পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর পরশুরামে শিশু উম্মে সালমা লামিয়াকে (৭) হত্যার পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তার মা আয়েশা বেগমকে আরও দুই দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবুল কাশেম আদালতে তাঁকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফাতেমা তুজ জোহরা মুনা দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে তাঁকে তিন দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
পরশুরাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, লামিয়া হত্যার ঘটনায় অধিকতর তদন্তের জন্য দ্বিতীয় দফায় সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হলে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। পুলিশ হত্যার মুল রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে পুলিশ লামিয়ার মা আয়েশাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিকে ঘটনার ৯ দিন পরও হত্যার পুরো রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। হত্যা পরিকল্পনায় মা প্রাথমিক জিজ্ঞসাবাদে পরিকল্পনাকারী হিসেবে স্বীকারোক্তি দিলেও লামিয়ার মূল হত্যাকারীকে এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
নিহত লামিয়ার বাবা মো. নুরুন্নবী বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার রাতে পরশুরাম থানায় হত্যা মামলা করার পর রাতেই লামিয়ার মা আয়েশা বেগম ও সৎমা রেহানা আক্তারকে আটক করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গত বৃহস্পতিবার সকালে আয়েশাকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সৎমা রেহানাকে বাদীর জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়।
এর আগে ওসি গণমাধ্যমকে জানান, নুরুন্নবীর সাবেক স্ত্রী আয়েশার পরিকল্পনায় এ ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার পরিকল্পনার কথা আয়েশা স্বীকার করেছেন। হত্যার মূল কারণ উদ্ঘাটন করতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ঘটনার একমাত্র প্রত্যাক্ষদর্শী নিহত লামিয়ার বড়বোন ১২ বছর বয়সী নিহার দেয়া তথ্যমতে হত্যার সঙ্গে জড়িত দুই যুবককে এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
পরশুরাম পৌর এলাকার বাঁশপদুয়া গ্রামে গত মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে হেলমেট পরা দুই যুবক মো. নুরুন্নবীর ভাড়া বাসায় গিয়ে নিজেদের পল্লী বিদ্যুতের কর্মী পরিচয়ে দরজা খুলতে বলেন। এ সময় তাঁর শিশুসন্তান লামিয়া দরজা খুলে দিলে দুই যুবক ঘরে ঢুকে শিশু লামিয়াকে হাত-মুখ-পা বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। একই সময় বড় বোন পাশের কক্ষে ঢুকে দরজা আটকে দিয়ে প্রাণে বেঁচে গেছেন বলে পরিবার দাবি করছে। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে নিহা তাঁর সৎমা রেহানা ও বাবা নুরুন্নবীর সঙ্গে রয়েছেন।
ফেনীর পরশুরামে শিশু উম্মে সালমা লামিয়াকে (৭) হত্যার পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তার মা আয়েশা বেগমকে আরও দুই দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবুল কাশেম আদালতে তাঁকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফাতেমা তুজ জোহরা মুনা দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে তাঁকে তিন দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
পরশুরাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, লামিয়া হত্যার ঘটনায় অধিকতর তদন্তের জন্য দ্বিতীয় দফায় সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হলে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। পুলিশ হত্যার মুল রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার দুপুরে পুলিশ লামিয়ার মা আয়েশাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিকে ঘটনার ৯ দিন পরও হত্যার পুরো রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। হত্যা পরিকল্পনায় মা প্রাথমিক জিজ্ঞসাবাদে পরিকল্পনাকারী হিসেবে স্বীকারোক্তি দিলেও লামিয়ার মূল হত্যাকারীকে এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
নিহত লামিয়ার বাবা মো. নুরুন্নবী বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার রাতে পরশুরাম থানায় হত্যা মামলা করার পর রাতেই লামিয়ার মা আয়েশা বেগম ও সৎমা রেহানা আক্তারকে আটক করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গত বৃহস্পতিবার সকালে আয়েশাকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সৎমা রেহানাকে বাদীর জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়।
এর আগে ওসি গণমাধ্যমকে জানান, নুরুন্নবীর সাবেক স্ত্রী আয়েশার পরিকল্পনায় এ ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার পরিকল্পনার কথা আয়েশা স্বীকার করেছেন। হত্যার মূল কারণ উদ্ঘাটন করতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ঘটনার একমাত্র প্রত্যাক্ষদর্শী নিহত লামিয়ার বড়বোন ১২ বছর বয়সী নিহার দেয়া তথ্যমতে হত্যার সঙ্গে জড়িত দুই যুবককে এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
পরশুরাম পৌর এলাকার বাঁশপদুয়া গ্রামে গত মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে হেলমেট পরা দুই যুবক মো. নুরুন্নবীর ভাড়া বাসায় গিয়ে নিজেদের পল্লী বিদ্যুতের কর্মী পরিচয়ে দরজা খুলতে বলেন। এ সময় তাঁর শিশুসন্তান লামিয়া দরজা খুলে দিলে দুই যুবক ঘরে ঢুকে শিশু লামিয়াকে হাত-মুখ-পা বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। একই সময় বড় বোন পাশের কক্ষে ঢুকে দরজা আটকে দিয়ে প্রাণে বেঁচে গেছেন বলে পরিবার দাবি করছে। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে নিহা তাঁর সৎমা রেহানা ও বাবা নুরুন্নবীর সঙ্গে রয়েছেন।
বিদেশে পাঠানোর নামে প্রতারণা করে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে একটি কথিত ট্রাভেল এজেন্সির মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তারা হলেন, উত্তরা ইন্টারন্যাশনাল ক্যারিয়ার কাউন্সিলের মালিক আতিকুল হক ওরফে আতিফ (৪৫) ও লাকী আক্তার (৪০) এবং তাদের সহযোগী নাছির সিকদার (২১)।
৫ মিনিট আগেপটুয়াখালীর বাউফলে পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় ফাহিম বয়াতি (১৮) নামের এক তরুণকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার নওমালা ইউনিয়নের ভাংরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় চাঁদার দাবিতে স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে উপজেলা শ্রমিক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ফরিদ উদ্দিনকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১ জুলাই) তজুমদ্দিন উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মো. ইকবাল হোসেন লিটন ও সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম স্বাক্ষরিত...
৩৮ মিনিট আগেজুলাই নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পুলিশ সদস্যের করা আপত্তিকর পোস্টের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টা থেকে কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়কে পুলিশ লাইনসের সামনে তাঁরা বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে