আলীকদম (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের লামায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে সায়েদা আক্তার মিলি নামে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের এক কর্মকর্তার আত্মহত্যার খবর পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে লামা পৌরসভার মধুঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সায়েদা আক্তার মিলি লামা (২৯) পৌরসভা ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধুঝিরি গ্রামের বাসিন্দা মো. আবুল কালামের মেয়ে এবং উপজেলার রপসীপাড়া ইউনিয়নের দরদরী স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উপসহকারী মেডিকেল অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গতকাল (সোমবার) বিকেলে সায়েদা আক্তার মিলির সঙ্গে পারিবারিক বিষয় নিয়ে মা পাপিয়া সুলতানা রুপনার কথা-কাটাকাটি হয়। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালে মা রুপনা স্কুলে যাওয়ার পর বেলা ১১টার দিকে ছোট ভাই জিসানকে দোকানে নাশতার জন্য পাঠান মিলি। এ সময় তিনি ঘরের বিমের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন।
পরে জিসান নাশতা নিয়ে ফিরে এসে বোনকে বিমের সঙ্গে ঝুলতে দেখে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় দ্রুত উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক মিলিকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে লামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহত সায়েদা আক্তার মিলির লাশের প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবান সদর মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
উল্লেখ্য, এর আগে গত ১১ মার্চ উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উপসহকারী মেডিকেল অফিসার মেঘলাও গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
বান্দরবানের লামায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে সায়েদা আক্তার মিলি নামে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের এক কর্মকর্তার আত্মহত্যার খবর পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে লামা পৌরসভার মধুঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সায়েদা আক্তার মিলি লামা (২৯) পৌরসভা ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধুঝিরি গ্রামের বাসিন্দা মো. আবুল কালামের মেয়ে এবং উপজেলার রপসীপাড়া ইউনিয়নের দরদরী স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উপসহকারী মেডিকেল অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গতকাল (সোমবার) বিকেলে সায়েদা আক্তার মিলির সঙ্গে পারিবারিক বিষয় নিয়ে মা পাপিয়া সুলতানা রুপনার কথা-কাটাকাটি হয়। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালে মা রুপনা স্কুলে যাওয়ার পর বেলা ১১টার দিকে ছোট ভাই জিসানকে দোকানে নাশতার জন্য পাঠান মিলি। এ সময় তিনি ঘরের বিমের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন।
পরে জিসান নাশতা নিয়ে ফিরে এসে বোনকে বিমের সঙ্গে ঝুলতে দেখে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় দ্রুত উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক মিলিকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে লামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহত সায়েদা আক্তার মিলির লাশের প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবান সদর মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
উল্লেখ্য, এর আগে গত ১১ মার্চ উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের উপসহকারী মেডিকেল অফিসার মেঘলাও গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে