নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) বিরুদ্ধে পাহাড় কাটার অভিযোগ এনেছেন খোদ জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। আজ সোমবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলনকক্ষে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় তিনি এই অভিযোগ করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার আমিনুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মাহফুজুর রহমান, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) নিষ্কৃতি চাকমা, র্যাব-৭-এর সহকারী পরিচালক ও সহকারী পুলিশ সুপার নাসির উদ্দিন ভূঁইয়া, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাব্বির ইকবাল প্রমুখ।
জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন রাস্তা করছে। রাস্তা করবে ভালো কথা, কিন্তু পাহাড় কাটার পারমিশন তো তারা নিতে পারে। কাউন্সিলররা সিটি করপোরেশন থেকে একটি কাগজ নিয়ে ইচ্ছেমতো পাহাড় কাটছেন। অনেকগুলো পাহাড় কিন্তু তারা নষ্ট করে দিয়েছেন।’
চসিকের কাউন্সিলররা ইচ্ছেমতো পাহাড় কাটছেন অভিযোগ করে তিনি আরও বলেন, ‘গত তিন মাসে আমরা অনেকগুলো অভিযান পরিচালনা করেছি। অনেক সময় দেখা গেছে, রাতের বেলা পাহাড় কাটা হয়। আমাদের ভূমি কর্মকর্তারা রাতে ও সকালে অভিযান পরিচালনা করেন। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (সিডিএ) বিভিন্ন জায়গায় অনুমোদন দেয়। নিজেরাও পাহাড় কাটে। কিছুদিন আগে এশিয়ান ফর ইউনিভার্সিটিতে ড্রেজিংয়ের নাম করে পাহাড় কেটেছে। আমরা গিয়ে সেটা বন্ধ করেছি।’ জেলা প্রশাসনের পক্ষে এ কাজ এককভাবে করা সম্ভব নয়। সব সরকারি দপ্তরকে পাহাড় কাটা বিষয়টিতে একসঙ্গে কাজ করতে হবে বলে জানান তিনি।
সভাপতি ও বিভাগীয় কমিশনার আমিনুর রহমান বৈধতা ছাড়া অবৈধ স্থাপনাকারীরা গ্যাস, বিদ্যুৎ কীভাবে পায় এমন প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘পাহাড়ে অবৈধ স্থাপনা থাকাটাই ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এসব অবৈধ স্থাপনা তালিকা করে উচ্ছেদ করতে হবে। আর যাদের কোনো বৈধতাই নেই, তারা কীভাবে গ্যাস ও বিদ্যুৎ পায়, সেটা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। যাদের উচ্ছেদ করা হবে, তাদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে আনা যায় কি না, আমরা দেখছি।’
আমিনুর রহমান আরও বলেন, ‘পাহাড় কাটা বন্ধ করতে হবে। ২০০৭ সালে ২৬টি কারণ খুঁজে বের করা হয়েছিল ঠিক কী কী কারণে পাহাড়ধস ঘটে। সেখানে পাহাড়ধস রোধে ৩৫টি সুপারিশ ছিল, সেগুলো আমরা বাস্তবায়ন করব। এর জন্য একটি কমিটি করা হবে।’
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) বিরুদ্ধে পাহাড় কাটার অভিযোগ এনেছেন খোদ জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। আজ সোমবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলনকক্ষে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় তিনি এই অভিযোগ করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার আমিনুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মাহফুজুর রহমান, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) নিষ্কৃতি চাকমা, র্যাব-৭-এর সহকারী পরিচালক ও সহকারী পুলিশ সুপার নাসির উদ্দিন ভূঁইয়া, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাব্বির ইকবাল প্রমুখ।
জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন রাস্তা করছে। রাস্তা করবে ভালো কথা, কিন্তু পাহাড় কাটার পারমিশন তো তারা নিতে পারে। কাউন্সিলররা সিটি করপোরেশন থেকে একটি কাগজ নিয়ে ইচ্ছেমতো পাহাড় কাটছেন। অনেকগুলো পাহাড় কিন্তু তারা নষ্ট করে দিয়েছেন।’
চসিকের কাউন্সিলররা ইচ্ছেমতো পাহাড় কাটছেন অভিযোগ করে তিনি আরও বলেন, ‘গত তিন মাসে আমরা অনেকগুলো অভিযান পরিচালনা করেছি। অনেক সময় দেখা গেছে, রাতের বেলা পাহাড় কাটা হয়। আমাদের ভূমি কর্মকর্তারা রাতে ও সকালে অভিযান পরিচালনা করেন। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (সিডিএ) বিভিন্ন জায়গায় অনুমোদন দেয়। নিজেরাও পাহাড় কাটে। কিছুদিন আগে এশিয়ান ফর ইউনিভার্সিটিতে ড্রেজিংয়ের নাম করে পাহাড় কেটেছে। আমরা গিয়ে সেটা বন্ধ করেছি।’ জেলা প্রশাসনের পক্ষে এ কাজ এককভাবে করা সম্ভব নয়। সব সরকারি দপ্তরকে পাহাড় কাটা বিষয়টিতে একসঙ্গে কাজ করতে হবে বলে জানান তিনি।
সভাপতি ও বিভাগীয় কমিশনার আমিনুর রহমান বৈধতা ছাড়া অবৈধ স্থাপনাকারীরা গ্যাস, বিদ্যুৎ কীভাবে পায় এমন প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘পাহাড়ে অবৈধ স্থাপনা থাকাটাই ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এসব অবৈধ স্থাপনা তালিকা করে উচ্ছেদ করতে হবে। আর যাদের কোনো বৈধতাই নেই, তারা কীভাবে গ্যাস ও বিদ্যুৎ পায়, সেটা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। যাদের উচ্ছেদ করা হবে, তাদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে আনা যায় কি না, আমরা দেখছি।’
আমিনুর রহমান আরও বলেন, ‘পাহাড় কাটা বন্ধ করতে হবে। ২০০৭ সালে ২৬টি কারণ খুঁজে বের করা হয়েছিল ঠিক কী কী কারণে পাহাড়ধস ঘটে। সেখানে পাহাড়ধস রোধে ৩৫টি সুপারিশ ছিল, সেগুলো আমরা বাস্তবায়ন করব। এর জন্য একটি কমিটি করা হবে।’
‘কপোতাক্ষ নদের জলাবদ্ধতা দূরীকরণ’ (দ্বিতীয় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে হরিহর নদ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অথচ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ উল্লম্ব-অনুভূমিক জায়গা না রেখে হরিহর নদের ওপর যশোর সদর উপজেলার গোয়ালদাহ বাজারে আরেকটি অপরিকল্পিত সেতু নির্মাণ করছে স্
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত থাকা সরকারি বিপুল ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে। সময়মতো রোগীদের মাঝে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে সরকারি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে; একই সঙ্গে সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে হাজারো রোগী।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা রোড ট্রাফিক সেফটি প্রজেক্টের (ডিআরএসপি) আওতায় ‘নিরাপদ পথচারী পারাপারে পাইলট প্রকল্প’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সহযোগিতায় পাইলট প্রকল্পটি রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) থেকে শুরু হয়ে ৮ মে পর্যন্ত চলবে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও থানাধীন কারওয়ান বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী আলাল উদ্দিন হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. শামীম হোসেন (২৮) ও মো. ইয়াসিন আরাফাত ওরফে মুরগি ইয়াসিন (২১)।
২ ঘণ্টা আগে