লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে যুবদল নেতা জাকির হোসেনকে (৩৫) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার মিরিকপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সদর পূর্ব স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন ও তাঁর লোকজন এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গুরুতর আহত জাকির হোসেনকে প্রথমে সদর হাসপাতাল পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি সদর উপজেলার বাংগাখাঁ ইউনিয়ন যুবদলের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি।
এ বিষয়ে তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মহসিন কবির স্বপন। তিনি বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে অন্য কারও ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে তিনি জড়িত নন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবদল নেতা জাকির হোসেনের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনোয়ার হোসেন ও কবির হোসেনের মধ্যে বিরোধ চলছিল। গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে মিরিকপুর বাজারের নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাড়ি ফিরছিলেন জাকির হোসেন। এ সময় বাজারের পাশে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আনোয়ার হোসেনসহ কয়েকজন তাঁকে কুপিয়ে জখম করে। গুরুতর আহত অবস্থায় জাকিরকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয়রা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. অরূপ পাল বলেছেন, আহত জাকির হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে কোপের চিহ্ন রয়েছে। প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
লক্ষ্মীপুরে যুবদল নেতা জাকির হোসেনকে (৩৫) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার মিরিকপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সদর পূর্ব স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন ও তাঁর লোকজন এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গুরুতর আহত জাকির হোসেনকে প্রথমে সদর হাসপাতাল পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি সদর উপজেলার বাংগাখাঁ ইউনিয়ন যুবদলের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি।
এ বিষয়ে তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মহসিন কবির স্বপন। তিনি বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে অন্য কারও ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে তিনি জড়িত নন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবদল নেতা জাকির হোসেনের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনোয়ার হোসেন ও কবির হোসেনের মধ্যে বিরোধ চলছিল। গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে মিরিকপুর বাজারের নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাড়ি ফিরছিলেন জাকির হোসেন। এ সময় বাজারের পাশে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আনোয়ার হোসেনসহ কয়েকজন তাঁকে কুপিয়ে জখম করে। গুরুতর আহত অবস্থায় জাকিরকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয়রা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. অরূপ পাল বলেছেন, আহত জাকির হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে কোপের চিহ্ন রয়েছে। প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪৩ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে