কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয় শিবির থেকে আরও ১ হাজার ৯৯৯ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচর স্থানান্তরিত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ও বিকেলে দুই দফায় ৩৯টি বাসে করে তাদের চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এটি ভাসানচরে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের ১৩ তম দফা বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাঈমুল হক জানান, বিভিন্ন আশ্রয় শিবির থেকে ৬৬৭টি পরিবারের ১ হাজার ৯৯৯ জন নারী, পুরুষ ও শিশুকে নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তরের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
কক্সবাজার অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শামসুদ দৌজা বলেন, স্বেচ্ছায় যেসব রোহিঙ্গা পরিবার ভাসানচর যেতে আগ্রহী তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এর আগে ২৫ হাজারেরও অধিক রোহিঙ্গাকে ভাসানচর স্থানান্তর করা হয়েছে।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বলপ্রয়োগে বাস্তুচ্যুত হয়ে প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গা নাগরিক বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। এ নিয়ে নতুন ও পুরোনো মিলিয়ে উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরে অন্তত সাড়ে ১১ লাখ রোহিঙ্গা গাদাগাদি পরিবেশে বাস করছেন। সেখান থেকে ১ লাখ রোহিঙ্গা নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তর করা হচ্ছে।
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন প্রকল্পের আওতায় ২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর প্রথম দফায় ১ হাজার ৬৪২ জন, ২৯ ডিসেম্বর দ্বিতীয় দফায় ১ হাজার ৮০৪ জন, ২০২১ সালের ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি তৃতীয় দফায় ৩ হাজার ২৪২ জন, ১৪ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি চতুর্থ দফায় ৩ হাজার ১৮ জন, পঞ্চম দফায় ৩ ও ৪ মার্চ ৪ হাজার ২১ জন, ষষ্ঠ দফায় ১ ও ২ এপ্রিল ৪ হাজার ৩৭২ জন, সপ্তম দফায় ২৫ নভেম্বর ৩৭৯ জন, অষ্টম দফায় ১৮ ডিসেম্বর ৫৫২ জন, নবম দফায় ৬ জানুয়ারি ৭০৫ জন, ১০ম দফায় ৩১ জানুয়ারি ১২৮৭ জন ও একাদশ দফায় ১ হাজার ৬৫৫ জন ও ১২ তম দফায় ২ হাজার ৯৮২ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচর স্থানান্তর করা হয়।
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয় শিবির থেকে আরও ১ হাজার ৯৯৯ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচর স্থানান্তরিত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ও বিকেলে দুই দফায় ৩৯টি বাসে করে তাদের চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এটি ভাসানচরে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের ১৩ তম দফা বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাঈমুল হক জানান, বিভিন্ন আশ্রয় শিবির থেকে ৬৬৭টি পরিবারের ১ হাজার ৯৯৯ জন নারী, পুরুষ ও শিশুকে নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তরের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
কক্সবাজার অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শামসুদ দৌজা বলেন, স্বেচ্ছায় যেসব রোহিঙ্গা পরিবার ভাসানচর যেতে আগ্রহী তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এর আগে ২৫ হাজারেরও অধিক রোহিঙ্গাকে ভাসানচর স্থানান্তর করা হয়েছে।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বলপ্রয়োগে বাস্তুচ্যুত হয়ে প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গা নাগরিক বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। এ নিয়ে নতুন ও পুরোনো মিলিয়ে উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরে অন্তত সাড়ে ১১ লাখ রোহিঙ্গা গাদাগাদি পরিবেশে বাস করছেন। সেখান থেকে ১ লাখ রোহিঙ্গা নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তর করা হচ্ছে।
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন প্রকল্পের আওতায় ২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর প্রথম দফায় ১ হাজার ৬৪২ জন, ২৯ ডিসেম্বর দ্বিতীয় দফায় ১ হাজার ৮০৪ জন, ২০২১ সালের ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি তৃতীয় দফায় ৩ হাজার ২৪২ জন, ১৪ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি চতুর্থ দফায় ৩ হাজার ১৮ জন, পঞ্চম দফায় ৩ ও ৪ মার্চ ৪ হাজার ২১ জন, ষষ্ঠ দফায় ১ ও ২ এপ্রিল ৪ হাজার ৩৭২ জন, সপ্তম দফায় ২৫ নভেম্বর ৩৭৯ জন, অষ্টম দফায় ১৮ ডিসেম্বর ৫৫২ জন, নবম দফায় ৬ জানুয়ারি ৭০৫ জন, ১০ম দফায় ৩১ জানুয়ারি ১২৮৭ জন ও একাদশ দফায় ১ হাজার ৬৫৫ জন ও ১২ তম দফায় ২ হাজার ৯৮২ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচর স্থানান্তর করা হয়।
ব্যবসায়ীরা জানান, আগের মতো এখন আর খাল-বিল, নদীনালা আগের মতো নেই। পানি সংকটের কারণে নৌকার ব্যবহার কমেছে। পাশাপাশি মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও হ্রাস পেয়েছে। ফলে আগের তুলনায় কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে, যাতে লাভ তো দূরের কথা, পুঁজি তুলে আনা কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
১০ মিনিট আগেগণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৭ জুলাই শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কাছে এ সংক্রান্ত যদি কোনো প্রকার তথ্য থাকে, তবে তা ২৩ জুলাইয়ের মধ্যে লিখিত আকারে তদন্ত কমিটির আহ্বায়কের কাছে জানানোর জন্
৪২ মিনিট আগেভোলার চরফ্যাশনে প্রথমবারের মতো বস্তায় আদা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষকেরা। বন্যা, লোনা পানি ও জমির সংকটের কারণে যখন অনেকেই চাষাবাদ থেকে পিছিয়ে পড়ছেন, তখন কম খরচে, কম জায়গায়, ঝুঁকিমুক্তভাবে আদা চাষ কৃষকদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেমোহাম্মদপুর এলাকাসহ আশপাশে সাম্প্রতিক সময়ে ছিনতাই ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায় গোয়েন্দা নজরদারি ও টহল জোরদার করা হয়। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে, মোহাম্মদপুরের মোহাম্মাদিয়া হাউজিং এলাকায় একটি কিশোর গ্যাং দেশীয় অস্ত্রসহ ছিনতাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে