কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে (কুবি) কখনোই কালোতালিকাভুক্ত করা হয়নি বরং অগ্রাধিকার দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি ফর দ্যা ক্রিয়েটিভ আর্টস (ইউসিএ)। গতকাল সোমবার রাত ১০.৪০ এ ইউসিএ থেকে এই সম্পর্কিত ইমেইল প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফএম আবদুল মঈন।
এই মেইলটির মাধ্যমে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া গুজবের অবসান ঘটল বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত এপ্রিল মাসে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে যুক্তরাজ্যের কমিউনিটি ভিত্তিক একটি গণমাধ্যম থেকে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে পড়ে। এর সূত্র ধরে ২১ এপ্রিল বাংলাদেশেরও একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে কালোতালিকাভুক্ত করা হয়েছে’ এমন সংবাদ প্রচার করলে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। এর প্রেক্ষিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ওই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরবর্তীতে গত ৯ মে ইউসিএ উপাচার্যের সঙ্গে এ বিষয়ে ফোনে যোগাযোগের পাশাপাশি এ সম্পর্কিত তথ্য ও দালিলিক প্রমাণের ভিত্তিতে বিষয়টি নিয়ে তাঁদের অবস্থান পরিষ্কার করার অনুরোধ জানিয়ে ই-মেইল প্রেরণ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ইমেইল বার্তায় ইউসিএ কর্তৃপক্ষ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাসপেন্ড না হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে।
এ বিষয়ে কুবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘আমার সাথে ইউসিএ উপাচার্যের একাধিকবার ফোন ও ই-মেইলে যোগাযোগ হয়েছে। আজ ওই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আজ নিশ্চিত করেছে যে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কখনোই কালো তালিকাভুক্ত ছিল না বরং তাদের অ্যাডমিশন এবং রিক্রুটমেন্ট অফিস আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে অগ্রাধিকার দেয়।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘কিছু মিডিয়ায় বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে পড়ায় ‘কুমিল্লা কালোতালিকাভুক্ত নয়’ এই প্রতিষ্ঠিত বিষয়টাকেও আবার প্রতিষ্ঠিত করতে আমাদের প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে। সময় ব্যয় করতে হয়েছে। তবে তারপরের প্রাপ্তিটা দারুণ। আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট করার জন্য যতই ষড়যন্ত্র করা হোক না কেন, আল্টিমেটলি সত্য কখনোই গোপন থাকে না। ফেইক জার্নালিজম কখনোই জয়ী হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম রক্ষা করা আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ব্র্যান্ডকে প্রতিষ্ঠা করতে ও সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে সব সময়ের মতোই আমার কাজ অব্যাহত থাকবে।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে (কুবি) কখনোই কালোতালিকাভুক্ত করা হয়নি বরং অগ্রাধিকার দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি ফর দ্যা ক্রিয়েটিভ আর্টস (ইউসিএ)। গতকাল সোমবার রাত ১০.৪০ এ ইউসিএ থেকে এই সম্পর্কিত ইমেইল প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফএম আবদুল মঈন।
এই মেইলটির মাধ্যমে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া গুজবের অবসান ঘটল বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত এপ্রিল মাসে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে যুক্তরাজ্যের কমিউনিটি ভিত্তিক একটি গণমাধ্যম থেকে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে পড়ে। এর সূত্র ধরে ২১ এপ্রিল বাংলাদেশেরও একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে কালোতালিকাভুক্ত করা হয়েছে’ এমন সংবাদ প্রচার করলে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। এর প্রেক্ষিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ওই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরবর্তীতে গত ৯ মে ইউসিএ উপাচার্যের সঙ্গে এ বিষয়ে ফোনে যোগাযোগের পাশাপাশি এ সম্পর্কিত তথ্য ও দালিলিক প্রমাণের ভিত্তিতে বিষয়টি নিয়ে তাঁদের অবস্থান পরিষ্কার করার অনুরোধ জানিয়ে ই-মেইল প্রেরণ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ইমেইল বার্তায় ইউসিএ কর্তৃপক্ষ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাসপেন্ড না হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে।
এ বিষয়ে কুবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘আমার সাথে ইউসিএ উপাচার্যের একাধিকবার ফোন ও ই-মেইলে যোগাযোগ হয়েছে। আজ ওই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আজ নিশ্চিত করেছে যে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কখনোই কালো তালিকাভুক্ত ছিল না বরং তাদের অ্যাডমিশন এবং রিক্রুটমেন্ট অফিস আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে অগ্রাধিকার দেয়।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘কিছু মিডিয়ায় বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে পড়ায় ‘কুমিল্লা কালোতালিকাভুক্ত নয়’ এই প্রতিষ্ঠিত বিষয়টাকেও আবার প্রতিষ্ঠিত করতে আমাদের প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে। সময় ব্যয় করতে হয়েছে। তবে তারপরের প্রাপ্তিটা দারুণ। আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট করার জন্য যতই ষড়যন্ত্র করা হোক না কেন, আল্টিমেটলি সত্য কখনোই গোপন থাকে না। ফেইক জার্নালিজম কখনোই জয়ী হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম রক্ষা করা আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ব্র্যান্ডকে প্রতিষ্ঠা করতে ও সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে সব সময়ের মতোই আমার কাজ অব্যাহত থাকবে।’
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৫ ঘণ্টা আগে