নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) ৩০ শয্যার আইসিইউ ওয়ার্ড উদ্বোধন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। আজ শনিবার সকালে হাসপাতালটিতে এসে তিনি ওয়ার্ড উদ্বোধন করেন।
চমেক হাসপাতাল সূত্র জানায়, হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০ শয্যার আইসিইউ ওয়ার্ড নিয়ে চলছিল। নতুন ইউনিট যুক্তের ফলে বর্তমানে চমেক হাসপাতালে আইসিইউ শয্যার সংখ্যা ৫০-এ দাঁড়িয়েছে।
উদ্বোধনের সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি এই কলেজের প্রাক্তন ছাত্র। চমেকের ছাত্র হিসেবে এটি উদ্বোধন করতে পেরে আজ নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। আশা করছি, মুমূর্ষু রোগীদের জন্য এই ইউনিট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
ওয়ার্ড উদ্বোধন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী যান চমেকে প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বার্ন ইউনিট হাসপাতালের জায়গা পরিদর্শনে। তিনি বার্ন ইউনিটের নির্মাণকাজ দ্রুত শুরু করা হবে বলে আশ্বাস দেন।
চমেক হাসপাতালের পেছনে গোয়াছিবাগান এলাকায় অবস্থিত ওই জায়গা পরিদর্শনের পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রকল্পে শুধু ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা) পাস হওয়ার অপেক্ষা। রোববার প্রি-একনেক মিটিংয়ে এই বার্ন ইউনিটের বিষয়টি তোলা হবে। এরপর ডিপিপি পাস হলেই দ্রুত ১৫০ শয্যাবিশিষ্ট বার্ন ইউনিটের নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।’
ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘আমার একটা স্বপ্ন—এখানে যেন একটা বার্ন ইউনিট হয়। পূর্ণাঙ্গ বার্ন ইউনিট হলে চট্টগ্রামে আগুনে পোড়া রোগীরা উন্নত চিকিৎসা পাবে। এই বার্ন ইউনিটে অত্যাধুনিক আইসিইউ, এইচডিইউ ও ওটি সুবিধা থাকবে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমার লক্ষ্য হলো প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করা। আজকে রাঙ্গুনিয়া, রাঙামাটির কোনো মানুষকে সেখানেই যদি ভালো চিকিৎসা দিতে পারি, তাহলে মেডিকেলের ওপর থেকে চাপ কমবে।
পরে তিনি চমেকের প্রধান ছাত্রাবাসে যান। এই কলেজে অধ্যয়নকালে মন্ত্রী এই ছাত্রাবাসেই ছিলেন। এ সময় ছাত্রাবাসটিতে তিনি যে রুমে ছিলেন, সেখানে যান এবং কিছুক্ষণ সেখানে অবস্থান করেন।
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম আহসান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ শাহেনা আক্তারসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে মন্ত্রী হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং রাঙামাটি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) ৩০ শয্যার আইসিইউ ওয়ার্ড উদ্বোধন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। আজ শনিবার সকালে হাসপাতালটিতে এসে তিনি ওয়ার্ড উদ্বোধন করেন।
চমেক হাসপাতাল সূত্র জানায়, হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০ শয্যার আইসিইউ ওয়ার্ড নিয়ে চলছিল। নতুন ইউনিট যুক্তের ফলে বর্তমানে চমেক হাসপাতালে আইসিইউ শয্যার সংখ্যা ৫০-এ দাঁড়িয়েছে।
উদ্বোধনের সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি এই কলেজের প্রাক্তন ছাত্র। চমেকের ছাত্র হিসেবে এটি উদ্বোধন করতে পেরে আজ নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। আশা করছি, মুমূর্ষু রোগীদের জন্য এই ইউনিট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
ওয়ার্ড উদ্বোধন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী যান চমেকে প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বার্ন ইউনিট হাসপাতালের জায়গা পরিদর্শনে। তিনি বার্ন ইউনিটের নির্মাণকাজ দ্রুত শুরু করা হবে বলে আশ্বাস দেন।
চমেক হাসপাতালের পেছনে গোয়াছিবাগান এলাকায় অবস্থিত ওই জায়গা পরিদর্শনের পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রকল্পে শুধু ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা) পাস হওয়ার অপেক্ষা। রোববার প্রি-একনেক মিটিংয়ে এই বার্ন ইউনিটের বিষয়টি তোলা হবে। এরপর ডিপিপি পাস হলেই দ্রুত ১৫০ শয্যাবিশিষ্ট বার্ন ইউনিটের নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।’
ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘আমার একটা স্বপ্ন—এখানে যেন একটা বার্ন ইউনিট হয়। পূর্ণাঙ্গ বার্ন ইউনিট হলে চট্টগ্রামে আগুনে পোড়া রোগীরা উন্নত চিকিৎসা পাবে। এই বার্ন ইউনিটে অত্যাধুনিক আইসিইউ, এইচডিইউ ও ওটি সুবিধা থাকবে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমার লক্ষ্য হলো প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করা। আজকে রাঙ্গুনিয়া, রাঙামাটির কোনো মানুষকে সেখানেই যদি ভালো চিকিৎসা দিতে পারি, তাহলে মেডিকেলের ওপর থেকে চাপ কমবে।
পরে তিনি চমেকের প্রধান ছাত্রাবাসে যান। এই কলেজে অধ্যয়নকালে মন্ত্রী এই ছাত্রাবাসেই ছিলেন। এ সময় ছাত্রাবাসটিতে তিনি যে রুমে ছিলেন, সেখানে যান এবং কিছুক্ষণ সেখানে অবস্থান করেন।
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম আহসান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ শাহেনা আক্তারসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে মন্ত্রী হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং রাঙামাটি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে