চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর শহরের পুরান বাজারে আল-আমিন (৩০) নামের অটোরিকশাচালককে হত্যার ঘটনায় দোষীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে বিক্ষোভ মিছিল করেন তাঁর পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী।
এ সময় মামলার আসামি চাঁদপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ আলী মাঝিকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দিতে মেয়র মো. জিল্লুর রহমানের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, চাঁদপুর পৌরসভার বর্তমান প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ আলী মাঝি একজন সন্ত্রাসী ও এলাকায় ত্রাস সৃষ্টিকারী দখলদার ব্যক্তি। সম্প্রতি চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তাঁর ছেলে মো. রাকিব মাঝি চেয়ারমান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তিনি ও তাঁর বাহিনী ভোটের আগে-পরে ভোটারদের ভয়ভীতি দেখান। নির্বাচনে তাঁর ছেলে পরাজিত হয়ে আল আমিন খানকে দেশীয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ সন্ত্রাসী দলবল দিয়ে গুলি করে হত্যা করে।
বক্তারা আরও বলেন, মোহাম্মদ আলী ও তাঁর দুই ছেলে সজীব মাঝি, রাকিব মাঝিসহ তাঁদের লোকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে অত্যাচার-নির্যাতনের মাধ্যমে এলাকার লোকজনকে দীর্ঘদিন ধরে অতিষ্ঠ ও জিম্মি করে রেখেছেন। তাঁদের গ্রেপ্তার করে সরকারের কাছে শাস্তি দাবি করেন বক্তারা।
আল আমিনের বাবা আব্দুল মজিব খান ডেঙ্গু বলেন, ‘চাঁদপুর পৌরসভার বর্তমান প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ আলী মাঝি চানাচুরের ব্যবসা করে কীভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক হন। চাঁদপুর ও ঢাকায় তাঁর পাঁচ-সাতটি বাড়ি আছে। অবৈধ উপার্জন করে তিনি ও তাঁর দুই ছেলে সন্ত্রাসী বাহিনী সৃষ্টি করেছেন। মানুষকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পৌরসভার নির্বাচন করে কাউন্সিলর হয়েছেন। টাকা দিয়ে হয়েছেন প্যানেল মেয়র। তাঁরা ক্ষমতা পেয়ে এখন মানুষকে গুলি করে মারছেন। আমার ছেলে হত্যার বিচার না হলে আরও কঠোর আন্দোলনে যাব আমরা।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন নিহত আল আমিনের চাচা আব্দুল খালেক খান, তাঁর বড় ভাই সোহাগ খান, চাচাতো বোন বিলকিস বেগম, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শহীদ হাওলাদারসহ অনেকে।
গত ১১ জুন রাতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শহরের পুরান বাজার পলাশের মোড় মেরকাটিজ রোড ও নিতাইগঞ্জ রোডে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে অটোরিকশাচালক আল-আমিন খান নিহত হন। এ ঘটনায় চাঁদপুর মডেল থানায় পৃথক দুটি মামলায় ৩৭৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে পাঁচজন। আসামি মোহাম্মদ আলী মাঝিসহ তাঁর ছেলেরা পলাতক রয়েছেন।
চাঁদপুর শহরের পুরান বাজারে আল-আমিন (৩০) নামের অটোরিকশাচালককে হত্যার ঘটনায় দোষীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে বিক্ষোভ মিছিল করেন তাঁর পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী।
এ সময় মামলার আসামি চাঁদপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ আলী মাঝিকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দিতে মেয়র মো. জিল্লুর রহমানের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, চাঁদপুর পৌরসভার বর্তমান প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ আলী মাঝি একজন সন্ত্রাসী ও এলাকায় ত্রাস সৃষ্টিকারী দখলদার ব্যক্তি। সম্প্রতি চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তাঁর ছেলে মো. রাকিব মাঝি চেয়ারমান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তিনি ও তাঁর বাহিনী ভোটের আগে-পরে ভোটারদের ভয়ভীতি দেখান। নির্বাচনে তাঁর ছেলে পরাজিত হয়ে আল আমিন খানকে দেশীয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ সন্ত্রাসী দলবল দিয়ে গুলি করে হত্যা করে।
বক্তারা আরও বলেন, মোহাম্মদ আলী ও তাঁর দুই ছেলে সজীব মাঝি, রাকিব মাঝিসহ তাঁদের লোকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে অত্যাচার-নির্যাতনের মাধ্যমে এলাকার লোকজনকে দীর্ঘদিন ধরে অতিষ্ঠ ও জিম্মি করে রেখেছেন। তাঁদের গ্রেপ্তার করে সরকারের কাছে শাস্তি দাবি করেন বক্তারা।
আল আমিনের বাবা আব্দুল মজিব খান ডেঙ্গু বলেন, ‘চাঁদপুর পৌরসভার বর্তমান প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ আলী মাঝি চানাচুরের ব্যবসা করে কীভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক হন। চাঁদপুর ও ঢাকায় তাঁর পাঁচ-সাতটি বাড়ি আছে। অবৈধ উপার্জন করে তিনি ও তাঁর দুই ছেলে সন্ত্রাসী বাহিনী সৃষ্টি করেছেন। মানুষকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পৌরসভার নির্বাচন করে কাউন্সিলর হয়েছেন। টাকা দিয়ে হয়েছেন প্যানেল মেয়র। তাঁরা ক্ষমতা পেয়ে এখন মানুষকে গুলি করে মারছেন। আমার ছেলে হত্যার বিচার না হলে আরও কঠোর আন্দোলনে যাব আমরা।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন নিহত আল আমিনের চাচা আব্দুল খালেক খান, তাঁর বড় ভাই সোহাগ খান, চাচাতো বোন বিলকিস বেগম, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শহীদ হাওলাদারসহ অনেকে।
গত ১১ জুন রাতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শহরের পুরান বাজার পলাশের মোড় মেরকাটিজ রোড ও নিতাইগঞ্জ রোডে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে অটোরিকশাচালক আল-আমিন খান নিহত হন। এ ঘটনায় চাঁদপুর মডেল থানায় পৃথক দুটি মামলায় ৩৭৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে পাঁচজন। আসামি মোহাম্মদ আলী মাঝিসহ তাঁর ছেলেরা পলাতক রয়েছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে