কুবি সংবাদদাতা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাংবাদিকের ওপর গতকাল বৃহস্পতিবার পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় পুলিশি হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাভেদ রায়হানের সঞ্চালনায় ও সভাপতি ইকবাল হাসানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার, অনুপ্রাস, বৃত্ত কুবিসহ অন্যান্য সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত দৈনিক আজকের পত্রিকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মো. আতিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা গতকাল সাংবাদিক হিসেবে আমাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলাম। কিন্তু এ সময় পুলিশ গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ্য করে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে এবং লাঠিপেটা করে। একপর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক পরিচয় দিলে তারা বলে, ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের গোনে না। এ কথা কিসের ভিত্তিতে বলেছে জানা নেই। তবে তাদের এই সাংবাদিকদের ওপর হামলা গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনিক জনকণ্ঠের প্রতিনিধি ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল হাসান বলেন, ‘আমার তিনজন সহকর্মী আহত হয়েছেন। এ ছাড়া একাধিক সাংবাদিককে পুলিশ মানসিকভাবে হেনস্তা করেছে, যা গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরার চেষ্টা বলে আমাদের কাছে দৃশ্যমান। সাংবাদিকদের ওপর এই হামলা ও হেনস্তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব আশা করি, এই হামলার যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে বিচার করা হবে এবং দোষীদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সাংবাদিকের ওপর গতকাল বৃহস্পতিবার পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় পুলিশি হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাভেদ রায়হানের সঞ্চালনায় ও সভাপতি ইকবাল হাসানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার, অনুপ্রাস, বৃত্ত কুবিসহ অন্যান্য সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত দৈনিক আজকের পত্রিকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মো. আতিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা গতকাল সাংবাদিক হিসেবে আমাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলাম। কিন্তু এ সময় পুলিশ গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ্য করে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে এবং লাঠিপেটা করে। একপর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক পরিচয় দিলে তারা বলে, ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের গোনে না। এ কথা কিসের ভিত্তিতে বলেছে জানা নেই। তবে তাদের এই সাংবাদিকদের ওপর হামলা গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের দৈনিক জনকণ্ঠের প্রতিনিধি ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল হাসান বলেন, ‘আমার তিনজন সহকর্মী আহত হয়েছেন। এ ছাড়া একাধিক সাংবাদিককে পুলিশ মানসিকভাবে হেনস্তা করেছে, যা গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরার চেষ্টা বলে আমাদের কাছে দৃশ্যমান। সাংবাদিকদের ওপর এই হামলা ও হেনস্তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব আশা করি, এই হামলার যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে বিচার করা হবে এবং দোষীদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে