নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
দেড় মাস আগে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার ভেতর সহকর্মীর হাতে এক নারী কনস্টেবল শ্লীলতাহানির শিকার হন। ঘটনাটি সাবেক ওসি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীকে জানালেও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি। বিষয়টি গোপন রেখেছিলেন। গত জুলাই মাসে এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশের এক গোপনীয় প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত জুলাই মাসে থানার কনস্টেবল মোহাম্মদ আলমগীরের হাতে এক নারী কনস্টেবল শ্লীলতাহানি ও অশীল আচরণের শিকার হন। এ ঘটনায় থানার ভেতর তোলপাড় হলেও বিষয়টি বাইরে যেতে দেননি ওসি মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি ওই নারীকে ঊর্ধ্বতন মহলে বিষয়টি না জানানোর জন্য চাপ দেন।
প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে থানার অপর এক নারী কনস্টেবলকে দীর্ঘদিন ধরে উত্ত্যক্ত ও হোটেলে যাওয়ার জন্য জোর করার অভিযোগ রয়েছে। অভিযুক্ত কনস্টেবল থানার ওসির ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত। এই কারণে নারী কনস্টেবলের শ্লীলতাহানির ঘটনাটি ধামাচাপা দেন ওসি।
ওই প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, থানায় এমন ঘটনা মাঝেমধ্যে শোনা গেলেও অধিকাংশ ঘটনা অজানা থেকে যায়। থানায় দায়িত্বরত নারী পুলিশ সদস্যরা কতটা নিরাপদ তা নিয়েও ভাবা দরকার।
পুলিশের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এ ঘটনাটি প্রথমে থানার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও পরে তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নজরে আসে। এ বিষয়ে তদন্তের পর একটি গোপন প্রতিবেদন পুলিশ কমিশনার বরাবর পাঠানো হয়। এরপর ওই পুলিশ কনস্টেবলকে থানা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে এ ঘটনায় সাবেক ওসিকে কোনো জবাবদিহির আওতায় আনা হয়নি। গত ২৪ আগস্ট সিএমপি কমিশনারের এক আদেশে তাঁকে পাহাড়তলী থানার ওসি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে সিএমপি কমিশনারের বক্তব্য নেওয়াও সম্ভব হয়নি।
তবে সিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (অর্থ ও প্রশাসন) শানা শামীমুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। এটা একটু জেনে বলতে হবে।’
অন্যদিকে অভিযুক্ত চান্দগাঁও থানার সাবেক ওসি ও বর্তমানে পাহাড়তলী থানার কর্মরত মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘এ বিষয়ে কথা বলার জন্য আমাদের ঊর্ধ্বতনেরা রয়েছেন। উনাদের সঙ্গে কথা বলুন।’
সিএমপিতে কর্মরত দুজন নারী কনস্টেবলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা কর্মস্থলে বিভিন্নভাবে যৌন হয়রানির শিকার হন। বিশেষ করে সিনিয়রদের হাতে বিভিন্ন সময় তাঁরা হেনস্তা হন। তবে চাকরি হারানো ও মান-সম্মানের ভয়ে এসব কথা তাঁরা গোপন রাখতে বাধ্য হন।
দেড় মাস আগে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার ভেতর সহকর্মীর হাতে এক নারী কনস্টেবল শ্লীলতাহানির শিকার হন। ঘটনাটি সাবেক ওসি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীকে জানালেও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি। বিষয়টি গোপন রেখেছিলেন। গত জুলাই মাসে এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশের এক গোপনীয় প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে আসে।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত জুলাই মাসে থানার কনস্টেবল মোহাম্মদ আলমগীরের হাতে এক নারী কনস্টেবল শ্লীলতাহানি ও অশীল আচরণের শিকার হন। এ ঘটনায় থানার ভেতর তোলপাড় হলেও বিষয়টি বাইরে যেতে দেননি ওসি মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি ওই নারীকে ঊর্ধ্বতন মহলে বিষয়টি না জানানোর জন্য চাপ দেন।
প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে থানার অপর এক নারী কনস্টেবলকে দীর্ঘদিন ধরে উত্ত্যক্ত ও হোটেলে যাওয়ার জন্য জোর করার অভিযোগ রয়েছে। অভিযুক্ত কনস্টেবল থানার ওসির ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত। এই কারণে নারী কনস্টেবলের শ্লীলতাহানির ঘটনাটি ধামাচাপা দেন ওসি।
ওই প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, থানায় এমন ঘটনা মাঝেমধ্যে শোনা গেলেও অধিকাংশ ঘটনা অজানা থেকে যায়। থানায় দায়িত্বরত নারী পুলিশ সদস্যরা কতটা নিরাপদ তা নিয়েও ভাবা দরকার।
পুলিশের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এ ঘটনাটি প্রথমে থানার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও পরে তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নজরে আসে। এ বিষয়ে তদন্তের পর একটি গোপন প্রতিবেদন পুলিশ কমিশনার বরাবর পাঠানো হয়। এরপর ওই পুলিশ কনস্টেবলকে থানা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে এ ঘটনায় সাবেক ওসিকে কোনো জবাবদিহির আওতায় আনা হয়নি। গত ২৪ আগস্ট সিএমপি কমিশনারের এক আদেশে তাঁকে পাহাড়তলী থানার ওসি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে সিএমপি কমিশনারের বক্তব্য নেওয়াও সম্ভব হয়নি।
তবে সিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (অর্থ ও প্রশাসন) শানা শামীমুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। এটা একটু জেনে বলতে হবে।’
অন্যদিকে অভিযুক্ত চান্দগাঁও থানার সাবেক ওসি ও বর্তমানে পাহাড়তলী থানার কর্মরত মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘এ বিষয়ে কথা বলার জন্য আমাদের ঊর্ধ্বতনেরা রয়েছেন। উনাদের সঙ্গে কথা বলুন।’
সিএমপিতে কর্মরত দুজন নারী কনস্টেবলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা কর্মস্থলে বিভিন্নভাবে যৌন হয়রানির শিকার হন। বিশেষ করে সিনিয়রদের হাতে বিভিন্ন সময় তাঁরা হেনস্তা হন। তবে চাকরি হারানো ও মান-সম্মানের ভয়ে এসব কথা তাঁরা গোপন রাখতে বাধ্য হন।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে