প্রতিনিধি, কক্সবাজার
দীর্ঘ সাড়ে চার মাস পর আজ বৃহস্পতিবার উন্মুক্ত করা হয়েছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে এসেছেন পর্যটকেরা। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে গত ১ এপ্রিল থেকে বন্ধ ছিল দেশের প্রধান এই পর্যটনকেন্দ্র। ফলে টানা নীরবতা ভেঙে প্রাণ ফিরে পেয়েছে সৈকত প্রাঙ্গণ।
পর্যটকদের স্বাগত জানাতে কলাতলী পর্যটন জোনের হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন করে সেজেছে। সৈকতের নানান পেশার হকার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ফিরেছে নিজেদের প্রাণের প্রতিষ্ঠানে। এ যেন এক আনন্দ উচ্ছ্বাসের মিলন মেলা। সবার মাঝে বেড়েছে অন্যরকম ব্যস্ততা।
সকাল থেকে জেলা প্রশাসন ও টুরিস্ট পুলিশও সৈকতে সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে কাজ করছেন। শহরের সৈকতের মূল পয়েন্টে ৬টি ভ্রাম্যমাণ আদালত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের টহল জোরদার করা হয়েছে।
দুপুর সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ সুগন্ধা পয়েন্টে আনুষ্ঠানিক সৈকতের দ্বার খুলে দেন। এ সময় তিনি জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে মাস্ক বিতরণ ও জনসচেতনতামূলক প্রচারণা চালান। এ ছাড়া বিভিন্ন সংগঠনও করোনা সতর্কতায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে সৈকতে ঘোরাফেরার আহ্বান জানান।
চার মাস ১৮ দিন বন্ধ রাখার পর আজ বৃহস্পতিবার উন্মুক্ত হলো সমুদ্রসৈকত। তবে ৫০ শতাংশের ওপরে কক্ষ ভাড়া দিতে পারবে না হোটেল–মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলো। রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকেও একই নিয়ম মেনে চলতে হবে। তারপরও খুশি পর্যটন খাতের ব্যবসায় জড়িত লাখো বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
তারকা হোটেল সি গালের সহকারী ব্যবস্থাপক তারেক আজিজ বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে পর্যটকদের স্বাগত জানানো হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়টি আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। বৃষ্টির প্রভাব ও আবহাওয়া খুব বেশি অনুকূলে না থাকায় আশানুরূপ পর্যটক আসার সময় এখনো হয়নি।
কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস, কটেজ ও রেস্তোরাঁ মালিকদের সংগঠন ফেডারেশন অব টুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার জানান, গত দেড় বছরে প্রায় সাড়ে ৯ মাস কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত করোনার কারণে লোকসমাগম নিষিদ্ধ ছিল। ফলে পর্যটক নির্ভর পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, কটেজ ও গেস্ট হাউস, সাত শতাধিক রেস্তোরাঁ, দুই হাজারের মতো নানান পণ্যের দোকান-পাট ও ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ ছিল। এখন সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এ খাতকে পুনর্গঠনের প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছে পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার চৌধুরী মিজানুজ্জামান জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সৈকতে টহল দিচ্ছে পুলিশ।
জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ আজকের পত্রিকা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে সৈকতসহ পর্যটনকেন্দ্র খোলার অনুমতি দিয়েছে সরকার। এতে হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোর আসনসংখ্যা ৫০ শতাংশ চালু করার সুযোগ পেয়েছে। এ ক্ষেত্রে পর্যটকসহ সবাইকে এ নিয়ম মেনে চলতে হবে। কোথাও নিয়মের ব্যত্যয় ঘটলে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন।
দীর্ঘ সাড়ে চার মাস পর আজ বৃহস্পতিবার উন্মুক্ত করা হয়েছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে এসেছেন পর্যটকেরা। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে গত ১ এপ্রিল থেকে বন্ধ ছিল দেশের প্রধান এই পর্যটনকেন্দ্র। ফলে টানা নীরবতা ভেঙে প্রাণ ফিরে পেয়েছে সৈকত প্রাঙ্গণ।
পর্যটকদের স্বাগত জানাতে কলাতলী পর্যটন জোনের হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন করে সেজেছে। সৈকতের নানান পেশার হকার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ফিরেছে নিজেদের প্রাণের প্রতিষ্ঠানে। এ যেন এক আনন্দ উচ্ছ্বাসের মিলন মেলা। সবার মাঝে বেড়েছে অন্যরকম ব্যস্ততা।
সকাল থেকে জেলা প্রশাসন ও টুরিস্ট পুলিশও সৈকতে সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে কাজ করছেন। শহরের সৈকতের মূল পয়েন্টে ৬টি ভ্রাম্যমাণ আদালত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের টহল জোরদার করা হয়েছে।
দুপুর সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ সুগন্ধা পয়েন্টে আনুষ্ঠানিক সৈকতের দ্বার খুলে দেন। এ সময় তিনি জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে মাস্ক বিতরণ ও জনসচেতনতামূলক প্রচারণা চালান। এ ছাড়া বিভিন্ন সংগঠনও করোনা সতর্কতায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে সৈকতে ঘোরাফেরার আহ্বান জানান।
চার মাস ১৮ দিন বন্ধ রাখার পর আজ বৃহস্পতিবার উন্মুক্ত হলো সমুদ্রসৈকত। তবে ৫০ শতাংশের ওপরে কক্ষ ভাড়া দিতে পারবে না হোটেল–মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলো। রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকেও একই নিয়ম মেনে চলতে হবে। তারপরও খুশি পর্যটন খাতের ব্যবসায় জড়িত লাখো বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
তারকা হোটেল সি গালের সহকারী ব্যবস্থাপক তারেক আজিজ বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে পর্যটকদের স্বাগত জানানো হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়টি আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। বৃষ্টির প্রভাব ও আবহাওয়া খুব বেশি অনুকূলে না থাকায় আশানুরূপ পর্যটক আসার সময় এখনো হয়নি।
কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস, কটেজ ও রেস্তোরাঁ মালিকদের সংগঠন ফেডারেশন অব টুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার জানান, গত দেড় বছরে প্রায় সাড়ে ৯ মাস কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত করোনার কারণে লোকসমাগম নিষিদ্ধ ছিল। ফলে পর্যটক নির্ভর পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, কটেজ ও গেস্ট হাউস, সাত শতাধিক রেস্তোরাঁ, দুই হাজারের মতো নানান পণ্যের দোকান-পাট ও ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ ছিল। এখন সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এ খাতকে পুনর্গঠনের প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছে পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার চৌধুরী মিজানুজ্জামান জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সৈকতে টহল দিচ্ছে পুলিশ।
জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ আজকের পত্রিকা বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে সৈকতসহ পর্যটনকেন্দ্র খোলার অনুমতি দিয়েছে সরকার। এতে হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ, পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোর আসনসংখ্যা ৫০ শতাংশ চালু করার সুযোগ পেয়েছে। এ ক্ষেত্রে পর্যটকসহ সবাইকে এ নিয়ম মেনে চলতে হবে। কোথাও নিয়মের ব্যত্যয় ঘটলে ভ্রাম্যমাণ আদালত ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন।
বিএনপির এ কেন্দ্রীয় নেতা আরও বলেন, ’বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না। আমরা বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় ছিলাম, পরে অন্যরা ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু আমাদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়নি। আমরা এমন কোনো কাজ করবো না যাতে আগামীতে আমাদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়। দেশের মানুষ যাতে শান্তিতে বসবাস করতে পারে, আমরা সেভাবেই
২৫ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ধানখোলা সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাতে এই সড়কে পথচারী ও ব্যবসায়ীদের গতি রোধ করে নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয় ডাকাতের দল। পরে পালানোর সময় তারা তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
১ ঘণ্টা আগেওমান থেকে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে একই পরিবারের নারী ও শিশুসহ ৭জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত আরও ৫ জন আহত হয়েছে। বুধবার ভোরে চৌমুহনী-লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের চন্দ্রগঞ্জের জগদিশপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে মাদকের রমরমা কারবার। উপজেলার অর্ধশত স্থানে দেদার মাদক কেনাবেচা চলে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ১৫-২০ লাখ টাকার মাদক বিক্রি হয় এসব স্পটে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে মাদকসেবীদের কাছ থেকে ৪ থেকে ৬ কোটি টাকা হাতবদল হয়।
২ ঘণ্টা আগে