কাপ্তাই প্রতিনিধি
না ফেরার দেশে চলে গেলেন দৈনিক আজকের পত্রিকার রাঙামাটির রাজস্থলী উপজেলা প্রতিনিধি চাউচিং মারমা। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে চট্টগ্রাম মহানগরীর রয়েল হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাতে রাজস্থলী বাসস্টেশনের একটি দোকানে বসে কথা বলতে বলতে হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। স্থানীয়রা তাঁকে রাজস্থলী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে চট্টগ্রাম হাসপাতালে পাঠাতে বলেন। পরে সেখান থেকে তাঁকে অ্যাম্বুলেন্সে করে রাতেই চট্টগ্রাম রয়েল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে রাত ১২টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
চাউচিং মারমার বয়স হয়েছিল ৫১ বছর। এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে রাজস্থলী উপজেলায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাঙামাটি জেলার সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার এমপি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু মারমা, জেলা পরিষদের সদস্য ও জেলা আওআমী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজ মুছা মাতব্বর, জেলা পরিষদের সদস্য নিউচিং মারমা, রাজস্থলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উবাচ মারমা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শান্তনু কুমার দাশ, ভাইস চেয়ারম্যান অংনুচিং মারমা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উসচিন মারমা, ওসি জাকির হোসাইন, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আজগর আলী খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান পুচিংমং মারমা, ঘিলাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রবার্ট ত্রিপুরা, বাঙ্গালহালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আদোমং মারমা, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লংবতি ত্রিপুরা, কর্মরত সাংবাদিকদবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ অনেকেই।
সাংবাদিক চাউচিং মারমা আজকের পত্রিকা ছাড়াও বাংলাদেশ বেতার রাঙামাটি কেন্দ্রসহ বেশ কয়েকটি স্থানীয় দৈনিকে কাজ করতেন।
না ফেরার দেশে চলে গেলেন দৈনিক আজকের পত্রিকার রাঙামাটির রাজস্থলী উপজেলা প্রতিনিধি চাউচিং মারমা। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে চট্টগ্রাম মহানগরীর রয়েল হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাতে রাজস্থলী বাসস্টেশনের একটি দোকানে বসে কথা বলতে বলতে হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। স্থানীয়রা তাঁকে রাজস্থলী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে চট্টগ্রাম হাসপাতালে পাঠাতে বলেন। পরে সেখান থেকে তাঁকে অ্যাম্বুলেন্সে করে রাতেই চট্টগ্রাম রয়েল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে রাত ১২টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
চাউচিং মারমার বয়স হয়েছিল ৫১ বছর। এক ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে রাজস্থলী উপজেলায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাঙামাটি জেলার সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার এমপি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু মারমা, জেলা পরিষদের সদস্য ও জেলা আওআমী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজ মুছা মাতব্বর, জেলা পরিষদের সদস্য নিউচিং মারমা, রাজস্থলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উবাচ মারমা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শান্তনু কুমার দাশ, ভাইস চেয়ারম্যান অংনুচিং মারমা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উসচিন মারমা, ওসি জাকির হোসাইন, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আজগর আলী খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান পুচিংমং মারমা, ঘিলাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রবার্ট ত্রিপুরা, বাঙ্গালহালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আদোমং মারমা, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লংবতি ত্রিপুরা, কর্মরত সাংবাদিকদবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ অনেকেই।
সাংবাদিক চাউচিং মারমা আজকের পত্রিকা ছাড়াও বাংলাদেশ বেতার রাঙামাটি কেন্দ্রসহ বেশ কয়েকটি স্থানীয় দৈনিকে কাজ করতেন।
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সরকার নূরে আলম মুক্তাকে অপসারণ করা হয়েছে। ওই পরিষদে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মনসুর আহমেদকে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
৩ মিনিট আগেমেহেরপুর-কুষ্টিয়া জেলার বেতবাড়িয়া-মধুখালী গ্রামে মাথাভাঙ্গা নদীর উপর নির্মিত সেতুটি তিন বছর পরও চালু হয়নি। রাস্তা না হওয়ার কারণে কয়েক লাখ মানুষ সেতুটি ব্যবহার করতে পারছে না, ফলে এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। স্থানীয়রা দ্রুত এই সমস্যার সমাধান চাইছেন, যেন ব্রিজটি চলাচলের উপযোগী হয় এবং তাদের জীবনযাত্রা
১৩ মিনিট আগেকর্ণফুলী নদীতে নাব্যতা সংকটের কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) ভোর ৬টা থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। আগামী রোববার (১৮ মে) ভোর ৫টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেরবিকুল ইসলামের জীবনের গল্পটা সংগ্রামের, কিন্তু আজ তা বদলে গেছে আত্মবিশ্বাস আর পরিশ্রমের এক অনন্য উদাহরণে। ত্রিশ বছর আগে জীবিকা নির্বাহ করতেন ভাঙারি কেনাবেচা করে। এরপর সিলভারের আসবাব ফেরি করেছেন বাড়ি বাড়ি। করেছেন কিস্তিতে মোবাইল বিক্রির ব্যবসাও। কিন্তু চোখ রেখেছিলেন আরও স্থায়ী ও লাভজনক কিছুতে।
২ ঘণ্টা আগে