চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের মুন্সিরহাট পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারটিতে কোনো অভিজ্ঞ চিকিৎসক নেই। তবু এখানে চলছে রোগীদের রোগনির্ণয়ের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা। দেওয়া হচ্ছে রিপোর্ট। একজন টেকনিশিয়ান দিয়ে চলছে পুরো ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি। তিনি রিসেপশন থেকে শুরু করে স্যাম্পল সংগ্রহ, ল্যাবে পরীক্ষা, রিপোর্ট দেওয়াসহ সব কাজ করেন। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আজ বুধবার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জামাল হোসেন হাজির হন সেই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। এ সময় তিনি সেখানে কোনো চিকিৎসক বা প্যাথলজিস্ট পাননি। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি সিলগালা করে দেওয়া হয় এবং ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
আজ সন্ধ্যায় ইউএনও জামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার মুন্সিরহাটে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কোনো চিকিৎসক বসেন না। মাত্র একজন টেকনিশিয়ান দিয়ে সেটি পরিচালনা করেন নূর মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তি। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ডায়াগনস্টিক সেন্টারটিতে সরেজমিনে ঘটনার সত্যতা পাই। দেখা গেছে, টেকনিশিয়ান নূর মোহাম্মদই রিসেপশন থেকে শুরু করে স্যাম্পল সংগ্রহ, ল্যাবে পরীক্ষা এবং রিপোর্ট দিয়ে আসছেন। এই সময় ল্যাবটিতে সিলগালা করে দেওয়া হয় এবং ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।’ একই সঙ্গে পাশের নেছারিয়া জেনারেল হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার শর্তে সতর্ক করা হয় এবং ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতকে সহযোগিতা করেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা রশিদ আহাম্মেদ চৌধুরী।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের মুন্সিরহাট পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারটিতে কোনো অভিজ্ঞ চিকিৎসক নেই। তবু এখানে চলছে রোগীদের রোগনির্ণয়ের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা। দেওয়া হচ্ছে রিপোর্ট। একজন টেকনিশিয়ান দিয়ে চলছে পুরো ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি। তিনি রিসেপশন থেকে শুরু করে স্যাম্পল সংগ্রহ, ল্যাবে পরীক্ষা, রিপোর্ট দেওয়াসহ সব কাজ করেন। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আজ বুধবার বিকেলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জামাল হোসেন হাজির হন সেই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। এ সময় তিনি সেখানে কোনো চিকিৎসক বা প্যাথলজিস্ট পাননি। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি সিলগালা করে দেওয়া হয় এবং ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
আজ সন্ধ্যায় ইউএনও জামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার মুন্সিরহাটে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কোনো চিকিৎসক বসেন না। মাত্র একজন টেকনিশিয়ান দিয়ে সেটি পরিচালনা করেন নূর মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তি। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা ডায়াগনস্টিক সেন্টারটিতে সরেজমিনে ঘটনার সত্যতা পাই। দেখা গেছে, টেকনিশিয়ান নূর মোহাম্মদই রিসেপশন থেকে শুরু করে স্যাম্পল সংগ্রহ, ল্যাবে পরীক্ষা এবং রিপোর্ট দিয়ে আসছেন। এই সময় ল্যাবটিতে সিলগালা করে দেওয়া হয় এবং ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।’ একই সঙ্গে পাশের নেছারিয়া জেনারেল হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার শর্তে সতর্ক করা হয় এবং ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতকে সহযোগিতা করেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা রশিদ আহাম্মেদ চৌধুরী।
মৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৬ মিনিট আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
১০ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
১৪ মিনিট আগেমরণফাঁদে পরিণত হয়েছে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ফরিদপুর-ভাঙ্গা অংশ। খানাখন্দ আর বড় বড় গর্তে এই অংশের ৩২ কিলোমিটার চলাচলের অনুপযোগী। তবু ঝুঁকি নিয়ে ছুটে চলছে যানবাহন। ভোগান্তির এই যাত্রায় অনেক সময় ঘটছে দুর্ঘটনা। প্রাণ হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ।
২১ মিনিট আগে