পাহাড়-নদী, সবুজ অরণ্য পেরিয়ে কক্সবাজারের ঝিনুক আকৃতির রেলস্টেশনে ট্রেন প্রবেশ করতেই অন্যরকম শিহরণ জাগাবে পর্যটকদের মনে। দেশের প্রথম আইকনিক এই রেলস্টেশনেই সাগরের ঘ্রাণ পাবেন ভ্রমণপিপাসুরা। আধুনিক সুযোগ-সুবিধায় ভরপুর, অনন্য নির্মাণশৈলীতে গড়ে তোলা স্টেশনটি দেখলেই পর্যটকদের মন মজবে।
কক্সবাজারের সঙ্গে এবার মিতালি হলো রেলপথের। চট্টগ্রামের দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্মোচিত হয়েছে বহুমাত্রিক সম্ভাবনার দ্বার। যোগাযোগ, শিল্পায়ন, পর্যটন, বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের রেলগাড়ি ছুটবে এ পথ ধরে। সব মিলিয়ে ১৮ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পটি
অপেক্ষার দিন ফুরাল। সাগরপারে ট্রেন ছুটবে, ঝিক ঝিক ঝিক। ট্রেনে চড়ে চট্টগ্রাম ও ঢাকায় যাওয়ার কথা স্বপ্নেও ভাবেনি কক্সবাজারের মানুষ। কিন্তু এখন তা বাস্তব। এতে খুশিতে আত্মহারা পুরো কক্সবাজারবাসী। ‘আঁরা রেলগাড়ি দেইক্কম হন সময় নভাবি। রেলত হন সময় নচরি, এবার চইজ্জম (কোনো সময় ভাবিনি, এখানে রেলগাড়ি দেখব।
কালুরঘাট সেতুতে সর্বোচ্চ ১০ ও কক্সবাজার রুটে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ট্রেন চালানোর পরামর্শ দিয়ে গত বুধবার প্রতিবেদন জমা দিয়েছে রেলপথ পরিদর্শন অধিদপ্তর। ট্রেন অপারেশনের জন্য এই রুটের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরা হয় ওই প্রতিবেদনে। দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন পরিদর্শন করে প্রতিবেদনটি তৈরি করেন র