হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার করায় ১০ জেলেকে আটক করা হয়েছে। এ সময় জালসহ মাছ ধরার দুটি নৌকা জব্দ করা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মেঘনা নদী থেকে জেলেদের আটক করা হয়। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাজু চৌধুরী ও নলচিরা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা পৃথক অভিযান চালিয়ে জেলেদের আটক করেন।
নৌ-পুলিশ জানায়, গভীর রাতে মেঘনা নদীতে অভিযান চালায় নৌ-পুলিশের একটি দল। এ সময় টাংকির ঘাটের কাছে নদীতে জাল পাতানো অবস্থায় একটি ছোট মাছ ধরার নৌকা পাওয়া যায়। পরে নৌকায় থাকা চার জেলে হাতিয়ার হরনী ইউনিয়নের মো. সালা উদ্দিন (২৬), মো. হাসিব (১৯), মো. হানিফ (২০), মো. স্বপন (২৮), জাহাজমারা ইউনিয়নের আব্দুর রহিম (১৮), মো. ইউছুফ (১৯) ও মো. মনির মাঝিকে (২৬) আটক করে নলচিরা পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে আসে। এ সময় মাছ ধরার কাজে ব্যবহার করা একটি নৌকা ও ১ হাজার মিটার জাল জব্দ করা হয়।
নলচিরা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ (এসআই) মেহেদী জামান জানান, আটক জেলেদের হাতিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এদের বিরুদ্ধে নৌ-পুলিশ বাদী হয়ে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে হাতিয়া থানায় মামলা দিয়েছে।
এদিকে একই সময়ে হাতিয়ার মৌলভীর চরের কাছে মেঘনা নদী থেকে একটি ছোট নৌকা জব্দ করে মৎস্য কর্মকর্তা সাজু চৌধুরীর নেতৃত্বে পরিচালিত দল। এ সময় নৌকায় থাকা ছয় জেলেকে আটক করে থানায় হস্তান্তর করা হয়। এদের মধ্যে তিনজন অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে জাল ও নৌকা মৎস্য অফিসের অধীনে জব্দ করে রাখা হয়।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাজু চৌধুরী বলেন, ‘আটক জেলেদের থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। কিছু কিছু জেলে রাতের আঁধারে নদীতে মাছ শিকারে যায়। গত কয়েক দিন ধরে এ ধরনের সংবাদ আসছে। এর জন্য রাতে আমরা অভিযান পরিচালনা করছি। আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার করায় ১০ জেলেকে আটক করা হয়েছে। এ সময় জালসহ মাছ ধরার দুটি নৌকা জব্দ করা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মেঘনা নদী থেকে জেলেদের আটক করা হয়। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাজু চৌধুরী ও নলচিরা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা পৃথক অভিযান চালিয়ে জেলেদের আটক করেন।
নৌ-পুলিশ জানায়, গভীর রাতে মেঘনা নদীতে অভিযান চালায় নৌ-পুলিশের একটি দল। এ সময় টাংকির ঘাটের কাছে নদীতে জাল পাতানো অবস্থায় একটি ছোট মাছ ধরার নৌকা পাওয়া যায়। পরে নৌকায় থাকা চার জেলে হাতিয়ার হরনী ইউনিয়নের মো. সালা উদ্দিন (২৬), মো. হাসিব (১৯), মো. হানিফ (২০), মো. স্বপন (২৮), জাহাজমারা ইউনিয়নের আব্দুর রহিম (১৮), মো. ইউছুফ (১৯) ও মো. মনির মাঝিকে (২৬) আটক করে নলচিরা পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে আসে। এ সময় মাছ ধরার কাজে ব্যবহার করা একটি নৌকা ও ১ হাজার মিটার জাল জব্দ করা হয়।
নলচিরা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ (এসআই) মেহেদী জামান জানান, আটক জেলেদের হাতিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এদের বিরুদ্ধে নৌ-পুলিশ বাদী হয়ে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে হাতিয়া থানায় মামলা দিয়েছে।
এদিকে একই সময়ে হাতিয়ার মৌলভীর চরের কাছে মেঘনা নদী থেকে একটি ছোট নৌকা জব্দ করে মৎস্য কর্মকর্তা সাজু চৌধুরীর নেতৃত্বে পরিচালিত দল। এ সময় নৌকায় থাকা ছয় জেলেকে আটক করে থানায় হস্তান্তর করা হয়। এদের মধ্যে তিনজন অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে জাল ও নৌকা মৎস্য অফিসের অধীনে জব্দ করে রাখা হয়।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. সাজু চৌধুরী বলেন, ‘আটক জেলেদের থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। কিছু কিছু জেলে রাতের আঁধারে নদীতে মাছ শিকারে যায়। গত কয়েক দিন ধরে এ ধরনের সংবাদ আসছে। এর জন্য রাতে আমরা অভিযান পরিচালনা করছি। আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে