাবিতে অবস্থান নিয়েছে ওই মেয়ে।’
কুমিল্লার দেবিদ্বারে বিয়ের দাবিতে পাঁচ দিন ধরে প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছে ১৫ বছরের এক কিশোরী। তার দাবি, স্থানীয় কলেজপড়ুয়া এক ছাত্রের সঙ্গে তার পাঁচ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। এই সম্পর্কের জেরে বিয়ের দাবিতে গত শুক্রবার (৩১ মার্চ) সকাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছে সে।
উপজেলার রসুলপুরে এই ঘটনা ঘটেছে। ওই ছাত্রী দেবিদ্বার উপজেলার স্থানীয় একটি নবম শ্রেণির ছাত্রী। অন্যদিকে ওই কলেজছাত্র স্থানীয় একটি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। বর্তমানে ওই ছাত্র পলাতক রয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার কথা হয় অবস্থান নেওয়া ওই স্কুলছাত্রীর সঙ্গে। সে বলে, ‘আমাদের পাঁচ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলছে। আমাদের মধ্যে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় বাজারের যাওয়ার পথে আমার বাড়ির লোকজন তাকে (প্রেমিক) আটক করে। পরে তাকে রশি দিয়ে বেঁধে এলোপাতাড়ি মারধর করে। আমি দৌড়ে এসে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তারা আমাকে একটি কক্ষে আটক করে রাখে। পরে এলাকা ছেড়ে যাওয়ার শর্তে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে আমার প্রেমিককে ছেড়ে দেয়। এ নিয়ে আমার কয়েকজন সহপাঠী আমাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য ও অপমান শুরু করলে ওর (ছাত্র) বাড়িতে চলে আসি। এখন আমাদের বিয়ে না হলে আমার আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না।’
কলেজছাত্রের বাবা বলেন, ‘ওই মেয়ের চাচাসহ আরও কয়েকজন মিলে আমার ছেলেকে মারধর করেছেন। সে এখন ভয়ে বাড়িতে আসতে পারছে না। মেয়ে গত শুক্রবার আমার বাড়িতে চলে এসেছে। তাকে ফেরানোর জন্য তার পক্ষের লোকজনের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে। এটি দ্রুত সমাধান করা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে ওই স্কুলছাত্রীর চাচার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য বলেন, ‘স্কুলছাত্রী সম্পর্কে আমার প্রতিবেশী ভাতিজি হয়। কলেজছাত্রের সঙ্গে তার দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওই ছাত্রকে ছাত্রীর চাচাসহ আরও কয়েকজন রশি দিয়ে বেঁধে মারধর করেন। পরে তাঁকে এলাকা ছাড়ার শর্তে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়। এখন শুনেছি ওই ছাত্রকে মারধর করায় লজ্জায় বিয়ের দাবিতে অবস্থান নিয়েছে ওই মেয়ে।’
১৩ ঘণ্টা পর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার মেঘনা ফেরিঘাটে অটোরিকশা নদীতে পড়ে নিখোঁজ দুই যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মেঘনা নদী থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে ভোর ৫টার দিকে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাটে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগেআজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২ ঘণ্টা আগে