টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে এক সপ্তাহের মধ্যে দুটি বন্য বাচ্চা হাতি মারা গেছে। আগের বাচ্চা হাতি মারা যাওয়ার কারণ খুঁজে না পেলেও এটির কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। আজ শনিবার হ্নীলা ইউনিয়নের ২৬ নম্বর শালবাগান রোহিঙ্গা শিবিরসংলগ্ন পানির ছড়ায় মৃত হাতিটি দেখতে পায় রোহিঙ্গা ও স্থানীয়রা।
১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক (এপিবিএন) এসপি তারিকুল ইসলাম জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ২৬ নম্বর শালবাগান রোহিঙ্গা শিবিরের তারকাঁটার বেষ্টনীর বাইরে পশ্চিমে পাহাড়ের পাদদেশে পানির ছড়ার মধ্যে একটি বন্য হাতি মৃত অবস্থায় দেখা যায়। বন্য হাতি মৃত্যুর খবর শিবির এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উৎসুক সাধারণ রোহিঙ্গারা ভিড় জমায়।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে শালবাগান এপিবিএন ক্যাম্পের অফিসার ও ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে জানিয়ে এসপি তারিকুল ইসলাম আরও বলেন, ধারণা করা যাচ্ছে, বন্য হাতিটি আনুমানিক তিন-চার দিন আগে পাহাড়চূড়া থেকে পানির ছড়ায় পড়ে যায়। এরই মধ্যে শালবাগান এপিবিএন কর্তৃক সংশ্লিষ্ট বন বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে।
তারিকুল ইসলাম জানান, সপ্তাহখানেক আগে ওই ছড়ায় আরও একটি মৃত হাতি পাওয়া গিয়েছিল। পরে এটিকে পুঁতে ফেলা হয়।
২৬ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরের নেতা (মাঝি) বজলুর ইসলাম জানান, বাচ্চা হাতিটি পাহাড়ের ছড়ায় মরা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে উৎসুক জনতা ভিড় করে। এর কয়েক দিন আগে একই স্থানে অপর একটি বাচ্চা হাতি মারা পড়েছিল। সাপের কামড়ে ও গড়িয়ে পড়ে মৃত্যু হতে পারে বলে ধারণা করেন তিনি।
টেকনাফ বিটের বিট কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক আহমেদ জানান, মরা বাচ্চা হাতির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে চিকিৎসকের মাধ্যমে কী কারণে মারা গেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ১৪ আগস্ট টেকনাফ মাঠপাড়া থেকে দুটি বাচ্চা হাতিসহ চারটি হাতির পালকে বনে ফিরিয়েছিল বন বিভাগ। এর এক সপ্তাহ আগে প্রায় ৩০ কিলোমিটার উত্তরে কুদুংগুহা এলাকায় বাচ্চা হাতিসহ মোট ছয়টি হাতির অপর একটি পাল দেখতে পায় সংশ্লিষ্টরা।
কক্সবাজারের টেকনাফে এক সপ্তাহের মধ্যে দুটি বন্য বাচ্চা হাতি মারা গেছে। আগের বাচ্চা হাতি মারা যাওয়ার কারণ খুঁজে না পেলেও এটির কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। আজ শনিবার হ্নীলা ইউনিয়নের ২৬ নম্বর শালবাগান রোহিঙ্গা শিবিরসংলগ্ন পানির ছড়ায় মৃত হাতিটি দেখতে পায় রোহিঙ্গা ও স্থানীয়রা।
১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক (এপিবিএন) এসপি তারিকুল ইসলাম জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ২৬ নম্বর শালবাগান রোহিঙ্গা শিবিরের তারকাঁটার বেষ্টনীর বাইরে পশ্চিমে পাহাড়ের পাদদেশে পানির ছড়ার মধ্যে একটি বন্য হাতি মৃত অবস্থায় দেখা যায়। বন্য হাতি মৃত্যুর খবর শিবির এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উৎসুক সাধারণ রোহিঙ্গারা ভিড় জমায়।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে শালবাগান এপিবিএন ক্যাম্পের অফিসার ও ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে জানিয়ে এসপি তারিকুল ইসলাম আরও বলেন, ধারণা করা যাচ্ছে, বন্য হাতিটি আনুমানিক তিন-চার দিন আগে পাহাড়চূড়া থেকে পানির ছড়ায় পড়ে যায়। এরই মধ্যে শালবাগান এপিবিএন কর্তৃক সংশ্লিষ্ট বন বিভাগকে অবহিত করা হয়েছে।
তারিকুল ইসলাম জানান, সপ্তাহখানেক আগে ওই ছড়ায় আরও একটি মৃত হাতি পাওয়া গিয়েছিল। পরে এটিকে পুঁতে ফেলা হয়।
২৬ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরের নেতা (মাঝি) বজলুর ইসলাম জানান, বাচ্চা হাতিটি পাহাড়ের ছড়ায় মরা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে উৎসুক জনতা ভিড় করে। এর কয়েক দিন আগে একই স্থানে অপর একটি বাচ্চা হাতি মারা পড়েছিল। সাপের কামড়ে ও গড়িয়ে পড়ে মৃত্যু হতে পারে বলে ধারণা করেন তিনি।
টেকনাফ বিটের বিট কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক আহমেদ জানান, মরা বাচ্চা হাতির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে চিকিৎসকের মাধ্যমে কী কারণে মারা গেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ১৪ আগস্ট টেকনাফ মাঠপাড়া থেকে দুটি বাচ্চা হাতিসহ চারটি হাতির পালকে বনে ফিরিয়েছিল বন বিভাগ। এর এক সপ্তাহ আগে প্রায় ৩০ কিলোমিটার উত্তরে কুদুংগুহা এলাকায় বাচ্চা হাতিসহ মোট ছয়টি হাতির অপর একটি পাল দেখতে পায় সংশ্লিষ্টরা।
বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসের এ সময়ে উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের কয়েকটি জেলায় কর্মহীন হয়ে পড়েন কৃষিশ্রমিকেরা। এসব জেলায় খেতের ইরি-বোরো ধান পাকতে এখনো এক মাসের অনেক সময় বাকি।
৪৪ মিনিট আগেপ্যাকিং হাউস, কুলিং সেন্টার, সার্টিফিকেশন ল্যাব ও হিমাগার স্থাপন ছাড়াই চালু হচ্ছে কার্গো ফ্লাইট। আজ রোববার সন্ধ্যায় সিলেট এম এ জি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ‘এক্সপোর্ট কার্গো কমপ্লেক্স’ উদ্বোধনের পরই উন্নত বিশ্বে পণ্য রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
৭ ঘণ্টা আগেবিরূপ আবহাওয়ার কারণে লিচুর রাজধানীখ্যাত পাবনার ঈশ্বরদীতে এবার ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে রসাল লিচুর স্বাদ নেওয়ার সুযোগ এবার কম হতে পারে। চাষিরা বলছেন, কোনো কোনো এলাকায় অর্ধেকের বেশি গাছে মুকুল আসেনি।
৭ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে মহাসড়কে অবৈধ যানবাহনের দৌরাত্ম্যে বাস-ট্রাকসহ অন্যান্য ভারী যানবাহন চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে। যমুনা সেতুর পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে দেখা গেছে, রীতিমতো সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নছিমন, করিমন ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দখলদারত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে