প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম: নগরের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কারণে উল্টো জলজট সৃষ্টি হচ্ছে। এর জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকেই (সিডিএ) দায়ী করেছেন চট্টগ্রাম নগরের মেয়র। বর্ষার আগেই সংস্থাটির বাঁধ সরানোর কথা থাকলেও তাঁরা কথা রাখেননি। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ষষ্ঠ পরিষদের পঞ্চম সাধারণ সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব অভিযোগ করেন তিনি।
সভায় মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, এর দায় সিডিএকে নিতে হবে। কারণ পুরো প্রকল্পটি তাঁদের হাতে এবং তাঁরা এটি বাস্তবায়ন করছে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে। আমরা সিডিএকে অনুরোধ করেছিলাম, বর্ষার আগেই খালগুলোর যে অংশে বাঁধ দিয়ে পানি প্রবাহ আটকানো হয়েছে তা অপসারণ করা হোক। কিন্তু কথা দিয়েও সিডিএ কর্তৃপক্ষ কথা রাখেনি।
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, সিডিএ খালের দু’পাশের যে অংশে রিটেইনিং ওয়াল তুলেছে সেখানে খালের মাঝেই মাটির স্তূপ করা হয়েছে। এই মাটি না সরিয়ে এস্কেভেটর দিয়ে সমান করায় খালের মধ্যে রাস্তা হয়ে গেছে। সিডিএ বলেছে, তারা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ব্যবস্থাপনা চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের। কিন্তু প্রকল্পই যখন বাস্তবায়ন হয়নি তখন ব্যবস্থাপনার কথা আসে কেন? সম্পূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করে বুঝিয়ে না দেওয়ার আগে ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিতে পারি না।’
প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ আরও তিন বছর বাড়ানো হলেও এই সময় নগরকে জলজট থেকে মুক্ত করার কোনো পথ সিডিএ করছে কি? এমন প্রশ্ন তুলে মেয়র বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের উন্নয়নে অনেকগুলো মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন। পরিবহন সেক্টর ও যোগাযোগ অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন না হলে মেগা প্রকল্পগুলোর সুফল পাওয়া যাবে না।’
চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খালেদ মাহমুদের পরিচালনায় সভায় বক্তব্য দেন–প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছালে আহম্মদ চৌধুরী, মো. সাহেদ ইকবাল বাবু, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইসমাইল, মোহাম্মদ আবদুল মান্নান, নাজমুল হক ডিউক, ড. নিছার আহমদ মঞ্জু, মো. মোবরক আলী, আবদুল বারেক, হাসান মুরাদ বিপ্লব, আবদুস সালাম মাসুম, মো. শহিদুল আলম, মো. নুরুল আমিন, গাজী মো. সফিউল আজিম, শেখ মো. জাফরুল হায়দার চৌধুরী, মো. কাজী নুরুল আমিন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর নিলু নাগ, আঞ্জুমান আরা, শাহিন আক্তার রোজী, রূমকি সেনগুপ্ত, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, অতিরিক্ত প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোর্শেদুল আলম চৌধুরী।
চট্টগ্রাম: নগরের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কারণে উল্টো জলজট সৃষ্টি হচ্ছে। এর জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকেই (সিডিএ) দায়ী করেছেন চট্টগ্রাম নগরের মেয়র। বর্ষার আগেই সংস্থাটির বাঁধ সরানোর কথা থাকলেও তাঁরা কথা রাখেননি। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ষষ্ঠ পরিষদের পঞ্চম সাধারণ সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব অভিযোগ করেন তিনি।
সভায় মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, এর দায় সিডিএকে নিতে হবে। কারণ পুরো প্রকল্পটি তাঁদের হাতে এবং তাঁরা এটি বাস্তবায়ন করছে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে। আমরা সিডিএকে অনুরোধ করেছিলাম, বর্ষার আগেই খালগুলোর যে অংশে বাঁধ দিয়ে পানি প্রবাহ আটকানো হয়েছে তা অপসারণ করা হোক। কিন্তু কথা দিয়েও সিডিএ কর্তৃপক্ষ কথা রাখেনি।
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, সিডিএ খালের দু’পাশের যে অংশে রিটেইনিং ওয়াল তুলেছে সেখানে খালের মাঝেই মাটির স্তূপ করা হয়েছে। এই মাটি না সরিয়ে এস্কেভেটর দিয়ে সমান করায় খালের মধ্যে রাস্তা হয়ে গেছে। সিডিএ বলেছে, তারা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। ব্যবস্থাপনা চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের। কিন্তু প্রকল্পই যখন বাস্তবায়ন হয়নি তখন ব্যবস্থাপনার কথা আসে কেন? সম্পূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করে বুঝিয়ে না দেওয়ার আগে ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিতে পারি না।’
প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ আরও তিন বছর বাড়ানো হলেও এই সময় নগরকে জলজট থেকে মুক্ত করার কোনো পথ সিডিএ করছে কি? এমন প্রশ্ন তুলে মেয়র বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের উন্নয়নে অনেকগুলো মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন। পরিবহন সেক্টর ও যোগাযোগ অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন না হলে মেগা প্রকল্পগুলোর সুফল পাওয়া যাবে না।’
চসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খালেদ মাহমুদের পরিচালনায় সভায় বক্তব্য দেন–প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছালে আহম্মদ চৌধুরী, মো. সাহেদ ইকবাল বাবু, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইসমাইল, মোহাম্মদ আবদুল মান্নান, নাজমুল হক ডিউক, ড. নিছার আহমদ মঞ্জু, মো. মোবরক আলী, আবদুল বারেক, হাসান মুরাদ বিপ্লব, আবদুস সালাম মাসুম, মো. শহিদুল আলম, মো. নুরুল আমিন, গাজী মো. সফিউল আজিম, শেখ মো. জাফরুল হায়দার চৌধুরী, মো. কাজী নুরুল আমিন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর নিলু নাগ, আঞ্জুমান আরা, শাহিন আক্তার রোজী, রূমকি সেনগুপ্ত, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, অতিরিক্ত প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোর্শেদুল আলম চৌধুরী।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে