ইফতিয়াজ নুর নিশান, উখিয়া (কক্সবাজার)
কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরের নবম ধাপে দুটি গাড়িবহরে ভাসানচরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন ৭৯৭ জন রোহিঙ্গা। আজ বুধবার দুপুর ও বিকেলে উখিয়া কলেজ মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্ট থেকে ১৬টি বাসের দুটি আলাদা গাড়িবহর তাঁদের নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা করে। কড়া পুলিশি নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে উখিয়ার অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্টে উখিয়া-টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গারা নিজেদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে আসতে থাকেন। আজ তাঁদের নিয়ে যাত্রা শুরু হলো। আজ রাতে চট্টগ্রামে বিএএফ শাহীন কলেজের অস্থায়ী ট্রানজিট ক্যাম্পে অবস্থানের পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম থেকে নৌবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় জাহাজে করে তাঁদের ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে।
এ রোহিঙ্গাদের মধ্যে ২৬৪ পরিবারের ৭০৫ জন স্বেচ্ছায় ভাসানচরে স্থানান্তরিত হচ্ছেন। বাকি ৯২ জনের মধ্যে রয়েছেন ভাসানচর থেকে কক্সবাজারে বেড়াতে এসে ফিরে যাওয়া এবং কক্সবাজার থেকে ভাসানচর ক্যাম্প দেখতে যাওয়া রোহিঙ্গা।
এর আগে গত ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে ভাসানচরে শরণার্থী ব্যবস্থাপনাবিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এরপর থেকেই রোহিঙ্গাদের মাঝে ভাসানচরে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে।
আজ উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প থেকে স্বেচ্ছায় ভাসানচর যাওয়া রোহিঙ্গা মোহাম্মদ সলিম উল্লাহ (৪৫) বলেন, ‘ভাসানচরের সুযোগসুবিধা এখান থেকেও বেশি, আমাদের এখানে (উখিয়ার ক্যাম্প) বিভিন্ন সময় অনেক ঝামেলা হয়। কিন্তু, ভাসানচরের পরিবেশ অনেক শান্ত। তাই আমরা ভালো থাকতে পরিবার নিয়ে সেখানে যাচ্ছি।’
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এর আগে আরও ৮ ধাপে স্বেচ্ছায় রাজি হওয়া ২০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত আজকের পত্রিকাকে বলেন, উখিয়া-টেকনাফ ক্যাম্প থেকে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচর স্থানান্তর করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সরকারের। আশা করা যায়, এ বছরই সে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে। কাউকে জোর করে নয়, ভাসানচরের সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে অবহিত করে যাঁরা স্বেচ্ছায় যেতে রাজি হচ্ছেন তাঁদের জড়ো করে নির্ধারিত একটি দিনে সেখানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন এই কর্মকর্তা।
সরকারি তথ্যমতে, ভাসানচরের ১২০টি গুচ্ছগ্রামে ১৪৪০টি ঘর ও ১২০টি বিশেষায়িত পাঁচতলাবিশিষ্ট আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে। এতে ১ লাখ ৩ হাজার ২০০ জনের আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে।
কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরের নবম ধাপে দুটি গাড়িবহরে ভাসানচরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন ৭৯৭ জন রোহিঙ্গা। আজ বুধবার দুপুর ও বিকেলে উখিয়া কলেজ মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্ট থেকে ১৬টি বাসের দুটি আলাদা গাড়িবহর তাঁদের নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা করে। কড়া পুলিশি নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে উখিয়ার অস্থায়ী ট্রানজিট পয়েন্টে উখিয়া-টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গারা নিজেদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে আসতে থাকেন। আজ তাঁদের নিয়ে যাত্রা শুরু হলো। আজ রাতে চট্টগ্রামে বিএএফ শাহীন কলেজের অস্থায়ী ট্রানজিট ক্যাম্পে অবস্থানের পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম থেকে নৌবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় জাহাজে করে তাঁদের ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে।
এ রোহিঙ্গাদের মধ্যে ২৬৪ পরিবারের ৭০৫ জন স্বেচ্ছায় ভাসানচরে স্থানান্তরিত হচ্ছেন। বাকি ৯২ জনের মধ্যে রয়েছেন ভাসানচর থেকে কক্সবাজারে বেড়াতে এসে ফিরে যাওয়া এবং কক্সবাজার থেকে ভাসানচর ক্যাম্প দেখতে যাওয়া রোহিঙ্গা।
এর আগে গত ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে ভাসানচরে শরণার্থী ব্যবস্থাপনাবিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এরপর থেকেই রোহিঙ্গাদের মাঝে ভাসানচরে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে।
আজ উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প থেকে স্বেচ্ছায় ভাসানচর যাওয়া রোহিঙ্গা মোহাম্মদ সলিম উল্লাহ (৪৫) বলেন, ‘ভাসানচরের সুযোগসুবিধা এখান থেকেও বেশি, আমাদের এখানে (উখিয়ার ক্যাম্প) বিভিন্ন সময় অনেক ঝামেলা হয়। কিন্তু, ভাসানচরের পরিবেশ অনেক শান্ত। তাই আমরা ভালো থাকতে পরিবার নিয়ে সেখানে যাচ্ছি।’
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এর আগে আরও ৮ ধাপে স্বেচ্ছায় রাজি হওয়া ২০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত আজকের পত্রিকাকে বলেন, উখিয়া-টেকনাফ ক্যাম্প থেকে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচর স্থানান্তর করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সরকারের। আশা করা যায়, এ বছরই সে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে। কাউকে জোর করে নয়, ভাসানচরের সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে অবহিত করে যাঁরা স্বেচ্ছায় যেতে রাজি হচ্ছেন তাঁদের জড়ো করে নির্ধারিত একটি দিনে সেখানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন এই কর্মকর্তা।
সরকারি তথ্যমতে, ভাসানচরের ১২০টি গুচ্ছগ্রামে ১৪৪০টি ঘর ও ১২০টি বিশেষায়িত পাঁচতলাবিশিষ্ট আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে। এতে ১ লাখ ৩ হাজার ২০০ জনের আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে