লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন আমাদের টার্গেট। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্টরা বসে নাই। বর্তমান সরকারকে আন্দোলন-সংগ্রামের পর আমরাই বসিয়েছি। এ সরকার আমাদেরই সরকার। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এই সরকার চলছে। আমরা সরকারকে সহযোগিতা করছি। প্রত্যেক উপদেষ্টাকে সতর্ক হতে হবে। আপনারা যদি সতর্ক না হন, দ্রুত হাসিনার বিচারের ব্যবস্থা যদি না হয়, দৃশ্যমান না হয়, ত্বরান্বিত যদি না হয়, তাহলে দেশের মানুষ খুব কষ্ট পাবে। বিপদে পড়বে।’
আজ শনিবার সকালে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের পূর্ব সৈয়দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের দক্ষিণ মাগুরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওয়ার্ডভিত্তিক নেতা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পরিদর্শন শেষে আয়োজিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। ষড়যন্ত্রকারীরা দেশে-বিদেশে বসে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে, যেন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠিত না হয়। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া যদি ধারাবাহিকভাবে চলেতে থাকে, গণতন্ত্রের ভীত যদি শক্তিশালী হয়, তাহলে আপনার আমার গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষা পাবে, প্রতিষ্ঠিত হবে। সেটা যেন না হয়, একটি গোষ্ঠী তৎপর রয়েছে। তাই সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে, কোনো ষড়যন্ত্রই আমাদের এই যাত্রা রুখতে না পারে।’
এ্যানি বলেন, ‘শেখ হাসিনা পালিয়েছে। কিন্তু শেখ হাসিনার সঙ্গে সবাই পালিয়ে যায়নি। কিন্তু তাদের এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। গুম-খুন-নির্যাতন চালিয়ে দেশের মানুষকে জিম্মি করে রেখেছিল এই স্বৈরাচার সরকার। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, বিচারের পাশাপাশি নির্বাচনও করতে হবে। একদিকে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিতে হবে, আরেক দিকে দ্রুত সংস্কার করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে বলেছে, সংস্কার করতে ৩ মাস লাগবে, ৩ মাসের জায়গা ৬ মাস লাগবে, যা-ই হোক, এখনো দৃশ্যমান হয়নি। সবাই মিলে যদি দেশটাকে ঐক্যের মধ্যে না নিয়ে যেতে পারি, সুদৃঢ় ঐক্যের ওপর ভর করে না গড়তে পারি, সুযোগ কিন্তু তারা (ফ্যাসিস্ট) নেবে। ফ্যাসিস্ট কিন্তু থাবা মারার জন্য বসে আছে। পার্শ্ববর্তী দেশ (ভারত) তারাও কিন্তু ব্যাপকভাবে নাক গলাতে চায় এবং চেয়েছে।
এ্যানি বলেন, ‘খুনের বিচার খুব জরুরি। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনির বিচার হতে হবে। হাসিনার দোসরদের বিচার হতে হবে। হাসিনার বিচার হতে হবে। আমরা তাড়াতাড়ি দৃশ্যমান বিচার দেখতে চাই। দেশের প্রয়োজনে, জাতির প্রয়োজনে বিএনপি যে দায়িত্ব নিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে, এ দায়িত্বের ভিত্তিতে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতকে আমরা শক্তিশালী করব। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতকে আমরা শক্তিশালী করব। আগামীর বাংলাদেশটা অনেক সুন্দর হবে। সবাই মিলে আগামীর বাংলাদেশকে ঐক্যবদ্ধ রাখব, শক্তিশালী হবে। শক্তিশালীর মধ্য দিয়ে আমাদের ঐক্যকে সুদৃঢ় রাখবে।’
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন আমাদের টার্গেট। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্টরা বসে নাই। বর্তমান সরকারকে আন্দোলন-সংগ্রামের পর আমরাই বসিয়েছি। এ সরকার আমাদেরই সরকার। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এই সরকার চলছে। আমরা সরকারকে সহযোগিতা করছি। প্রত্যেক উপদেষ্টাকে সতর্ক হতে হবে। আপনারা যদি সতর্ক না হন, দ্রুত হাসিনার বিচারের ব্যবস্থা যদি না হয়, দৃশ্যমান না হয়, ত্বরান্বিত যদি না হয়, তাহলে দেশের মানুষ খুব কষ্ট পাবে। বিপদে পড়বে।’
আজ শনিবার সকালে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের পূর্ব সৈয়দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের দক্ষিণ মাগুরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওয়ার্ডভিত্তিক নেতা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পরিদর্শন শেষে আয়োজিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। ষড়যন্ত্রকারীরা দেশে-বিদেশে বসে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে, যেন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠিত না হয়। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া যদি ধারাবাহিকভাবে চলেতে থাকে, গণতন্ত্রের ভীত যদি শক্তিশালী হয়, তাহলে আপনার আমার গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষা পাবে, প্রতিষ্ঠিত হবে। সেটা যেন না হয়, একটি গোষ্ঠী তৎপর রয়েছে। তাই সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে, কোনো ষড়যন্ত্রই আমাদের এই যাত্রা রুখতে না পারে।’
এ্যানি বলেন, ‘শেখ হাসিনা পালিয়েছে। কিন্তু শেখ হাসিনার সঙ্গে সবাই পালিয়ে যায়নি। কিন্তু তাদের এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। গুম-খুন-নির্যাতন চালিয়ে দেশের মানুষকে জিম্মি করে রেখেছিল এই স্বৈরাচার সরকার। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, বিচারের পাশাপাশি নির্বাচনও করতে হবে। একদিকে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিতে হবে, আরেক দিকে দ্রুত সংস্কার করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে বলেছে, সংস্কার করতে ৩ মাস লাগবে, ৩ মাসের জায়গা ৬ মাস লাগবে, যা-ই হোক, এখনো দৃশ্যমান হয়নি। সবাই মিলে যদি দেশটাকে ঐক্যের মধ্যে না নিয়ে যেতে পারি, সুদৃঢ় ঐক্যের ওপর ভর করে না গড়তে পারি, সুযোগ কিন্তু তারা (ফ্যাসিস্ট) নেবে। ফ্যাসিস্ট কিন্তু থাবা মারার জন্য বসে আছে। পার্শ্ববর্তী দেশ (ভারত) তারাও কিন্তু ব্যাপকভাবে নাক গলাতে চায় এবং চেয়েছে।
এ্যানি বলেন, ‘খুনের বিচার খুব জরুরি। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনির বিচার হতে হবে। হাসিনার দোসরদের বিচার হতে হবে। হাসিনার বিচার হতে হবে। আমরা তাড়াতাড়ি দৃশ্যমান বিচার দেখতে চাই। দেশের প্রয়োজনে, জাতির প্রয়োজনে বিএনপি যে দায়িত্ব নিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে, এ দায়িত্বের ভিত্তিতে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতকে আমরা শক্তিশালী করব। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতকে আমরা শক্তিশালী করব। আগামীর বাংলাদেশটা অনেক সুন্দর হবে। সবাই মিলে আগামীর বাংলাদেশকে ঐক্যবদ্ধ রাখব, শক্তিশালী হবে। শক্তিশালীর মধ্য দিয়ে আমাদের ঐক্যকে সুদৃঢ় রাখবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে