নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন হত্যাকাণ্ডের মামলায় মো. সাদেক (৪১) নামে এজাহারভুক্ত আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে চকরিয়ার ফাঁসিয়াখালী এলাকায় র্যাবের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর এই অভিযান পরিচালিত হয়।
আজ শুক্রবার পুলিশের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গ্রেপ্তার সাদেক ওই গ্রামের মো. খাইরুজ্জামানের ছেলে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার আনুমানিক রাত সোয়া ২টার দিকে চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মো. সাদেককে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তাঁকে চকরিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।
এর আগে এই মামলায় আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন—মো. বাবুল প্রকাশ (৪৪), মো. হেলাল উদ্দিন (৩৪), মো. আনোয়ার হাকিম (২৮), মো. আরিফ উল্লাহ (২৫), মো. জিয়াবুল করিম (৪৫) এবং মো. হোসেন (৩৯)। মো. বাবুল প্রকাশ এ ঘটনায় অর্থের জোগানদাতা।
এ বিষয়ে আইএসপিআর জানিয়েছিল, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে চিরুনি অভিযান চালিয়ে সেনাসদস্যরা ছয়জনকে আটক করেন। তাঁদের কাছ থেকে দুটি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ১১টি গুলি, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরি, একটি পিকআপ ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, আটককৃতদের মধ্যে চারজন প্রত্যক্ষভাবে অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অপর দুজন তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন।
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন হত্যাকাণ্ডের মামলায় মো. সাদেক (৪১) নামে এজাহারভুক্ত আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে চকরিয়ার ফাঁসিয়াখালী এলাকায় র্যাবের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর এই অভিযান পরিচালিত হয়।
আজ শুক্রবার পুলিশের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গ্রেপ্তার সাদেক ওই গ্রামের মো. খাইরুজ্জামানের ছেলে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার আনুমানিক রাত সোয়া ২টার দিকে চকরিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মো. সাদেককে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তাঁকে চকরিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।
এর আগে এই মামলায় আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন—মো. বাবুল প্রকাশ (৪৪), মো. হেলাল উদ্দিন (৩৪), মো. আনোয়ার হাকিম (২৮), মো. আরিফ উল্লাহ (২৫), মো. জিয়াবুল করিম (৪৫) এবং মো. হোসেন (৩৯)। মো. বাবুল প্রকাশ এ ঘটনায় অর্থের জোগানদাতা।
এ বিষয়ে আইএসপিআর জানিয়েছিল, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে চিরুনি অভিযান চালিয়ে সেনাসদস্যরা ছয়জনকে আটক করেন। তাঁদের কাছ থেকে দুটি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ১১টি গুলি, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি ছুরি, একটি পিকআপ ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, আটককৃতদের মধ্যে চারজন প্রত্যক্ষভাবে অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অপর দুজন তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে