নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একটি রোগীর কেবিনে চিকিৎসক পরিচয়ে ঢুকে এক রোগীকে (২৪) ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে মঞ্জুরুল হায়দার জনি (৩৫) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে মঞ্জুরুল হায়দার জনিকে আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. তাহমিনা আক্তার বাদী হয়ে চাটখিল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
অভিযুক্ত মঞ্জুরুল হায়দার জনি চাটখিল পৌরসভার সুন্দরপুর এলাকার মৃত শাহাদাত উল্যার ছেলে। হাসপাতালের সামনে হায়দার ফার্মেসি নামে তাঁর একটি ওষুধ বিক্রির দোকান রয়েছে।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জুলাই মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে জ্বর ও সর্দি নিয়ে হাসপাতালের একটি কেবিনে ভর্তি হন ওই নারী। পরদিন বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নিজেকে চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে ওই কেবিনে প্রবেশ করে মঞ্জুরুল হায়দার জনি। কেবিনে গিয়ে তিনি কৌশলে রোগীর স্বজনদের বাহির করে দেন। পরে ওই রোগীর শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে যৌন হয়রানি এবং ধর্ষণের চেষ্টা করে জনি। একপর্যায়ে রোগী চিৎকার শুরু করলে দ্রুত কেবিন থেকে পালিয়ে যায় জনি। পরবর্তীতে ভুক্তভোগী নারী বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে ঘটনার প্রতিকার চেয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেন। ধর্ষণের চেষ্টা চালানোর সময় চিৎকার করলে আসামি তাকে গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করেন বলেও অভিযোগে তিনি উল্লেখ করা হয়।
চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. খন্দকার মোশতাক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘যেহেতু জনি আমাদের হাসপাতালে অনধিকার চর্চা করে প্রবেশ করে কেবিনে ভর্তিকৃত রোগীকে যৌন হয়রানি করেছে, সে কারণে আমরা হাসপাতালের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছি।’
খন্দকার মোশতাক আরও বলেন, ‘অভিযোগের তদন্তে হাসপাতালের শিশু কনসালট্যান্ট ডা. তানজিনা হককে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. শহীদুল আহমেদ নয়ন, ডা. ইকরাম বিন ফারুক ও নার্সিং সুপারভাইজার আয়েশা আক্তার।’
এ ঘটনায় চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একটি রোগীর কেবিনে চিকিৎসক পরিচয়ে ঢুকে এক রোগীকে (২৪) ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে মঞ্জুরুল হায়দার জনি (৩৫) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে মঞ্জুরুল হায়দার জনিকে আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. তাহমিনা আক্তার বাদী হয়ে চাটখিল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
অভিযুক্ত মঞ্জুরুল হায়দার জনি চাটখিল পৌরসভার সুন্দরপুর এলাকার মৃত শাহাদাত উল্যার ছেলে। হাসপাতালের সামনে হায়দার ফার্মেসি নামে তাঁর একটি ওষুধ বিক্রির দোকান রয়েছে।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জুলাই মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে জ্বর ও সর্দি নিয়ে হাসপাতালের একটি কেবিনে ভর্তি হন ওই নারী। পরদিন বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নিজেকে চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে ওই কেবিনে প্রবেশ করে মঞ্জুরুল হায়দার জনি। কেবিনে গিয়ে তিনি কৌশলে রোগীর স্বজনদের বাহির করে দেন। পরে ওই রোগীর শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে যৌন হয়রানি এবং ধর্ষণের চেষ্টা করে জনি। একপর্যায়ে রোগী চিৎকার শুরু করলে দ্রুত কেবিন থেকে পালিয়ে যায় জনি। পরবর্তীতে ভুক্তভোগী নারী বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে ঘটনার প্রতিকার চেয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেন। ধর্ষণের চেষ্টা চালানোর সময় চিৎকার করলে আসামি তাকে গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করেন বলেও অভিযোগে তিনি উল্লেখ করা হয়।
চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. খন্দকার মোশতাক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘যেহেতু জনি আমাদের হাসপাতালে অনধিকার চর্চা করে প্রবেশ করে কেবিনে ভর্তিকৃত রোগীকে যৌন হয়রানি করেছে, সে কারণে আমরা হাসপাতালের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছি।’
খন্দকার মোশতাক আরও বলেন, ‘অভিযোগের তদন্তে হাসপাতালের শিশু কনসালট্যান্ট ডা. তানজিনা হককে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. শহীদুল আহমেদ নয়ন, ডা. ইকরাম বিন ফারুক ও নার্সিং সুপারভাইজার আয়েশা আক্তার।’
এ ঘটনায় চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে