কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলে আবারও দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন পাঁচজন। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে টানেলের ভেতরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে টানেলের ডেকোরেশন বোর্ড ভেঙে যায় এবং অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
টানেল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত সন্ধ্যায় একটি মাইক্রোবাস পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারা প্রান্তের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় পেছন থেকে একটি প্রাইভেট কার ওই মাইক্রোবাসকে ধাক্কা দেয়। সঙ্গে সঙ্গে আরও দুটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি ও টানেলের ভেতরের টিউবের পাশে আঘাত হানে। এতে টিউবের ডেকোরেশন বোর্ড ভেঙে যায় এবং অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দুর্ঘটনার পর টানেলের নিরাপত্তাকর্মী ও নৌবাহিনীর সদস্যরা আহত পাঁচজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান। তাঁদের মধ্যে মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়ায় এমদাদ (৩৬) নামের একজনকে আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে এখনো পর্যন্ত অপর আহতদের নাম জানা যায়নি।
দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল কর্তৃপক্ষের সহকারী প্রকৌশলী তানভীর রিফা বলেন, ‘আমরা ঘটনার পর চারটি গাড়ি জব্দ করি এবং আহত পাঁচজনকে হাসপাতালে পাঠাই।’
এ নিয়ে গত তিন মাসে টানেলের ভেতরে-বাইরে সাতটি দুর্ঘটনা ঘটে। এতে দুজন নিহত হয়েছেন। গত ৩০ জানুয়ারি ভোরে টানেলের সংযোগ সড়কের আনোয়ারা প্রান্তে ট্রাকের ধাক্কায় এক সাইকেল আরোহী নিহত হন। এর আগে ১৮ জানুয়ারি সকালে টানেলের ভেতর চাকা ফেটে পিকআপ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা দেয় টানেলের টিউবে।
১৬ জানুয়ারি সকালে টানেল সড়কের বৈরাগ এলাকায় দ্রুতগতির মাইক্রোবাসের ধাক্কায় সিকিউরিটি পোস্ট ভেঙে দায়িত্বরত একজন নৌবাহিনীর সদস্যসহ সাতজন আহত হন। গত বছরের ১০ নভেম্বর টানেলের পতেঙ্গা প্রান্তে ওয়াই জনশন-সংলগ্ন এলাকায় বাসের ধাক্কায় একজন নিহত হন।
গত বছরের ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরদিন সকাল ৬টায় সর্বসাধারণের গাড়ি চলাচলের জন্য টানেলটি খুলে দেওয়া হয়।
চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলে আবারও দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন পাঁচজন। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে টানেলের ভেতরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে টানেলের ডেকোরেশন বোর্ড ভেঙে যায় এবং অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
টানেল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত সন্ধ্যায় একটি মাইক্রোবাস পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারা প্রান্তের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় পেছন থেকে একটি প্রাইভেট কার ওই মাইক্রোবাসকে ধাক্কা দেয়। সঙ্গে সঙ্গে আরও দুটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি ও টানেলের ভেতরের টিউবের পাশে আঘাত হানে। এতে টিউবের ডেকোরেশন বোর্ড ভেঙে যায় এবং অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দুর্ঘটনার পর টানেলের নিরাপত্তাকর্মী ও নৌবাহিনীর সদস্যরা আহত পাঁচজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান। তাঁদের মধ্যে মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়ায় এমদাদ (৩৬) নামের একজনকে আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে এখনো পর্যন্ত অপর আহতদের নাম জানা যায়নি।
দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল কর্তৃপক্ষের সহকারী প্রকৌশলী তানভীর রিফা বলেন, ‘আমরা ঘটনার পর চারটি গাড়ি জব্দ করি এবং আহত পাঁচজনকে হাসপাতালে পাঠাই।’
এ নিয়ে গত তিন মাসে টানেলের ভেতরে-বাইরে সাতটি দুর্ঘটনা ঘটে। এতে দুজন নিহত হয়েছেন। গত ৩০ জানুয়ারি ভোরে টানেলের সংযোগ সড়কের আনোয়ারা প্রান্তে ট্রাকের ধাক্কায় এক সাইকেল আরোহী নিহত হন। এর আগে ১৮ জানুয়ারি সকালে টানেলের ভেতর চাকা ফেটে পিকআপ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা দেয় টানেলের টিউবে।
১৬ জানুয়ারি সকালে টানেল সড়কের বৈরাগ এলাকায় দ্রুতগতির মাইক্রোবাসের ধাক্কায় সিকিউরিটি পোস্ট ভেঙে দায়িত্বরত একজন নৌবাহিনীর সদস্যসহ সাতজন আহত হন। গত বছরের ১০ নভেম্বর টানেলের পতেঙ্গা প্রান্তে ওয়াই জনশন-সংলগ্ন এলাকায় বাসের ধাক্কায় একজন নিহত হন।
গত বছরের ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরদিন সকাল ৬টায় সর্বসাধারণের গাড়ি চলাচলের জন্য টানেলটি খুলে দেওয়া হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে