নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের পটিয়ার সাবেক সংসদ সদস্য ও হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারী (এপিএস) নূর উর রশীদ চৌধুরী ওরফে এজাজ চৌধুরীকে (৪১) গ্রেপ্তার করেছে খুলশী থানা-পুলিশ। গত শনিবার (৫ অক্টোবর) রাতে চট্টগ্রামের খুলশীর একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার পর গতকাল রোববার (৬ অক্টোবর) দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। তবে বিষয়টি আজ সোমবার জানাজানি হয়।
খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মজিবুর রহমান বলেন, পটিয়া থানা-পুলিশের রিকুইজিশনে ওখানকার একটি মামলায় তাকে খুলশী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এজাজের বাড়ি পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি ওই এলাকার হরিনখাইন গ্রামের মৃত আবদুল মালেক চৌধুরীর ছেলে।
সরকারদলীয় হুইপ ও চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের সংসদ সদস্য সামশুল হক চৌধুরীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এজাজ চৌধুরী পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকও। পরে অবশ্য তাকে বহিষ্কারও করা হয়। ২০১৭ ও ২০২২ সালে ইউপি নির্বাচনে এজাজ নৌকার বিরুদ্ধেও স্থানীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের দিন চট্টগ্রামের পটিয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরীর পক্ষে টাকা বিতরণের সময় এজাজকে হাতেনাতে আটক করে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, গাড়ি পোড়ানো, নৌকা প্রার্থীর এক সমর্থককে কোপানোসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রামের পটিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থী ও বিএনপি নেতাদের ওপর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের হামলার ঘটনায় গত ২০ আগস্ট দায়ের করা মামলার ১৬ নম্বর আসামি এজাজ।
২০২০ সালে জুয়া ও ক্যাসিনো ব্যবসা, চাঁদাবাজি, মাদকব্যবসা আর তদবির বাণিজ্য করে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগে এজাজ চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটি তখন জানিয়েছিল, এজাজের পাশাপাশি তার বাবা আব্দুল মালেক, বড়ভাই সুলতান উর রশীদ চৌধুরী এবং স্ত্রী সুরাইয়া আক্তারের সম্পদের খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রামের পটিয়ার সাবেক সংসদ সদস্য ও হুইপ সামশুল হক চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারী (এপিএস) নূর উর রশীদ চৌধুরী ওরফে এজাজ চৌধুরীকে (৪১) গ্রেপ্তার করেছে খুলশী থানা-পুলিশ। গত শনিবার (৫ অক্টোবর) রাতে চট্টগ্রামের খুলশীর একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করার পর গতকাল রোববার (৬ অক্টোবর) দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। তবে বিষয়টি আজ সোমবার জানাজানি হয়।
খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মজিবুর রহমান বলেন, পটিয়া থানা-পুলিশের রিকুইজিশনে ওখানকার একটি মামলায় তাকে খুলশী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এজাজের বাড়ি পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি ওই এলাকার হরিনখাইন গ্রামের মৃত আবদুল মালেক চৌধুরীর ছেলে।
সরকারদলীয় হুইপ ও চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের সংসদ সদস্য সামশুল হক চৌধুরীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এজাজ চৌধুরী পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকও। পরে অবশ্য তাকে বহিষ্কারও করা হয়। ২০১৭ ও ২০২২ সালে ইউপি নির্বাচনে এজাজ নৌকার বিরুদ্ধেও স্থানীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের দিন চট্টগ্রামের পটিয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরীর পক্ষে টাকা বিতরণের সময় এজাজকে হাতেনাতে আটক করে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, গাড়ি পোড়ানো, নৌকা প্রার্থীর এক সমর্থককে কোপানোসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রামের পটিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থী ও বিএনপি নেতাদের ওপর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের হামলার ঘটনায় গত ২০ আগস্ট দায়ের করা মামলার ১৬ নম্বর আসামি এজাজ।
২০২০ সালে জুয়া ও ক্যাসিনো ব্যবসা, চাঁদাবাজি, মাদকব্যবসা আর তদবির বাণিজ্য করে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগে এজাজ চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটি তখন জানিয়েছিল, এজাজের পাশাপাশি তার বাবা আব্দুল মালেক, বড়ভাই সুলতান উর রশীদ চৌধুরী এবং স্ত্রী সুরাইয়া আক্তারের সম্পদের খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
১ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
১ ঘণ্টা আগে