রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় ইউপিডিএফের ডাকে আজ বুধবার আধাবেলা সড়ক ও নৌপথ অবরোধ পালিত হয়েছে। এর আগে গত সোমবার রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে দলটি অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়।
আদালতের মাধ্যমে চিটাগাং হিল ট্র্যাক্টস রেগুলেশন ১৯০০ বাতিলসহ রাজা-হেডম্যান-কার্বারি পদবি বিলোপ এবং পাহাড়িদের প্রথাগত অধিকার হরণের অভিযোগে ইউপিডিএফ এই অবরোধ কর্মসূচি পালন করে।
রাঙামটি জেলায় চট্টগ্রাম-রাঙামাটি সড়কের বেতবুনিয়া এলাকায়, রাঙামাটি সদরের ভেদভেদি এলাকায়, রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের সাপছড়ি, কুদুকছড়ি, ঘিলাছড়ি, সোনারাম কার্বারিপাড়া (১৮ মাইল) এলাকা, দীঘিনালা-বাঘাইছড়ি-সাজেক পর্যটন সড়কের উজো বাজার, মাচলং, মারিশ্যা ১০ নম্বর এলাকাসহ বিভিন্ন সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে ও গাছের গুঁড়ি ফেলে পিকেটিং করা হয় অবরোধের সমর্থনে।
মারিশ্যা সড়কের ১০ নম্বর এলাকায় নারীরা অবরোধের সমর্থনে রাস্তায় নামেন। রাঙামাটি সদর উপজেলার কুদুকছড়ি এলাকায়ও নারী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবরোধ সফল করার জন্য সড়কে পিকেটিং করেন।
অবরোধের কারণে জেলা ও উপজেলাগুলোতে যান চলাচল বন্ধ ছিল। জেলা সদর থেকে দূরপাল্লার যানবাহন ছেড়ে যায়নি। অবরোধ চলাকালে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
বুধবার ভোর থেকে খাগড়াছড়ি জেলা সদরের ফায়ার সার্ভিস এলাকা (খাগড়াছড়ি টু ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়ক), উপজেলা পরিষদ এলাকা (খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়ক), শিবন্দির এলাকা, গুইমারা উপজেলার খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কের বাইল্যাছড়ি-জালিয়াপাড়া, মানিকছড়ি উপজেলার জামতলা এলাকায় খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কে, রামগড় উপজেলায় খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়ক এবং পানছড়ি, দীঘিনালা, মহালছড়ি, মাটিরাঙ্গা ও লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে ও গাছের গুঁড়ি ফেলে সড়কে আগুন দিয়ে অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।
এদিকে ইউপিডিএফের খাগড়াছড়ি জেলা ইউনিটের সংগঠক অংগ্য মারমা ও রাঙামাটি জেলা ইউনিটের সংগঠক সচল চাকমা এক যুক্ত বিবৃতিতে অবরোধ কর্মসূচি সফল করায় বাস-ট্রাক-লঞ্চসহ সব যানবাহন ও পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমিতি ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের জনসাধারণের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, সরকার আদালতকে ব্যবহার করে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগণকে অধিকারহীন করার লক্ষ্যে ১৯০০ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসনবিধি বাতিলসহ রাজা-হেডম্যান-কার্বারি পদবি বিলোপ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছে। এর বিরুদ্ধে সর্বস্তরের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় ইউপিডিএফের ডাকে আজ বুধবার আধাবেলা সড়ক ও নৌপথ অবরোধ পালিত হয়েছে। এর আগে গত সোমবার রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে দলটি অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়।
আদালতের মাধ্যমে চিটাগাং হিল ট্র্যাক্টস রেগুলেশন ১৯০০ বাতিলসহ রাজা-হেডম্যান-কার্বারি পদবি বিলোপ এবং পাহাড়িদের প্রথাগত অধিকার হরণের অভিযোগে ইউপিডিএফ এই অবরোধ কর্মসূচি পালন করে।
রাঙামটি জেলায় চট্টগ্রাম-রাঙামাটি সড়কের বেতবুনিয়া এলাকায়, রাঙামাটি সদরের ভেদভেদি এলাকায়, রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়কের সাপছড়ি, কুদুকছড়ি, ঘিলাছড়ি, সোনারাম কার্বারিপাড়া (১৮ মাইল) এলাকা, দীঘিনালা-বাঘাইছড়ি-সাজেক পর্যটন সড়কের উজো বাজার, মাচলং, মারিশ্যা ১০ নম্বর এলাকাসহ বিভিন্ন সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে ও গাছের গুঁড়ি ফেলে পিকেটিং করা হয় অবরোধের সমর্থনে।
মারিশ্যা সড়কের ১০ নম্বর এলাকায় নারীরা অবরোধের সমর্থনে রাস্তায় নামেন। রাঙামাটি সদর উপজেলার কুদুকছড়ি এলাকায়ও নারী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবরোধ সফল করার জন্য সড়কে পিকেটিং করেন।
অবরোধের কারণে জেলা ও উপজেলাগুলোতে যান চলাচল বন্ধ ছিল। জেলা সদর থেকে দূরপাল্লার যানবাহন ছেড়ে যায়নি। অবরোধ চলাকালে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
বুধবার ভোর থেকে খাগড়াছড়ি জেলা সদরের ফায়ার সার্ভিস এলাকা (খাগড়াছড়ি টু ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়ক), উপজেলা পরিষদ এলাকা (খাগড়াছড়ি-পানছড়ি সড়ক), শিবন্দির এলাকা, গুইমারা উপজেলার খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কের বাইল্যাছড়ি-জালিয়াপাড়া, মানিকছড়ি উপজেলার জামতলা এলাকায় খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়কে, রামগড় উপজেলায় খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়ক এবং পানছড়ি, দীঘিনালা, মহালছড়ি, মাটিরাঙ্গা ও লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে ও গাছের গুঁড়ি ফেলে সড়কে আগুন দিয়ে অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।
এদিকে ইউপিডিএফের খাগড়াছড়ি জেলা ইউনিটের সংগঠক অংগ্য মারমা ও রাঙামাটি জেলা ইউনিটের সংগঠক সচল চাকমা এক যুক্ত বিবৃতিতে অবরোধ কর্মসূচি সফল করায় বাস-ট্রাক-লঞ্চসহ সব যানবাহন ও পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমিতি ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের জনসাধারণের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, সরকার আদালতকে ব্যবহার করে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগণকে অধিকারহীন করার লক্ষ্যে ১৯০০ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসনবিধি বাতিলসহ রাজা-হেডম্যান-কার্বারি পদবি বিলোপ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছে। এর বিরুদ্ধে সর্বস্তরের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৪ ঘণ্টা আগে