মো. শফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫০ দশমিক ৫৮ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে উন্নীত করা হচ্ছে, যা আশুগঞ্জ থেকে বিশ্বরোড মোড় পর্যন্ত ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে এবং বিশ্বরোড থেকে ধরখার পর্যন্ত কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে পড়েছে। এই কাজের জন্য প্রতিদিনই ভয়াবহ যানজট হচ্ছে। এ কারণে এবার ঈদযাত্রা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
মহাসড়ক দুটি দিয়ে চলাচল করা যানবাহনের চালক ও যাত্রীরা জানান, রাস্তার কাজ শুরু হওয়ার পর থেকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে মহাসড়ক দুটির দৈর্ঘ্য যথাক্রমে ৩৪ ও ৪৩ কিলোমিটার হলেও প্রতিটি পাড়ি দিতে কোনো কোনো সময় দু-তিন ঘণ্টা লাগছে। এই যানজট হয়েছে নিত্যদিনের সঙ্গী; পাশাপাশি আছে ধুলাবলু। কুয়াশার মতো ধুলার কারণে প্রায়ই সড়কে সামনের গাড়ি দেখার উপায় থাকে না।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, আশুগঞ্জ থেকে বিশ্বরোড হয়ে ধরখার পর্যন্ত সড়কের বেশির ভাগ অংশে দুই লেনের কাজ শেষ হয়েছে। আর যেসব অংশ শেষ হয়নি, সেখানে যান চলাচলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের পুরোনো সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা উজানিসার থেকে আহরন্দ পর্যন্ত। আর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ রেলগেট, সোনারামপুর, বেড়তলা ও বিশ্বরোড এলাকায় খানাখন্দ রয়েছে।
কুমিল্লাগামী বাসযাত্রী লিয়াকত হোসেন বলেন, ‘উন্নয়নকাজ হবে ভালো কথা, তবে এত দীর্ঘ সময় ধরে কেন? আমরা এই ধুলাবালুতে অতিষ্ঠ হয়ে গেছি।’ অটোরিকশাচালক জাহাঙ্গীর আলমের মতে, এটি সড়ক নয়, যেন ধুলার রাজ্য। সুনামগঞ্জগামী হানিফ পরিবহনের বাসচালক আবদুল আলিম বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। গাড়ি ভালো করে চালানো যায় না। গাড়ির ক্ষতি হচ্ছে। সময় লাগছে অনেক বেশি। যাত্রীদের চরম সমস্যা হচ্ছে।
এ বিষয়ে কথা হলে আশুগঞ্জ নদীবন্দর-আখাউড়া স্থলবন্দর চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের উপব্যবস্থাপক শামিম আহাম্মেদ জানান, ঈদ সামনে রেখে তাঁদের কিছু পরিকল্পনা আছে। রামরাইল এলাকায় পুরোনো সড়কে যেখানে বেশি ভাঙা, সেটির এক পাশে নতুন সড়কের এক অংশ হয়ে গেছে। কিছুদিনের মধ্যে সেটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। তবে আহরন্দ এলাকায় যে এক-দুই কিলোমিটার অংশ খারাপ অবস্থায় আছে, সেটিতে কিছু ভোগান্তি হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, এবারের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ধুলাবালু নিয়ন্ত্রণে সড়কে নিয়মিত পানি দেওয়া হবে।
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে হাইওয়ে পুলিশের পাশাপাশি জেলা পুলিশ নানা পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কন্ট্রোল বুথ স্থাপন করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৫০ দশমিক ৫৮ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে উন্নীত করা হচ্ছে, যা আশুগঞ্জ থেকে বিশ্বরোড মোড় পর্যন্ত ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে এবং বিশ্বরোড থেকে ধরখার পর্যন্ত কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে পড়েছে। এই কাজের জন্য প্রতিদিনই ভয়াবহ যানজট হচ্ছে। এ কারণে এবার ঈদযাত্রা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
মহাসড়ক দুটি দিয়ে চলাচল করা যানবাহনের চালক ও যাত্রীরা জানান, রাস্তার কাজ শুরু হওয়ার পর থেকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে মহাসড়ক দুটির দৈর্ঘ্য যথাক্রমে ৩৪ ও ৪৩ কিলোমিটার হলেও প্রতিটি পাড়ি দিতে কোনো কোনো সময় দু-তিন ঘণ্টা লাগছে। এই যানজট হয়েছে নিত্যদিনের সঙ্গী; পাশাপাশি আছে ধুলাবলু। কুয়াশার মতো ধুলার কারণে প্রায়ই সড়কে সামনের গাড়ি দেখার উপায় থাকে না।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, আশুগঞ্জ থেকে বিশ্বরোড হয়ে ধরখার পর্যন্ত সড়কের বেশির ভাগ অংশে দুই লেনের কাজ শেষ হয়েছে। আর যেসব অংশ শেষ হয়নি, সেখানে যান চলাচলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের পুরোনো সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা উজানিসার থেকে আহরন্দ পর্যন্ত। আর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ রেলগেট, সোনারামপুর, বেড়তলা ও বিশ্বরোড এলাকায় খানাখন্দ রয়েছে।
কুমিল্লাগামী বাসযাত্রী লিয়াকত হোসেন বলেন, ‘উন্নয়নকাজ হবে ভালো কথা, তবে এত দীর্ঘ সময় ধরে কেন? আমরা এই ধুলাবালুতে অতিষ্ঠ হয়ে গেছি।’ অটোরিকশাচালক জাহাঙ্গীর আলমের মতে, এটি সড়ক নয়, যেন ধুলার রাজ্য। সুনামগঞ্জগামী হানিফ পরিবহনের বাসচালক আবদুল আলিম বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। গাড়ি ভালো করে চালানো যায় না। গাড়ির ক্ষতি হচ্ছে। সময় লাগছে অনেক বেশি। যাত্রীদের চরম সমস্যা হচ্ছে।
এ বিষয়ে কথা হলে আশুগঞ্জ নদীবন্দর-আখাউড়া স্থলবন্দর চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের উপব্যবস্থাপক শামিম আহাম্মেদ জানান, ঈদ সামনে রেখে তাঁদের কিছু পরিকল্পনা আছে। রামরাইল এলাকায় পুরোনো সড়কে যেখানে বেশি ভাঙা, সেটির এক পাশে নতুন সড়কের এক অংশ হয়ে গেছে। কিছুদিনের মধ্যে সেটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। তবে আহরন্দ এলাকায় যে এক-দুই কিলোমিটার অংশ খারাপ অবস্থায় আছে, সেটিতে কিছু ভোগান্তি হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, এবারের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ধুলাবালু নিয়ন্ত্রণে সড়কে নিয়মিত পানি দেওয়া হবে।
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে হাইওয়ে পুলিশের পাশাপাশি জেলা পুলিশ নানা পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কন্ট্রোল বুথ স্থাপন করা হবে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চাপায় তানহা আক্তার (৩) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে পৌর এলাকার উত্তর সীমারপাড় সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত তানহা ওই এলাকার জালাল মাস্টারের মেয়ে।
১ মিনিট আগেগোপালগঞ্জের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান অন্তর্বর্তী সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। হাইকোর্টের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে এই বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন হবে।
৪ মিনিট আগেশিক্ষার্থীরা ‘অবিলম্বে দোষীদের শাস্তি চাই’, ‘বিমান দুর্ঘটনার প্রকৃত তথ্য দাও’, ‘রাতের আঁধারে নোটিশ কেন?’—ইত্যাদি স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে বিক্ষোভ করে। পরে তারা বোর্ড ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয়।
৪ মিনিট আগেগোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার নেছার উদ্দিন তালুকদার উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ৪৯ নম্বর উত্তরপাড়া মাদ্রাসাসংলগ্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবু হানিফ মোল্লার বিরুদ্ধে এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে গতকাল সোমবার
৮ মিনিট আগে