নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম
পার্বত্য চট্টগ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গতকাল মঙ্গলবার থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার সেনা ইউনিটগুলো থেকে স্থানীয় বন্যার্তদের মাঝে প্রাথমিকভাবে বিশুদ্ধ পানি, শুকনা খাবার—চিড়া, মুড়ি, গুড়, খেজুরসহ জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে বিতরণ করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের পক্ষ থেকে জরুরি ভিত্তিতে বিমানবাহিনী হেলিকপ্টারের মাধ্যমে ত্রাণসামগ্রী বান্দরবানে পাঠানো হয়। প্রাথমিকভাবে বিশুদ্ধ পানি, শুকনা খাবার—চিড়া, মুড়ি, গুড়, খেজুরসহ জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ইত্যাদি পাঠানো হয়।
বান্দরবান জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসন একসঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারা প্রথমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার সরবরাহের কাজ করতেছে। দ্বিতীয় ধাপে প্রত্যন্ত উপজেলাগুলোর সঙ্গে পাহাড় ধসে বন্ধ হয়ে যাওয়া যোগাযোগব্যবস্থা পুনস্থাপনে করছে। বান্দরবান জেলা সদরের সঙ্গে রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায়।থানচির বলিপাড়া বিজিবির পক্ষ থেকে আশ্রয়শিবিরে ত্রাণ ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়। রাঙামাটি সাজেক-খাগড়াছড়ি সড়ক আজ বুধবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত বন্ধ ছিল। একইভাবে খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি, দিঘিনালা সেনাবাহিনীর ইউনিট এবং রামগড় বিজিবির পক্ষ থেকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানিসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ করা হয়। রাঙামাটির নানিয়ারচর বাঘাইহাট সেনা জোন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর চিকিৎসাসেবায় মেডিকেল টিম, অ্যাম্বুলেন্স প্রভৃতি প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গতকাল মঙ্গলবার থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার সেনা ইউনিটগুলো থেকে স্থানীয় বন্যার্তদের মাঝে প্রাথমিকভাবে বিশুদ্ধ পানি, শুকনা খাবার—চিড়া, মুড়ি, গুড়, খেজুরসহ জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে বিতরণ করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের পক্ষ থেকে জরুরি ভিত্তিতে বিমানবাহিনী হেলিকপ্টারের মাধ্যমে ত্রাণসামগ্রী বান্দরবানে পাঠানো হয়। প্রাথমিকভাবে বিশুদ্ধ পানি, শুকনা খাবার—চিড়া, মুড়ি, গুড়, খেজুরসহ জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ইত্যাদি পাঠানো হয়।
বান্দরবান জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসন একসঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারা প্রথমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের বিশুদ্ধ পানি ও খাবার সরবরাহের কাজ করতেছে। দ্বিতীয় ধাপে প্রত্যন্ত উপজেলাগুলোর সঙ্গে পাহাড় ধসে বন্ধ হয়ে যাওয়া যোগাযোগব্যবস্থা পুনস্থাপনে করছে। বান্দরবান জেলা সদরের সঙ্গে রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায়।থানচির বলিপাড়া বিজিবির পক্ষ থেকে আশ্রয়শিবিরে ত্রাণ ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়। রাঙামাটি সাজেক-খাগড়াছড়ি সড়ক আজ বুধবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত বন্ধ ছিল। একইভাবে খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি, দিঘিনালা সেনাবাহিনীর ইউনিট এবং রামগড় বিজিবির পক্ষ থেকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানিসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ করা হয়। রাঙামাটির নানিয়ারচর বাঘাইহাট সেনা জোন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর চিকিৎসাসেবায় মেডিকেল টিম, অ্যাম্বুলেন্স প্রভৃতি প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
১ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
১ ঘণ্টা আগে