খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়িতে নদীতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে চাকমাদের অন্যতম প্রধান উৎসব বিজু। আজ মঙ্গলবার সকালে খাগড়াছড়ির চেঙ্গী নদী সংলগ্ন বৃহত্তর খবংপুড়িয়া বিজু উদ্যাপন কমিটির উদ্যোগে ফুল বিজু উদ্যাপিত হয়।
চেঙ্গী ও মাইনী নদীতে ভোর ৬টা থেকে ফুল ভাসানো শুরু করে চাকমারা। রীতি অনুযায়ী পুরোনো বছরের দুঃখ ভুলে নতুন বছরের মঙ্গল কামনায় নদীর জলে দেবী গঙ্গার উদ্দেশে এই ফুল ভাসানো হয়। চৈত্র মাসের ২৯ তারিখ সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ফুল ভাসানো শুরু হয়। চাকমা তরুণ-তরুণীরা নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে বন থেকে সংগ্রহ করা নানা রকমের ফুল নদীর জলে ভাসায়। পরে নদীর পাড়ে গঙ্গা দেবীর উদ্দেশে করজোড়ে প্রার্থনা করা হয়।
নদীতে ফুল ভাসাতে আসা তরুণী মেপি চাকমা, রূপা চাকমা, পায়েল ত্রিপুরা জানান ‘পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করতে ফুল বিজু। পুরোনো বছরের দুঃখ, গ্লানি দূর করতে ফুল ভাসানো হয়। নদীতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয় বৈসাবির আনুষ্ঠানিকতা।’
বন থেকে সংগ্রহ করা বিজু ফুল ছাড়াও মাধবীলতা, অলকানন্দা, রঙ্গন, জবা ফুলসহ বাহারি ফুল কলাপাতায় করে নদীর জলে ভাসানো হয়। ঐতিহ্যবাহী সাজ-পোশাকে চাকমা তরুণ-তরুণীরা ফুল বিজুতে অংশ নেয়। বিজুতে সমগ্র দেশবাসীর জন্য মঙ্গল কামনা করছে পুণ্যার্থীরা।
হত্তর খবংপুড়িয়া বিজু উদ্যাপন কমিটির প্রধান ধীমান খীসা জানান, ‘ফুল বিজুর মাধ্যমে উৎসব শুরু হয়েছে। আগামী বছর যাতে সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনে সেই প্রার্থনা করি। আমরা আমাদের ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী প্রতিবছর নদীর বেদিতে ফুল দিয়ে গঙ্গা দেবীর উদ্দেশে পূজা করে থাকি।’
ফুল ভাসানো বা ফুল বিজু চাকমাদের উৎসব হলেও সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধনে এই উৎসব সর্বজনীন রূপ নেয়।
খাগড়াছড়িতে বর্ষবিদায় এবং বর্ষবরণে উদ্যাপন করা হয় বৈসাবি উৎসব। মঙ্গলবার সকালে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈসাবি উপলক্ষে বর্ণিল শোভাযাত্রা বের করা হয়। জেলার চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা নিজস্ব পোশাক পরে শোভাযাত্রায় অংশ নেয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, বৈসাবি উৎসব পাহাড়ে বসবাসরত মানুষের মাঝে সম্প্রীতি আরও জোরদার করবে।
এ সময় বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবদুল আজিজ ও খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুপ্রু চৌধুরী। এ ছাড়া সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
খাগড়াছড়িতে নদীতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে চাকমাদের অন্যতম প্রধান উৎসব বিজু। আজ মঙ্গলবার সকালে খাগড়াছড়ির চেঙ্গী নদী সংলগ্ন বৃহত্তর খবংপুড়িয়া বিজু উদ্যাপন কমিটির উদ্যোগে ফুল বিজু উদ্যাপিত হয়।
চেঙ্গী ও মাইনী নদীতে ভোর ৬টা থেকে ফুল ভাসানো শুরু করে চাকমারা। রীতি অনুযায়ী পুরোনো বছরের দুঃখ ভুলে নতুন বছরের মঙ্গল কামনায় নদীর জলে দেবী গঙ্গার উদ্দেশে এই ফুল ভাসানো হয়। চৈত্র মাসের ২৯ তারিখ সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ফুল ভাসানো শুরু হয়। চাকমা তরুণ-তরুণীরা নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে বন থেকে সংগ্রহ করা নানা রকমের ফুল নদীর জলে ভাসায়। পরে নদীর পাড়ে গঙ্গা দেবীর উদ্দেশে করজোড়ে প্রার্থনা করা হয়।
নদীতে ফুল ভাসাতে আসা তরুণী মেপি চাকমা, রূপা চাকমা, পায়েল ত্রিপুরা জানান ‘পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করতে ফুল বিজু। পুরোনো বছরের দুঃখ, গ্লানি দূর করতে ফুল ভাসানো হয়। নদীতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয় বৈসাবির আনুষ্ঠানিকতা।’
বন থেকে সংগ্রহ করা বিজু ফুল ছাড়াও মাধবীলতা, অলকানন্দা, রঙ্গন, জবা ফুলসহ বাহারি ফুল কলাপাতায় করে নদীর জলে ভাসানো হয়। ঐতিহ্যবাহী সাজ-পোশাকে চাকমা তরুণ-তরুণীরা ফুল বিজুতে অংশ নেয়। বিজুতে সমগ্র দেশবাসীর জন্য মঙ্গল কামনা করছে পুণ্যার্থীরা।
হত্তর খবংপুড়িয়া বিজু উদ্যাপন কমিটির প্রধান ধীমান খীসা জানান, ‘ফুল বিজুর মাধ্যমে উৎসব শুরু হয়েছে। আগামী বছর যাতে সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনে সেই প্রার্থনা করি। আমরা আমাদের ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী প্রতিবছর নদীর বেদিতে ফুল দিয়ে গঙ্গা দেবীর উদ্দেশে পূজা করে থাকি।’
ফুল ভাসানো বা ফুল বিজু চাকমাদের উৎসব হলেও সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধনে এই উৎসব সর্বজনীন রূপ নেয়।
খাগড়াছড়িতে বর্ষবিদায় এবং বর্ষবরণে উদ্যাপন করা হয় বৈসাবি উৎসব। মঙ্গলবার সকালে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈসাবি উপলক্ষে বর্ণিল শোভাযাত্রা বের করা হয়। জেলার চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা নিজস্ব পোশাক পরে শোভাযাত্রায় অংশ নেয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, বৈসাবি উৎসব পাহাড়ে বসবাসরত মানুষের মাঝে সম্প্রীতি আরও জোরদার করবে।
এ সময় বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবদুল আজিজ ও খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুপ্রু চৌধুরী। এ ছাড়া সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
৩ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
৩ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা সামনে রেখে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্তে পুশ ইন, গরু চোরাচালান ও কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ৪৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)।
৩ ঘণ্টা আগে