নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার এবং রামু থেকে মিয়ানমারের কাছে ঘুমধুম পর্যন্ত সিঙ্গেল ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে রেলওয়ে। বর্তমানে এই প্রকল্পের কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৬২ শতাংশ। আজ রোববার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. শরিফুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার রেলপথ প্রথম ধাপে নির্মাণ করা হচ্ছে। পরে কক্সবাজার থেকে মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম পর্যন্ত আরও ২৮ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার নির্মাণ করা হবে। এই রেলপথ নির্মাণ হলে ট্রান্স এশিয়া করিডরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন হবে। একই সঙ্গে পর্যটন শহর কক্সবাজার রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে।
প্রকল্পের অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দোহাজারী, হারবাং ও চকরিয়া, ডুলাহাজরা, ইসলামাবাদ ও কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশনের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে প্রায় ৩ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার অংশে রেলওয়ে ট্র্যাক বসানো হয়েছে। বর্ষা মৌসুম শেষের পর রেলওয়ে ট্র্যাক বসানোর কাজে আরও অগ্রগতি হবে।
রেলসংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে পর্যটননগরী কক্সবাজারে যাতায়াতের জন্য খুবই সহজ হবে এবং দেশি-বিদেশি আরও বেশিসংখ্যক পর্যটক কক্সবাজারে আসতে পারবেন। এতে এই অঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে। এই রেললাইন অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হচ্ছে ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ঋণ দিচ্ছে ১৩ হাজার ১১৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। বাকি ৪ হাজার ৯১৯ কোটি ৭ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে সরবরাহ করা হবে। আর প্রকল্পটি ২০১০ সালে অনুমোদন পায়। এরপর সব জটিলতা কাটিয়ে ২০১৮ সালে প্রকল্প নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করে। ফার্স্ট ট্র্যাক এই প্রকল্পের কাজ ২০২২ সালে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে ২০২৪ সাল পর্যন্ত।
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার এবং রামু থেকে মিয়ানমারের কাছে ঘুমধুম পর্যন্ত সিঙ্গেল ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে রেলওয়ে। বর্তমানে এই প্রকল্পের কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৬২ শতাংশ। আজ রোববার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. শরিফুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার রেলপথ প্রথম ধাপে নির্মাণ করা হচ্ছে। পরে কক্সবাজার থেকে মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম পর্যন্ত আরও ২৮ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার নির্মাণ করা হবে। এই রেলপথ নির্মাণ হলে ট্রান্স এশিয়া করিডরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন হবে। একই সঙ্গে পর্যটন শহর কক্সবাজার রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে।
প্রকল্পের অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দোহাজারী, হারবাং ও চকরিয়া, ডুলাহাজরা, ইসলামাবাদ ও কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশনের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে প্রায় ৩ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার অংশে রেলওয়ে ট্র্যাক বসানো হয়েছে। বর্ষা মৌসুম শেষের পর রেলওয়ে ট্র্যাক বসানোর কাজে আরও অগ্রগতি হবে।
রেলসংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে পর্যটননগরী কক্সবাজারে যাতায়াতের জন্য খুবই সহজ হবে এবং দেশি-বিদেশি আরও বেশিসংখ্যক পর্যটক কক্সবাজারে আসতে পারবেন। এতে এই অঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে। এই রেললাইন অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হচ্ছে ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ঋণ দিচ্ছে ১৩ হাজার ১১৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। বাকি ৪ হাজার ৯১৯ কোটি ৭ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে সরবরাহ করা হবে। আর প্রকল্পটি ২০১০ সালে অনুমোদন পায়। এরপর সব জটিলতা কাটিয়ে ২০১৮ সালে প্রকল্প নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করে। ফার্স্ট ট্র্যাক এই প্রকল্পের কাজ ২০২২ সালে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে ২০২৪ সাল পর্যন্ত।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৪ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে