নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কফিল উদ্দিন (২৭), যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক উপ–অর্থবিষয়ক সম্পাদক হেলাল আকবর চৌধুরী বাবরের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন সময় আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের মিছিল–সমাবেশে তার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন।
নিজের হোয়াটস অ্যাপের প্রোফাইল ছবিতে বাবরের সঙ্গে ছবিও আছে। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা–মামলার আসামি হয়েছেন। থানায় রয়েছে অস্ত্র, মাদকসহ আরও তিন মামলা।
সেই কফিল উদ্দিনই বাদী হয়ে চট্টগ্রামের আদালতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ ১৮৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা দায়ের করেন। মামলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রীসহ নেতা-কর্মীকে আসামি করায় এই নিয়ে শোরগোলের সৃষ্টি হয়েছে।
গত সোমবার (১৮ নভেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেবের আদালতে তিনি মামলাটি দায়ের করেন। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার এক মামলায় কফিল নিজেও আসামি। ১০ নভেম্বর কোতোয়ালি থানায় ২৭৮ জনকে আসামি করে ওই মামলা করেন মো. রাইয়ান নামে এক যুবক। সেখানে কফিলকে ২৩ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেল।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন–সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য এম এ মোতালেব, মজিবুর রহমান, জাতীয় পার্টির চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি সোলায়মান আলম শেঠ, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম, সাবেক কাউন্সিলর শৈবাল দাশ, ওয়াসিম উদ্দিন, মোবারক আলী প্রমুখ।
এ ছাড়া পিবিআইয়ের সাবেক প্রধান বনজ কুমার মজুমদার, ডিবির প্রধান হারুন অর রশীদ, বিপ্লব কুমার সরকার, সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল ইসলাম, কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসি ওবায়দুল হক, নেজাম উদ্দিন, মোহাম্মদ মহসীন, জাহিদুল কবির, এসআই বোরহান উদ্দিন, খাজা এনাম এলাহীসহ ২৬ পুলিশ কর্মকর্তা।
এজাহারের থাকা তথ্য উল্লেখ করে বাদীর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, কফিল উদ্দিন গত ৪ আগস্ট নগরীর নিউমার্কেট গোলচত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন। ওই দিন আসামি কয়েকজনের নির্দেশে ও পরিকল্পনায় বাকি আসামিরা গুলি করেন। ককটেল বিস্ফোরণও ঘটান। এতে কফিল হাতে আঘাত পান। ঘটনার পর হাসপাতালে ভর্তি হন। ঘটনায় জড়িত আসামিদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ ও সুস্থ হতে সময় লাগায় মামলা করতে দেরি হয়।
জানতে চাইলে (বাদী) কফিল উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সরকারের অত্যাচারের প্রতিবাদ করেছি। ছাত্র–জনতা দেশ স্বাধীন করেছে। আমি নিজে আন্দোলনে অংশ নিয়েছি। কোনো সুবিধার জন্য মামলা করেননি। বিবেকের তাড়নায় আন্দোলনে ছিলাম। রাজনীতি করলেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছিলাম। কারণ রাজনীতিতে আমি বৈষম্যের শিকার। আমার পদ-পদবি ছিল না।’
তথ্যমতে, কফিল উদ্দিন নগরীর নন্দনকানন এলাকায় একটি থাই অ্যালুমিনিয়ামের দোকানে চাকরি করেন। তার বিরুদ্ধে নগরীর কোতোয়ালি থানায় অস্ত্র, মাদকসহ তিনটি মামলা এবং আনোয়ারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) রয়েছে। গ্রেপ্তার হয়ে একাধিকবার কারাগারেও গেছেন।
কফিল উদ্দিন (২৭), যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক উপ–অর্থবিষয়ক সম্পাদক হেলাল আকবর চৌধুরী বাবরের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন সময় আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের মিছিল–সমাবেশে তার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন।
নিজের হোয়াটস অ্যাপের প্রোফাইল ছবিতে বাবরের সঙ্গে ছবিও আছে। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা–মামলার আসামি হয়েছেন। থানায় রয়েছে অস্ত্র, মাদকসহ আরও তিন মামলা।
সেই কফিল উদ্দিনই বাদী হয়ে চট্টগ্রামের আদালতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ ১৮৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা দায়ের করেন। মামলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রীসহ নেতা-কর্মীকে আসামি করায় এই নিয়ে শোরগোলের সৃষ্টি হয়েছে।
গত সোমবার (১৮ নভেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেবের আদালতে তিনি মামলাটি দায়ের করেন। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার এক মামলায় কফিল নিজেও আসামি। ১০ নভেম্বর কোতোয়ালি থানায় ২৭৮ জনকে আসামি করে ওই মামলা করেন মো. রাইয়ান নামে এক যুবক। সেখানে কফিলকে ২৩ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেল।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন–সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য এম এ মোতালেব, মজিবুর রহমান, জাতীয় পার্টির চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি সোলায়মান আলম শেঠ, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম, সাবেক কাউন্সিলর শৈবাল দাশ, ওয়াসিম উদ্দিন, মোবারক আলী প্রমুখ।
এ ছাড়া পিবিআইয়ের সাবেক প্রধান বনজ কুমার মজুমদার, ডিবির প্রধান হারুন অর রশীদ, বিপ্লব কুমার সরকার, সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল ইসলাম, কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসি ওবায়দুল হক, নেজাম উদ্দিন, মোহাম্মদ মহসীন, জাহিদুল কবির, এসআই বোরহান উদ্দিন, খাজা এনাম এলাহীসহ ২৬ পুলিশ কর্মকর্তা।
এজাহারের থাকা তথ্য উল্লেখ করে বাদীর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, কফিল উদ্দিন গত ৪ আগস্ট নগরীর নিউমার্কেট গোলচত্বর এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেন। ওই দিন আসামি কয়েকজনের নির্দেশে ও পরিকল্পনায় বাকি আসামিরা গুলি করেন। ককটেল বিস্ফোরণও ঘটান। এতে কফিল হাতে আঘাত পান। ঘটনার পর হাসপাতালে ভর্তি হন। ঘটনায় জড়িত আসামিদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ ও সুস্থ হতে সময় লাগায় মামলা করতে দেরি হয়।
জানতে চাইলে (বাদী) কফিল উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সরকারের অত্যাচারের প্রতিবাদ করেছি। ছাত্র–জনতা দেশ স্বাধীন করেছে। আমি নিজে আন্দোলনে অংশ নিয়েছি। কোনো সুবিধার জন্য মামলা করেননি। বিবেকের তাড়নায় আন্দোলনে ছিলাম। রাজনীতি করলেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছিলাম। কারণ রাজনীতিতে আমি বৈষম্যের শিকার। আমার পদ-পদবি ছিল না।’
তথ্যমতে, কফিল উদ্দিন নগরীর নন্দনকানন এলাকায় একটি থাই অ্যালুমিনিয়ামের দোকানে চাকরি করেন। তার বিরুদ্ধে নগরীর কোতোয়ালি থানায় অস্ত্র, মাদকসহ তিনটি মামলা এবং আনোয়ারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) রয়েছে। গ্রেপ্তার হয়ে একাধিকবার কারাগারেও গেছেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৪ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে