সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রকাশ্যে নুর মোস্তফা ওরফে বজল (৫০) নামে এক গ্রাম্য সর্দারকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহতের একটি হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আজ রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার পশ্চিম লালানগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি একই এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মুজিবুল হকের ছেলে।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানান, আজ সন্ধ্যায় পারিবারিক পূর্ববিরোধের জেরে নুর মোস্তফাকে একা পেয়ে তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা চালান তৌহিদুল ইসলাম ও ১৫-২০ জন দুর্বৃত্ত। এই সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত মোস্তফার ডান হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তাঁর বুকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনার পর চারদিক থেকে মানুষ জড়ো হলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পুলিশ আরও জানায়, নিহত নুর মোস্তফা ও তৌহিদুল ইসলাম আপন মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাঁদের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ ছাড়া ডাকাতিসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডের জন্য তৌহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে গ্রাম্য সালিস হয়। সালিসে তাঁকে গ্রামে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়। যার কারণে নুর মোস্তফার ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন তৌহিদুল। সন্ধ্যা তাঁকে একা পেয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলার পরে আহত ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হয়। কিন্তু হাসপাতালে আনার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। শরীর থেকে তাঁর ডান হাত বিচ্ছিন্নের পাশাপাশি বুকে গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছেন। হত্যাকারী তৌহিদুল একজন স্বীকৃত ডাকাত। তাঁর বিরুদ্ধে থানায় ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে।’ নিহত ওই ব্যক্তির শরীর থেকে ডান হাত বিচ্ছিন্ন হলেও গুলির ব্যাপারে নিশ্চিত নন তিনি।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রকাশ্যে নুর মোস্তফা ওরফে বজল (৫০) নামে এক গ্রাম্য সর্দারকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহতের একটি হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আজ রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার পশ্চিম লালানগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি একই এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মুজিবুল হকের ছেলে।
স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানান, আজ সন্ধ্যায় পারিবারিক পূর্ববিরোধের জেরে নুর মোস্তফাকে একা পেয়ে তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা চালান তৌহিদুল ইসলাম ও ১৫-২০ জন দুর্বৃত্ত। এই সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত মোস্তফার ডান হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তাঁর বুকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনার পর চারদিক থেকে মানুষ জড়ো হলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পুলিশ আরও জানায়, নিহত নুর মোস্তফা ও তৌহিদুল ইসলাম আপন মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাঁদের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ ছাড়া ডাকাতিসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডের জন্য তৌহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে গ্রাম্য সালিস হয়। সালিসে তাঁকে গ্রামে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়। যার কারণে নুর মোস্তফার ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন তৌহিদুল। সন্ধ্যা তাঁকে একা পেয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলার পরে আহত ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে আনা হয়। কিন্তু হাসপাতালে আনার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। শরীর থেকে তাঁর ডান হাত বিচ্ছিন্নের পাশাপাশি বুকে গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছেন। হত্যাকারী তৌহিদুল একজন স্বীকৃত ডাকাত। তাঁর বিরুদ্ধে থানায় ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে।’ নিহত ওই ব্যক্তির শরীর থেকে ডান হাত বিচ্ছিন্ন হলেও গুলির ব্যাপারে নিশ্চিত নন তিনি।
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৭ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে