কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১৪ পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন। সিনিয়র সহ-সভাপতিসহ মাত্র ৩টি পদে আওয়ামী লীগ-জাপা সমর্থিত প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। সমিতির ১৭টি পদের ৮টি সম্পাদকীয় পদের ৭ টিতে জয়ী হয়েছেন বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীরা।
গতকাল শনিবার আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে দু’টি ভোট কেন্দ্রে সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ হয়। গণনা শেষে রাত ১১টায় ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ বাকের।
এতে সভাপতি পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য পরিষদের আবুল কালাম ছিদ্দিকী ৪৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম।
সাধারণ সম্পাদক পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য পরিষদের তৌহিদুল আনোয়ার ৪৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মোহাম্মদ নুরুল হুদা।
সিনিয়র সহসভাপতি বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মাহবুবুর রহমান ৪৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আইনজীবী ঐক্য পরিষদের এস এম নুরুল ইসলাম।
এ ছাড়া সহ সভাপতি পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য পরিষদের নাজিম উদ্দিন, সহসাধারণ সম্পাদক (সাধারণ) মোহাম্মদ আবদুর রশিদ, সহসাধারণ সম্পাদক (হিসাব) মোহাম্মদ কলিম উল্লাহ, পাঠাগার ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, আপ্যায়ন, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক শেফাউল করিম রানা।
জ্যেষ্ঠ নির্বাহী সদস্যের ৫টি পদের মধ্যে বিজয়ী সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের দুই প্রার্থী। তাঁরা হলেন–সমিতি সাবেক সভাপতি ইকবালুর রশিদ ও আমিন সোহেল। বাকি তিন পদে বিজয়ীরা হলেন–বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য পরিষদের এ. কে. এম শাহজালাল চৌধুরী, আমির হোছাইন-২ ও আবদুল কাইয়ুম।
নবীন নির্বাহী সদস্যের ৪টি পদের সবগুলোই বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবীরা। তাঁরা হলেন-শাহা আলম-৫, মোহাম্মদ ফয়সাল মোশাররফ, মুহাম্মদ জুবাইরুল ইসলাম ও মো. আবদুল খালেক।
সমিতি সূত্রে জানা যায়, এবারের নির্বাচনে ১৭টি পদে ৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দুই প্যানেলের বাইরে সহ–সাধারণ সম্পাদক পদে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ বাকের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচিত ১৭ জনের কার্যকরী কমিটিতে চকরিয়া, মহেশখালী ও কুতুবদিয়া উপজেলা চৌকি আইনজীবী সমিতি থেকে একজন করে ৩ জন প্রতিনিধি কো-অপ্ট করা হবে।
১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠিত জেলা আইনজীবী সমিতির মোট ভোটার ৯২৭ জন। কক্সবাজার বার ও চকরিয়া আদালত চৌকি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ করা হয়।
কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১৪ পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন। সিনিয়র সহ-সভাপতিসহ মাত্র ৩টি পদে আওয়ামী লীগ-জাপা সমর্থিত প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। সমিতির ১৭টি পদের ৮টি সম্পাদকীয় পদের ৭ টিতে জয়ী হয়েছেন বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীরা।
গতকাল শনিবার আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে দু’টি ভোট কেন্দ্রে সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ হয়। গণনা শেষে রাত ১১টায় ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ বাকের।
এতে সভাপতি পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য পরিষদের আবুল কালাম ছিদ্দিকী ৪৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম।
সাধারণ সম্পাদক পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য পরিষদের তৌহিদুল আনোয়ার ৪৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মোহাম্মদ নুরুল হুদা।
সিনিয়র সহসভাপতি বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের মাহবুবুর রহমান ৪৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আইনজীবী ঐক্য পরিষদের এস এম নুরুল ইসলাম।
এ ছাড়া সহ সভাপতি পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য পরিষদের নাজিম উদ্দিন, সহসাধারণ সম্পাদক (সাধারণ) মোহাম্মদ আবদুর রশিদ, সহসাধারণ সম্পাদক (হিসাব) মোহাম্মদ কলিম উল্লাহ, পাঠাগার ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, আপ্যায়ন, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক শেফাউল করিম রানা।
জ্যেষ্ঠ নির্বাহী সদস্যের ৫টি পদের মধ্যে বিজয়ী সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের দুই প্রার্থী। তাঁরা হলেন–সমিতি সাবেক সভাপতি ইকবালুর রশিদ ও আমিন সোহেল। বাকি তিন পদে বিজয়ীরা হলেন–বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবী ঐক্য পরিষদের এ. কে. এম শাহজালাল চৌধুরী, আমির হোছাইন-২ ও আবদুল কাইয়ুম।
নবীন নির্বাহী সদস্যের ৪টি পদের সবগুলোই বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবীরা। তাঁরা হলেন-শাহা আলম-৫, মোহাম্মদ ফয়সাল মোশাররফ, মুহাম্মদ জুবাইরুল ইসলাম ও মো. আবদুল খালেক।
সমিতি সূত্রে জানা যায়, এবারের নির্বাচনে ১৭টি পদে ৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দুই প্যানেলের বাইরে সহ–সাধারণ সম্পাদক পদে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ বাকের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচিত ১৭ জনের কার্যকরী কমিটিতে চকরিয়া, মহেশখালী ও কুতুবদিয়া উপজেলা চৌকি আইনজীবী সমিতি থেকে একজন করে ৩ জন প্রতিনিধি কো-অপ্ট করা হবে।
১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠিত জেলা আইনজীবী সমিতির মোট ভোটার ৯২৭ জন। কক্সবাজার বার ও চকরিয়া আদালত চৌকি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ করা হয়।
চট্টগ্রাম নগরে আবর্জনার স্তূপ থেকে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম আবুল হাশেম হাছু (৬০)। আজ সোমবার দুপুরে নগরের চন্দনপুরা এলাকার বাকলিয়ায় আবর্জনার স্তূপ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি একই এলাকার পশ্চিম গলির বাসিন্দা।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী হালিমা মোহাম্মদ (১৮)। এবার তার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। ঈদুল আজহায় বাড়িতে বেড়াতে এসে বাবা বাবুল আহমেদ বাবুর (৬০) সঙ্গে পুকুরে নেমেছিল সাঁতার শিখতে। কিন্তু হালিমার সাঁতার শেখা আর হয়নি। বাবার হাত ফসকে ডুবে মারা যায়।
১০ ঘণ্টা আগেনীলফামারী জেলা শহরে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ একটি প্রাইভেট কার (ঢাকা মেট্রো-ঘ ১১-৮২২৩) আটক করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল রোববার (৮ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে যৌথ বাহিনীর চেকপোস্ট পরিচালনার সময় কারটি জব্দ করা হয়। তবে, গাড়ির চালক দ্রুত পালিয়ে যাওয়ায় তাঁকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
১০ ঘণ্টা আগেঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে আসে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আরিয়ান। সোমবার চাচা নাছির উদ্দীন ভাতিজা আরিয়ানকে সাঁতার শিখাতে নিয়ে যান বাড়ির পুকুরে। সাঁতার শেখানোর একপর্যায়ে হাত থেকে ভাতিজা ছুটে ডুবে যায়। ভাতিজাকে খুঁজতে গিয়ে পানির
১১ ঘণ্টা আগে