আক্তার হোসেন, দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে যানবাহনের ভেঁপুতে সব সমই সরব চৌমুহনী এলাকা। এর ফাঁকেই দূর থেকে কানে ভেসে আসে হাতুড়ি দিয়ে ইট ভাঙার ঠুসঠাস শব্দ। সেখানে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ইট ভাঙেন সত্তরোর্ধ্ব এক বৃদ্ধ।
মাথায় তেমন চুল নেই, যেটুকু আছে সব সাদা ধবধবে। বয়সের ভারে অনিচ্ছা সত্ত্বেও ইট ভাঙার কাজটা করছেন ফনিন্দ্র বড়ুয়া। উপজেলার বোয়ালখালী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের হেডম্যান পাড়ার বাসিন্দা তিনি। করোনার মধ্যে গত ৯ মাস যাবৎ এভাবে সংসার চালাচ্ছেন।
কাছে যেতেই চোখে পড়ে, বয়সের কারণে দৃষ্টিশক্তি কমে এসেছে ফনিন্দ্রর। মাঝে মাঝে হাতুড়ির আঘাত ইটে না লেগে হাতেও লাগে। তার পরও একের পর এক ইট ভেঙে চলেছেন তিনি।
ফনিন্দ্র বড়ুয়ার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, স্ত্রী অনিমা বড়ুয়া (৬০) ও তিন ছেলেমেয়ে নিয়ে ছোট একটি পরিবার ছিল তাঁর। মেয়ে দুটি বিয়ে দেওয়ার পর ছেলেকেও বিয়ে করিয়েছেন।
অভাবের সংসারে ছেলে চট্টগ্রামে রিকশা চালিয়ে নিজের সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। তার পরও মাস শেষে বাবার জন্য কিছু টাকা পাঠাতেন তিনি।
করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু পর থেকে তা–ও পাঠাতে পারেন না।
তাই গত ৯ মাস ধরে ইট ভাঙছেন ফনিন্দ্র। সারা দিন কাজ করে ১৭০ থেকে ২০০ টাকা উপার্জন হয় তাঁর। তা দিয়েই কোনোমতে চলে তাঁর সংসার।
উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দুস্থ, স্বল্প উপার্জনক্ষম বা উপার্জনে অক্ষম বয়স্কদের সামাজিক নিরাপত্তার জন্য প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে বয়স্ক ভাতা প্রদান করা হয়।
ফনিন্দ্র বড়ুয়া বলেন, ‘৫০০ টাকা দিয়ে তো আর সংসার চলে না। স্ত্রী মাঝেমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ে, দুজনে কোনো রকম দিন পার করছি। করোনাকালে সরকার থেকে ত্রাণ দিলেও এবার ত্রাণ পাইনি। বাঁচার জন্য বুড়ো বয়সে ইট ভাঙার কাজ করছি।’
কথার ফাঁকে ফাঁকে ইট ভাঙা চালিয়ে যান ফনিন্দ্র। রোমকূপ দিয়ে বিন্দু বিন্দু ঘাম বেরিয়ে শরীর বেয়ে পড়ছে, কপালের ঘাম পড়ছে ইটের ওপরে। এর মধ্যেই হাতুড়ির আঘাতে টুকরো খোয়ায় পরিণত হয় ইটগুলো।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে যানবাহনের ভেঁপুতে সব সমই সরব চৌমুহনী এলাকা। এর ফাঁকেই দূর থেকে কানে ভেসে আসে হাতুড়ি দিয়ে ইট ভাঙার ঠুসঠাস শব্দ। সেখানে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ইট ভাঙেন সত্তরোর্ধ্ব এক বৃদ্ধ।
মাথায় তেমন চুল নেই, যেটুকু আছে সব সাদা ধবধবে। বয়সের ভারে অনিচ্ছা সত্ত্বেও ইট ভাঙার কাজটা করছেন ফনিন্দ্র বড়ুয়া। উপজেলার বোয়ালখালী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের হেডম্যান পাড়ার বাসিন্দা তিনি। করোনার মধ্যে গত ৯ মাস যাবৎ এভাবে সংসার চালাচ্ছেন।
কাছে যেতেই চোখে পড়ে, বয়সের কারণে দৃষ্টিশক্তি কমে এসেছে ফনিন্দ্রর। মাঝে মাঝে হাতুড়ির আঘাত ইটে না লেগে হাতেও লাগে। তার পরও একের পর এক ইট ভেঙে চলেছেন তিনি।
ফনিন্দ্র বড়ুয়ার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, স্ত্রী অনিমা বড়ুয়া (৬০) ও তিন ছেলেমেয়ে নিয়ে ছোট একটি পরিবার ছিল তাঁর। মেয়ে দুটি বিয়ে দেওয়ার পর ছেলেকেও বিয়ে করিয়েছেন।
অভাবের সংসারে ছেলে চট্টগ্রামে রিকশা চালিয়ে নিজের সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। তার পরও মাস শেষে বাবার জন্য কিছু টাকা পাঠাতেন তিনি।
করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু পর থেকে তা–ও পাঠাতে পারেন না।
তাই গত ৯ মাস ধরে ইট ভাঙছেন ফনিন্দ্র। সারা দিন কাজ করে ১৭০ থেকে ২০০ টাকা উপার্জন হয় তাঁর। তা দিয়েই কোনোমতে চলে তাঁর সংসার।
উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দুস্থ, স্বল্প উপার্জনক্ষম বা উপার্জনে অক্ষম বয়স্কদের সামাজিক নিরাপত্তার জন্য প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে বয়স্ক ভাতা প্রদান করা হয়।
ফনিন্দ্র বড়ুয়া বলেন, ‘৫০০ টাকা দিয়ে তো আর সংসার চলে না। স্ত্রী মাঝেমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ে, দুজনে কোনো রকম দিন পার করছি। করোনাকালে সরকার থেকে ত্রাণ দিলেও এবার ত্রাণ পাইনি। বাঁচার জন্য বুড়ো বয়সে ইট ভাঙার কাজ করছি।’
কথার ফাঁকে ফাঁকে ইট ভাঙা চালিয়ে যান ফনিন্দ্র। রোমকূপ দিয়ে বিন্দু বিন্দু ঘাম বেরিয়ে শরীর বেয়ে পড়ছে, কপালের ঘাম পড়ছে ইটের ওপরে। এর মধ্যেই হাতুড়ির আঘাতে টুকরো খোয়ায় পরিণত হয় ইটগুলো।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
২ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৩ ঘণ্টা আগে