কুমিল্লা প্রতিনিধি
খানাখন্দের সংস্কারকাজে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় দীর্ঘ ২০ কিলোমিটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট বাড়তে থাকায় সড়ক ও জনপদ বিভাগ সংস্কারকাজ বন্ধ করে দেয়। পরে হাইওয়ে পুলিশের সহায়তায় যানজট কমে। তবে সড়কে যানবাহনের ধীর গতি দেখা যায়।
সাধারণ যাত্রী ও চালকদের অভিযোগ, ঈদের আগে এমনিতেই মেঘনার পর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টির হচ্ছে, ফলে দীর্ঘ সময় ধরে যানজটে আটকা পড়ে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে তাঁদের।
জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার সকালে কুমিল্লার ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় সড়কের খানাখন্দের সংস্কার করতে আসে কুমিল্লা সড়ক ও জনপদ বিভাগ। সড়কের গর্তে বৃষ্টিতে পানি জমে যানবাহন চলাচল ব্যাঘাত ঘটায় এ সংস্কারকাজ করে সওজ। পরে মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেড়ে যানজটের মাত্রা বাড়তে থাকে। এ সময় মহাসড়কের কুমিল্লা অংশের চট্টগ্রাম অভিমুখী চান্দিনা থেকে ক্যান্টনমেন্ট এলাকা পর্যন্ত অন্তত ২০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে প্রাথমিক কিছু সংস্কারকাজ করে চলে যায় সওজ।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) কুমিল্লার উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঁঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, মহাসড়কের ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় কিছু বড় বড় গর্ত তৈরি হয়। তাতে পানি জমে যানবাহন চলাচলে ব্যাঘাত ও সড়কের ক্ষতি হচ্ছিল। ফলে আমরা কিছু সংস্কারকাজ শুরু করে ছিলাম। যানজট দীর্ঘ হওয়ায় কাজ বন্ধ করে দিই। আমরা আপাতত বড় কোনো সমস্যা না হলে ঈদের আগে ও পরে আর কোনো সংস্কারকাজ করব না।’
কুমিল্লা অঞ্চলের হাইওয়ে পুলিশ সুপার রহমত উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ মহাসড়কে সংস্কারকাজ করায় কিছু যানজটের তৈরি হয়েছিল। পরে হাইওয়ে পুলিশ দ্রুত তা নিরসন করে। মহাসড়কে যানজট নেই। যানবাহনের কিছুটা ধীর গতি রয়েছে। এ ব্যাপারে পুলিশ কাজ করছে।’
খানাখন্দের সংস্কারকাজে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় দীর্ঘ ২০ কিলোমিটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট বাড়তে থাকায় সড়ক ও জনপদ বিভাগ সংস্কারকাজ বন্ধ করে দেয়। পরে হাইওয়ে পুলিশের সহায়তায় যানজট কমে। তবে সড়কে যানবাহনের ধীর গতি দেখা যায়।
সাধারণ যাত্রী ও চালকদের অভিযোগ, ঈদের আগে এমনিতেই মেঘনার পর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টির হচ্ছে, ফলে দীর্ঘ সময় ধরে যানজটে আটকা পড়ে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে তাঁদের।
জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার সকালে কুমিল্লার ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় সড়কের খানাখন্দের সংস্কার করতে আসে কুমিল্লা সড়ক ও জনপদ বিভাগ। সড়কের গর্তে বৃষ্টিতে পানি জমে যানবাহন চলাচল ব্যাঘাত ঘটায় এ সংস্কারকাজ করে সওজ। পরে মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেড়ে যানজটের মাত্রা বাড়তে থাকে। এ সময় মহাসড়কের কুমিল্লা অংশের চট্টগ্রাম অভিমুখী চান্দিনা থেকে ক্যান্টনমেন্ট এলাকা পর্যন্ত অন্তত ২০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে প্রাথমিক কিছু সংস্কারকাজ করে চলে যায় সওজ।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) কুমিল্লার উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঁঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, মহাসড়কের ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় কিছু বড় বড় গর্ত তৈরি হয়। তাতে পানি জমে যানবাহন চলাচলে ব্যাঘাত ও সড়কের ক্ষতি হচ্ছিল। ফলে আমরা কিছু সংস্কারকাজ শুরু করে ছিলাম। যানজট দীর্ঘ হওয়ায় কাজ বন্ধ করে দিই। আমরা আপাতত বড় কোনো সমস্যা না হলে ঈদের আগে ও পরে আর কোনো সংস্কারকাজ করব না।’
কুমিল্লা অঞ্চলের হাইওয়ে পুলিশ সুপার রহমত উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ মহাসড়কে সংস্কারকাজ করায় কিছু যানজটের তৈরি হয়েছিল। পরে হাইওয়ে পুলিশ দ্রুত তা নিরসন করে। মহাসড়কে যানজট নেই। যানবাহনের কিছুটা ধীর গতি রয়েছে। এ ব্যাপারে পুলিশ কাজ করছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে