কক্সবাজার প্রতিনিধি
চলমান সংঘাতের জেরে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে এবার চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যা জনগোষ্ঠীর ৫৬ নাগরিক পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁরা কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের কুতুপালংস্থ হিন্দু রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছেন।
আজ সোমবার সকালে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাইশফাঁড়ি সীমান্ত দিয়ে ৫৬ জন মিয়ানমার নাগরিক অনুপ্রবেশ করে বলে জানান উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) যারীন তাসনিম।
যারীন তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে আসা মিয়ানমারের ৫৬ নাগরিকেরা হলেন চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যা জনগোষ্ঠীর। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন মহলকে অবহিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকার কী সিদ্ধান্ত নেবে তা পরে জানানো হবে।
পালিয়ে আসা ব্যক্তিরা জানান, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে। এতে সেখানে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। প্রাণ বাঁচাতে তাঁরা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। তাঁরা সেখানে কৃষি এবং জুমচাষ করে জীবনধারণ করতেন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোসেন জানান, অনুপ্রবেশ করা মিয়ানমারের নাগরিকদের বিজিবির পাশাপাশি পুলিশও নিরাপত্তা দিচ্ছে।
বিজিবির ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আব্দুল্লাহ আল মাশরুকী বলেন, এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। সঠিক কতজন অনুপ্রবেশ করেছে তা পরে জানানো হবে। এর আগে কয়েক দফায় চাকমা জনগোষ্ঠীর নাগরিক বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করলেও তাঁদের ফেরত পাঠিয়েছে বিজিবি।
চলমান সংঘাতের জেরে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে এবার চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যা জনগোষ্ঠীর ৫৬ নাগরিক পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁরা কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের কুতুপালংস্থ হিন্দু রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছেন।
আজ সোমবার সকালে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাইশফাঁড়ি সীমান্ত দিয়ে ৫৬ জন মিয়ানমার নাগরিক অনুপ্রবেশ করে বলে জানান উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) যারীন তাসনিম।
যারীন তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে আসা মিয়ানমারের ৫৬ নাগরিকেরা হলেন চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যা জনগোষ্ঠীর। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন মহলকে অবহিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকার কী সিদ্ধান্ত নেবে তা পরে জানানো হবে।
পালিয়ে আসা ব্যক্তিরা জানান, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে। এতে সেখানে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। প্রাণ বাঁচাতে তাঁরা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। তাঁরা সেখানে কৃষি এবং জুমচাষ করে জীবনধারণ করতেন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোসেন জানান, অনুপ্রবেশ করা মিয়ানমারের নাগরিকদের বিজিবির পাশাপাশি পুলিশও নিরাপত্তা দিচ্ছে।
বিজিবির ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আব্দুল্লাহ আল মাশরুকী বলেন, এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। সঠিক কতজন অনুপ্রবেশ করেছে তা পরে জানানো হবে। এর আগে কয়েক দফায় চাকমা জনগোষ্ঠীর নাগরিক বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করলেও তাঁদের ফেরত পাঠিয়েছে বিজিবি।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
৩ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৪ ঘণ্টা আগে