সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবিলী গ্রামের আবদুল্লা আল মামুন নামের এক কৃষকের তিন একর জমির ধান পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
আজ সোমবার ভোরে উপজেলার চরজুবিলী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৩ নম্বর ওয়ার্ডের এ ঘটনা ঘটে। কৃষক আবদুল্লা আল মামুনের বাড়ি ওই ওয়ার্ডে গ্রামে। পিতার নাম ফকির হোসেন।
কৃষক আবদুল্লা আল মামুন বলেন, ‘গত কয়েক দিন আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় তড়িঘড়ি করে ধানগুলো কাটা হয়। তাই কাটা ধান বাড়ির পাশের জমিতে গাদা দিয়ে রেখে বাড়িতে যাই। আজ সকালে স্থানীয় কয়েকজন ফোন করে জানান কে বা কারা আমার ধানের গাদায় আগুন দিয়েছে। পরে জমিতে গিয়ে দেখি তিন একর জমির বিচুলিসহ ধান পুড়ে গেছে। এই ধান থেকেই আমার পরিবারের আগামী এক বছরের খাওয়ার চালের ব্যবস্থা হতো। এ ছাড়া এখনো ধান কাটার কাজের লোকের টাকা পরিশোধ করতে পারিনি। কিছু ধান নিয়ে বিক্রি করে তাঁদের দেনা পরিশোধ করার কথা ছিল।’
প্রতিবেশী ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আবদুল্লা আল মামুনের তিন একর জমিতে প্রায় ১১০ মণের অধিক ধান হতো। যার বাজারমূল্য প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা। আর গো-খাদ্যের জন্য বিচুলির দাম তো আরও বেশি। তিন একর জমি চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার টাকা। সার, কীটনাশক ও বীজ মিলিয়ে আরও প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। মজুরি খরচসহ সব মিলিয়ে তাঁর প্রায় ৮০ হাজার টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।’
এ নিয়ে চরজুবিলী ইউপি ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. সেলিম বলেন, ‘আবদুল্লা আল মামুনের আর্থিক অবস্থাও খারাপ। এই ধান তাঁর পরিবারের আগামী এক বছরের চলার মতো ছিল, যা দুর্বৃত্তরা পুড়িয়ে দিয়েছে। তবে এর পেছনে যে বা যারাই জড়িত রয়েছে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হারুন অর রশিদ বলেন, ‘ঘটনাস্থলে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে পাঠানো হবে। এর পেছনে কে বা কারা রয়েছে, খতিয়ে দেখে ক্ষতিগ্রস্ত ধানচাষি যেন ক্ষতিপূরণ পান, সে জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবিলী গ্রামের আবদুল্লা আল মামুন নামের এক কৃষকের তিন একর জমির ধান পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
আজ সোমবার ভোরে উপজেলার চরজুবিলী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৩ নম্বর ওয়ার্ডের এ ঘটনা ঘটে। কৃষক আবদুল্লা আল মামুনের বাড়ি ওই ওয়ার্ডে গ্রামে। পিতার নাম ফকির হোসেন।
কৃষক আবদুল্লা আল মামুন বলেন, ‘গত কয়েক দিন আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় তড়িঘড়ি করে ধানগুলো কাটা হয়। তাই কাটা ধান বাড়ির পাশের জমিতে গাদা দিয়ে রেখে বাড়িতে যাই। আজ সকালে স্থানীয় কয়েকজন ফোন করে জানান কে বা কারা আমার ধানের গাদায় আগুন দিয়েছে। পরে জমিতে গিয়ে দেখি তিন একর জমির বিচুলিসহ ধান পুড়ে গেছে। এই ধান থেকেই আমার পরিবারের আগামী এক বছরের খাওয়ার চালের ব্যবস্থা হতো। এ ছাড়া এখনো ধান কাটার কাজের লোকের টাকা পরিশোধ করতে পারিনি। কিছু ধান নিয়ে বিক্রি করে তাঁদের দেনা পরিশোধ করার কথা ছিল।’
প্রতিবেশী ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আবদুল্লা আল মামুনের তিন একর জমিতে প্রায় ১১০ মণের অধিক ধান হতো। যার বাজারমূল্য প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা। আর গো-খাদ্যের জন্য বিচুলির দাম তো আরও বেশি। তিন একর জমি চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার টাকা। সার, কীটনাশক ও বীজ মিলিয়ে আরও প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। মজুরি খরচসহ সব মিলিয়ে তাঁর প্রায় ৮০ হাজার টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।’
এ নিয়ে চরজুবিলী ইউপি ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. সেলিম বলেন, ‘আবদুল্লা আল মামুনের আর্থিক অবস্থাও খারাপ। এই ধান তাঁর পরিবারের আগামী এক বছরের চলার মতো ছিল, যা দুর্বৃত্তরা পুড়িয়ে দিয়েছে। তবে এর পেছনে যে বা যারাই জড়িত রয়েছে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হারুন অর রশিদ বলেন, ‘ঘটনাস্থলে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে পাঠানো হবে। এর পেছনে কে বা কারা রয়েছে, খতিয়ে দেখে ক্ষতিগ্রস্ত ধানচাষি যেন ক্ষতিপূরণ পান, সে জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
২ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে