বেলাল হোসাইন, রামগড় (খাগড়াছড়ি)
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানি বলা হয় খাগড়াছড়িকে। সৌন্দর্যের জন্য পুরো দেশজুড়ে সুখ্যাতি রয়েছে খাগড়াছড়ির। খাগড়াছড়ির অন্যতম পর্যটনমুখর এলাকা রামগড়। অপরূপ খাগড়াছড়ির পার্বত্য সৌন্দর্য যেন তার পূর্ণ রূপ পেয়েছে এই রামগড়ে এসে। কিন্তু প্রশাসনের হস্তক্ষেপ এবং পর্যটকদের জন্য সুব্যবস্থা না থাকায় মুখ থুবড়ে পড়েছে এই এলাকার পর্যটনকেন্দ্রগুলো। সমস্যা সমাধানে প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা দিচ্ছেন প্রতিশ্রুতি।
জানা যায়, রামগড়ের সঙ্গে জড়িয়ে আছে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথা, দুর্গম পাহাড়, সবুজের সমারোহ, সাজানো চা-বাগান, ঝুলন্ত ব্রিজ, রামগড় লেক, বঙ্গবন্ধু পার্ক, পাহাড়ঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু, বিজিবির জন্মস্থান, শহীদ মিনার, কলসিরমুখসহ অন্যান্য দর্শনীয় স্থান।
একসময় এই রামগড়ে পর্যটকদের প্রতিনিয়ত ভিড় জমত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রামগড়ে ছুটে আসত পর্যটকেরা। কিন্তু এখন আর সেই অবস্থা নেই। এক প্রকার পর্যটকহীন হয়ে পড়ছে রামগড়। নিরাপত্তা, রক্ষণাবেক্ষণ এবং থাকার সুব্যবস্থা নেই বলে পর্যটক আসছে না বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের। তবে জনপ্রতিনিধিরা বলছেন খুব দ্রুত ঢেলে সাজানো হবে রামগড়ে পর্যটনকেন্দ্রগুলোকে।
সরেজমিনে রামগড় পার্ক, স্মৃতিসৌধ, ঝুলন্ত ব্রিজ, কালাডেবা স্লুইসগেট, কলসিরমুখ এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এসব পর্যটনকেন্দ্র সম্পূর্ণ অরক্ষিত। পর্যটকদের জন্য কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়। পুরো দেশজুড়ে সুখ্যাতি রয়েছে রামগড় পার্কের। বছর দশেক আগেও বিশাল আকাশের নিচে চারদিকে সবুজ গাছ-গাছালির শ্যামল ছায়ায় ঘেরা ছিল এই পার্ক। পাতাবাহার, ঝাউগাছ ও বিভিন্ন ফুলের সমন্বয়ে সাজানো ছিল এটি। বিশাল হ্রদের ওপর নির্মিত ঝুলন্ত সেতু পার্কের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিয়েছিল কয়েক শ গুণ। এসব দৃশ্য অবলোকন করার জন্য ছুটে আসত দর্শনার্থীরা।
কিন্তু বর্তমান দৃশ্য উল্টো। চারদিকে সবুজের সমারোহ আর নেই। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে পার্কটি। কোনো রকম জোড়াতালি দিয়ে টিকে আছে ঝুলন্ত সেতু। অন্যদিকে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রামগড় স্মৃতিসৌধটি এক প্রকার ধ্বংসের প্রান্তে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে গেছে এটি। রাতে মাদকসেবীদের নিরাপদ আস্তানায় পরিণত হয়। কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই। আশপাশের স্থানীয় লোকজন এটিকে গো-চারণভূমি বানিয়েছে।
স্মৃতিসৌধের মতো একই দশা কালাডেবায় অবস্থিত স্লুইসগেটের। একসময়ের কোলাহলপূর্ণ এই পর্যটনকেন্দ্রটি একপ্রকার পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সরঞ্জামগুলো নষ্ট হয়ে পড়েছে।
অন্যদিকে রামগড় শহরের প্রায় ২০-২৫ কিলোমিটারর ভেতরে অবস্থিত কলসিরমুখ। প্রত্যন্ত এলাকা হওয়ায় কলসিরমুখ পর্যটনকেন্দ্রে যেতে ভয় পায় মানুষ। পাহাড়ে অবস্থানকারী সন্ত্রাসী সংগঠন ইউপিডিএফ এবং জেএসএসের তোপের মুখে পড়তে হয় পর্যটকদের। যথেষ্ট নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই এই এলাকায়।
রামগড় পার্কে ঘুরতে আসা পর্যটক নাদিয়া সুলতানা জানান, স্বামী-সন্তানদের নিয়ে রামগড় ঘুরতে এসেছেন। রামগড়ের আগের সৌন্দর্য আর নেই। তা ছাড়া এখানে থাকার জন্য ভালো হোটেল নেই। যার ফলে থাকার জন্য দুপুরের একটু পরেই খাগড়াছড়ি সদরের দিকে রওনা হবেন।
রামগড় উপজেলার বাসিন্দা খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য অরুণ চন্দ্র সিংহ জানান, রামগড় পর্যটনমুখর শহর ছিল। নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে মানুষ রামগড়মুখী হচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ চাইলে রামগড়ের সুখ্যাতি আবার ফিরিয়ে আনতে পারে। দলমত-নির্বিশেষে রামগড়ের জনপ্রতিনিধিদের উচিত রামগড়ের পর্যটনশিল্পকে এগিয়ে নিতে এক হওয়া। সুপরিকল্পিতভাবে রামগড় নিয়ে কাজ করলে রামগড় খুব দ্রুত আগের সুখ্যাতি ফিরে পাবে।
কালাডেবা এলাকার বাসিন্দা সালাউদ্দীন আহমেদ জানান, কালাডেবা স্লুইসগেট পরিত্যক্ত হয়ে পড়ছে। কয়েকজন পর্যটক মাঝে মাঝে আসে। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই বলে স্থানীয়রা পরিবার নিয়ে এখানে আসতে চান না।
এ নিয়ে রামগড় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা জানান, রামগড় উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে রামগড়ের পর্যটনশিল্পকে এগিয়ে নিতে কাজ করা হচ্ছে। রামগড়ের প্রতিটি পর্যটনকেন্দ্র আধুনিক সাজসজ্জায় সাজানো হবে। বিশেষ করে রামগড় পার্ক সংস্কারের কাজ দ্রুত শুরু হবে। এরই মধ্যে পরিকল্পনা এবং নকশা তৈরির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। রামগড়ের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে রামগড়ের পর্যটনকেন্দ্রগুলোকে ঢেলে সাজানো হবে।
চেয়ারম্যান আরও জানান, রামগড়ে সরকারিভাবে রেস্ট হাউস নির্মাণ হচ্ছে। নকশা পরিবর্তনের জন্য কিছুটা থমকে আছে। উন্নত মানের হোটেল নির্মাণের জন্য সাধারণ ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
এ বিষয়ে রামগড় পৌরসভার মেয়র রফিকুল আলম কামাল জানান, রামগড় পরিত্যক্ত বাস টার্মিনালটি মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। এটি শিশু ও কিশোরদের বিনোদনের উপযোগী করার জন্য আধুনিক বিনোদনকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রামগড় উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত বলেন, ‘রামগড় পার্ক এবং কলসির মুখ এ দুটি নিয়ে কাজ করছি আমরা। খুব দ্রুত সংস্কার করা হবে এ পর্যটনকেন্দ্রগুলোকে। রামগড় পার্ককে পুনরুজ্জীবিত করতে উপজেলা পরিষদের সমন্বয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। কলসিরমুখ পর্যটনকেন্দ্রে পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে শোভাবর্ধনের পাশাপাশি নিরাপত্তাব্যবস্থাও জোরদার করা হবে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানি বলা হয় খাগড়াছড়িকে। সৌন্দর্যের জন্য পুরো দেশজুড়ে সুখ্যাতি রয়েছে খাগড়াছড়ির। খাগড়াছড়ির অন্যতম পর্যটনমুখর এলাকা রামগড়। অপরূপ খাগড়াছড়ির পার্বত্য সৌন্দর্য যেন তার পূর্ণ রূপ পেয়েছে এই রামগড়ে এসে। কিন্তু প্রশাসনের হস্তক্ষেপ এবং পর্যটকদের জন্য সুব্যবস্থা না থাকায় মুখ থুবড়ে পড়েছে এই এলাকার পর্যটনকেন্দ্রগুলো। সমস্যা সমাধানে প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা দিচ্ছেন প্রতিশ্রুতি।
জানা যায়, রামগড়ের সঙ্গে জড়িয়ে আছে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথা, দুর্গম পাহাড়, সবুজের সমারোহ, সাজানো চা-বাগান, ঝুলন্ত ব্রিজ, রামগড় লেক, বঙ্গবন্ধু পার্ক, পাহাড়ঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু, বিজিবির জন্মস্থান, শহীদ মিনার, কলসিরমুখসহ অন্যান্য দর্শনীয় স্থান।
একসময় এই রামগড়ে পর্যটকদের প্রতিনিয়ত ভিড় জমত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রামগড়ে ছুটে আসত পর্যটকেরা। কিন্তু এখন আর সেই অবস্থা নেই। এক প্রকার পর্যটকহীন হয়ে পড়ছে রামগড়। নিরাপত্তা, রক্ষণাবেক্ষণ এবং থাকার সুব্যবস্থা নেই বলে পর্যটক আসছে না বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের। তবে জনপ্রতিনিধিরা বলছেন খুব দ্রুত ঢেলে সাজানো হবে রামগড়ে পর্যটনকেন্দ্রগুলোকে।
সরেজমিনে রামগড় পার্ক, স্মৃতিসৌধ, ঝুলন্ত ব্রিজ, কালাডেবা স্লুইসগেট, কলসিরমুখ এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এসব পর্যটনকেন্দ্র সম্পূর্ণ অরক্ষিত। পর্যটকদের জন্য কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়। পুরো দেশজুড়ে সুখ্যাতি রয়েছে রামগড় পার্কের। বছর দশেক আগেও বিশাল আকাশের নিচে চারদিকে সবুজ গাছ-গাছালির শ্যামল ছায়ায় ঘেরা ছিল এই পার্ক। পাতাবাহার, ঝাউগাছ ও বিভিন্ন ফুলের সমন্বয়ে সাজানো ছিল এটি। বিশাল হ্রদের ওপর নির্মিত ঝুলন্ত সেতু পার্কের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিয়েছিল কয়েক শ গুণ। এসব দৃশ্য অবলোকন করার জন্য ছুটে আসত দর্শনার্থীরা।
কিন্তু বর্তমান দৃশ্য উল্টো। চারদিকে সবুজের সমারোহ আর নেই। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে পার্কটি। কোনো রকম জোড়াতালি দিয়ে টিকে আছে ঝুলন্ত সেতু। অন্যদিকে কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রামগড় স্মৃতিসৌধটি এক প্রকার ধ্বংসের প্রান্তে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে গেছে এটি। রাতে মাদকসেবীদের নিরাপদ আস্তানায় পরিণত হয়। কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই। আশপাশের স্থানীয় লোকজন এটিকে গো-চারণভূমি বানিয়েছে।
স্মৃতিসৌধের মতো একই দশা কালাডেবায় অবস্থিত স্লুইসগেটের। একসময়ের কোলাহলপূর্ণ এই পর্যটনকেন্দ্রটি একপ্রকার পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সরঞ্জামগুলো নষ্ট হয়ে পড়েছে।
অন্যদিকে রামগড় শহরের প্রায় ২০-২৫ কিলোমিটারর ভেতরে অবস্থিত কলসিরমুখ। প্রত্যন্ত এলাকা হওয়ায় কলসিরমুখ পর্যটনকেন্দ্রে যেতে ভয় পায় মানুষ। পাহাড়ে অবস্থানকারী সন্ত্রাসী সংগঠন ইউপিডিএফ এবং জেএসএসের তোপের মুখে পড়তে হয় পর্যটকদের। যথেষ্ট নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই এই এলাকায়।
রামগড় পার্কে ঘুরতে আসা পর্যটক নাদিয়া সুলতানা জানান, স্বামী-সন্তানদের নিয়ে রামগড় ঘুরতে এসেছেন। রামগড়ের আগের সৌন্দর্য আর নেই। তা ছাড়া এখানে থাকার জন্য ভালো হোটেল নেই। যার ফলে থাকার জন্য দুপুরের একটু পরেই খাগড়াছড়ি সদরের দিকে রওনা হবেন।
রামগড় উপজেলার বাসিন্দা খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য অরুণ চন্দ্র সিংহ জানান, রামগড় পর্যটনমুখর শহর ছিল। নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে মানুষ রামগড়মুখী হচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ চাইলে রামগড়ের সুখ্যাতি আবার ফিরিয়ে আনতে পারে। দলমত-নির্বিশেষে রামগড়ের জনপ্রতিনিধিদের উচিত রামগড়ের পর্যটনশিল্পকে এগিয়ে নিতে এক হওয়া। সুপরিকল্পিতভাবে রামগড় নিয়ে কাজ করলে রামগড় খুব দ্রুত আগের সুখ্যাতি ফিরে পাবে।
কালাডেবা এলাকার বাসিন্দা সালাউদ্দীন আহমেদ জানান, কালাডেবা স্লুইসগেট পরিত্যক্ত হয়ে পড়ছে। কয়েকজন পর্যটক মাঝে মাঝে আসে। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই বলে স্থানীয়রা পরিবার নিয়ে এখানে আসতে চান না।
এ নিয়ে রামগড় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা জানান, রামগড় উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে রামগড়ের পর্যটনশিল্পকে এগিয়ে নিতে কাজ করা হচ্ছে। রামগড়ের প্রতিটি পর্যটনকেন্দ্র আধুনিক সাজসজ্জায় সাজানো হবে। বিশেষ করে রামগড় পার্ক সংস্কারের কাজ দ্রুত শুরু হবে। এরই মধ্যে পরিকল্পনা এবং নকশা তৈরির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। রামগড়ের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে রামগড়ের পর্যটনকেন্দ্রগুলোকে ঢেলে সাজানো হবে।
চেয়ারম্যান আরও জানান, রামগড়ে সরকারিভাবে রেস্ট হাউস নির্মাণ হচ্ছে। নকশা পরিবর্তনের জন্য কিছুটা থমকে আছে। উন্নত মানের হোটেল নির্মাণের জন্য সাধারণ ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
এ বিষয়ে রামগড় পৌরসভার মেয়র রফিকুল আলম কামাল জানান, রামগড় পরিত্যক্ত বাস টার্মিনালটি মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। এটি শিশু ও কিশোরদের বিনোদনের উপযোগী করার জন্য আধুনিক বিনোদনকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রামগড় উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত বলেন, ‘রামগড় পার্ক এবং কলসির মুখ এ দুটি নিয়ে কাজ করছি আমরা। খুব দ্রুত সংস্কার করা হবে এ পর্যটনকেন্দ্রগুলোকে। রামগড় পার্ককে পুনরুজ্জীবিত করতে উপজেলা পরিষদের সমন্বয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। কলসিরমুখ পর্যটনকেন্দ্রে পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে শোভাবর্ধনের পাশাপাশি নিরাপত্তাব্যবস্থাও জোরদার করা হবে।
গুলশানে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন চালকেরা। আজ শনিবার গুলশান ও আশপাশের বিভিন্ন সড়কে এই বিক্ষোভ হয়। চালকদের দাবি, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো প্যাডেলচালিত রিকশার তুলনায় সহজ, জমা কম এবং আয় বেশি। ফলে এটি তাঁদের জীবিকার জন্য বেশি উপযোগী।
১২ মিনিট আগেসাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা নাছির উদ্দিন চৌধুরীর দ্বিতীয় স্ত্রী ও দুই মেয়েকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর ভাই বিএনপি নেতা মাসুক চৌধুরী ও মিলন চৌধুরীর বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার রাতে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা সদরের বাসায় নাছির চৌধুরীর সামনেই এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদীতে মো. আব্দুল মুন্নাফ নামে এক ছাত্রদল নেতা আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতে যোগদান করেছেন। গতকাল শুক্রবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার পৌরসভার বাহার বাজারে এক সাধারণ সভার মাধ্যমে তিনি জামায়াতে যোগদান করেন। ওই সভায় তিনি জনসম্মুখে সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে জামায়াতে ইসলামীর শেরপুর জেলা আমিরের কাছে জমা
২৮ মিনিট আগেভোলায় ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ ও গ্যাসভিত্তিক শিল্পকারখানা স্থাপনের দাবিতে ইন্ট্রাকোর গ্যাস বহনকারী একটি গাড়ি আটকে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ইন্ট্রাকো গ্রুপের এলপিজি গ্যাসভর্তি একটি কাভার্ড ভ্যান ঢাকা যাওয়ার পথে রাত ১১টার দিকে ভোলার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাস টার্মিনা
১ ঘণ্টা আগে