শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
১৩ বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অবশেষে অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছেন। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ বাস্তবে রূপ নেওয়ার দ্বারপ্রান্তে এসে ঘটেছে বিপত্তি। প্রশিক্ষণ শুরুর মাত্র পাঁচ দিন আগে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আপাতত বন্ধ থাকছে কর্মকর্তাদের অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ। বলা হচ্ছে ‘গেজেটের ভাষার অসংগতি’ই এর কারণ।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে ৩৫ দিন মেয়াদি প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছিল। কোর্সটি শুরু হওয়ার কথা ছিল ১৫ এপ্রিল। প্রথম ধাপে ৮০ জন কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল। অংশগ্রহণকারীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট ও ব্যক্তিগত সরঞ্জাম নিয়ে ১৪ এপ্রিল একাডেমিতে উপস্থিত হতে বলা হয়। এ প্রশিক্ষণের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা।
কিন্তু কর্মকর্তাদের বহুল প্রতীক্ষিত এই প্রশিক্ষণের আয়োজন থমকে যায় গেজেটের বিবরণে অস্ত্র ও গুলির মধ্যে অসংগতির কারণে। গেজেটে বলা হয়েছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ব্যবহার করবেন ৯ মিমি সেমি-অটোমেটিক টি-৫৪ পিস্তল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অনুমোদিত সেমি-অটোমেটিক টি-৫৪ পিস্তলে ব্যবহৃত হয় ৭.৬২ বোরের গুলি। অস্ত্র ও গুলির মধ্যে এই অমিলের বিষয়টি প্রশিক্ষণ শুরুর কয়েক দিন আগে ধরা পড়ে। গেজেটের এই অসংগতি চিহ্নিত করে পুলিশ একাডেমি আপত্তি জানায়। বাধ্য হয়ে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ স্থগিত করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
প্রশিক্ষণ স্থগিত হওয়ার এ ঘটনায় বিস্ময় ও হতাশা প্রকাশ করেছেন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এত বছর ধরে অপেক্ষার পর এভাবে প্রশিক্ষণ স্থগিত হওয়ার বিষয়টি কাম্য নয়। কেউ কেউ বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, অস্ত্র বরাদ্দের গেজেট প্রস্তুতকরণ কমিটির প্রধান ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা এবং অস্ত্র বিষয়ে অভিজ্ঞ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশনস) তানভীর মমতাজ। তিনি এতে যুক্ত থাকার পরও কীভাবে এমন একটি ভুল হলো, সেটা তাঁরা বুঝে উঠতে পারছেন না।
পরিচালক (অপারেশনস) তানভীর মমতাজ অবশ্য বিষয়টিকে ‘ছোটখাটো সমস্যা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বলেন, ‘এখানে বড় কোনো ভুল হয়নি, সব ঠিকঠাকই আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশ সদর দপ্তরকে নির্দেশ দিলেই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আবার শুরু করা যাবে।’
পুলিশ একাডেমির পক্ষ থেকেও বলা হয়েছে, গেজেট সংশোধন হলেই প্রশিক্ষণ আবার শুরু করা যাবে। একাডেমির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা পুলিশ সুপার মাহমুদা আফরোজ লাকী বলেন, ‘সবই ঠিকঠাক ছিল। শুধু গুলির সঙ্গে অস্ত্রের অমিল থাকায় পুলিশ সদর দপ্তরকে জানিয়েছি। তারা নির্দেশ দিলে প্রশিক্ষণ আবার শুরু করা যাবে। আমরা প্রস্তুত আছি।’
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত পদস্থ একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘মাদকসংশ্লিষ্ট অপরাধীরা প্রায়ই সশস্ত্র থাকে। তারা বেপরোয়া। অনেক সময় আমাদের নিরস্ত্র সদস্যদের আহত হতে হয়। তাই দ্রুত অস্ত্র হাতে পাওয়া ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ সেই অস্ত্র ব্যবহার শেখার বিষয়টি পিছিয়ে গেল।’
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, পুরো বিষয়টি এখন নির্ভর করছে গেজেট সংশোধনের ওপর। তাঁরা বলছেন, গেজেট সংশোধন করে আবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠাতে হবে। এরপর পুলিশ সদর দপ্তর রাজশাহীর একাডেমিকে জানালে আবার শুরু হবে অস্ত্রচালনার প্রশিক্ষণ। জানা গেছে, সংশোধিত গেজেটে অস্ত্র হিসেবে লেখা থাকবে ৯ মিমি সেমি-অটোমেটিক পিস্তল। কোনো নির্দিষ্ট মডেলের নাম থাকবে না।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের নভেম্বরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উপপরিদর্শক থেকে উপপরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অস্ত্র ব্যবহার বিষয়ে একটি নীতিমালা অনুমোদন করেন। এতে বলা হয়, মাদকবিরোধী অভিযানে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা সেমি-অটোমেটিক টি-৫৪ পিস্তল ব্যবহার করতে পারবেন। তবে গুলি চালানোর বিষয়টি কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখা হয়। প্রথমে দুটি ফাঁকা গুলি ও সরাসরি একটি গুলি চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়। এরপরও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলেই কেবল আবার গুলি করা যাবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে বর্তমানে ৯০ জন উপপরিচালক, ৯৩ জন সহকারী পরিচালক, ১৮৬ জন পরিদর্শক ও ২১০ জন উপপরিদর্শক রয়েছেন, যাঁরা এই নীতিমালার আওতায় অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন।
এদিকে অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁদের জন্য বরাদ্দ হওয়া অস্ত্রটি প্রাণঘাতী। তাঁদের মতে, অভিযানের সময় পরিস্থিতি অনুযায়ী বিকল্প অস্ত্রের ব্যবস্থাও থাকা উচিত। এই কর্মকর্তারা রাবার বুলেটের শটগানসহ অন্য বিকল্প অস্ত্র ব্যবহারেরও অনুমতি চেয়েছেন।
১৩ বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অবশেষে অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছেন। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ বাস্তবে রূপ নেওয়ার দ্বারপ্রান্তে এসে ঘটেছে বিপত্তি। প্রশিক্ষণ শুরুর মাত্র পাঁচ দিন আগে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আপাতত বন্ধ থাকছে কর্মকর্তাদের অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ। বলা হচ্ছে ‘গেজেটের ভাষার অসংগতি’ই এর কারণ।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে ৩৫ দিন মেয়াদি প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছিল। কোর্সটি শুরু হওয়ার কথা ছিল ১৫ এপ্রিল। প্রথম ধাপে ৮০ জন কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল। অংশগ্রহণকারীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট ও ব্যক্তিগত সরঞ্জাম নিয়ে ১৪ এপ্রিল একাডেমিতে উপস্থিত হতে বলা হয়। এ প্রশিক্ষণের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা।
কিন্তু কর্মকর্তাদের বহুল প্রতীক্ষিত এই প্রশিক্ষণের আয়োজন থমকে যায় গেজেটের বিবরণে অস্ত্র ও গুলির মধ্যে অসংগতির কারণে। গেজেটে বলা হয়েছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ব্যবহার করবেন ৯ মিমি সেমি-অটোমেটিক টি-৫৪ পিস্তল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অনুমোদিত সেমি-অটোমেটিক টি-৫৪ পিস্তলে ব্যবহৃত হয় ৭.৬২ বোরের গুলি। অস্ত্র ও গুলির মধ্যে এই অমিলের বিষয়টি প্রশিক্ষণ শুরুর কয়েক দিন আগে ধরা পড়ে। গেজেটের এই অসংগতি চিহ্নিত করে পুলিশ একাডেমি আপত্তি জানায়। বাধ্য হয়ে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ স্থগিত করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
প্রশিক্ষণ স্থগিত হওয়ার এ ঘটনায় বিস্ময় ও হতাশা প্রকাশ করেছেন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এত বছর ধরে অপেক্ষার পর এভাবে প্রশিক্ষণ স্থগিত হওয়ার বিষয়টি কাম্য নয়। কেউ কেউ বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, অস্ত্র বরাদ্দের গেজেট প্রস্তুতকরণ কমিটির প্রধান ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা এবং অস্ত্র বিষয়ে অভিজ্ঞ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশনস) তানভীর মমতাজ। তিনি এতে যুক্ত থাকার পরও কীভাবে এমন একটি ভুল হলো, সেটা তাঁরা বুঝে উঠতে পারছেন না।
পরিচালক (অপারেশনস) তানভীর মমতাজ অবশ্য বিষয়টিকে ‘ছোটখাটো সমস্যা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বলেন, ‘এখানে বড় কোনো ভুল হয়নি, সব ঠিকঠাকই আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশ সদর দপ্তরকে নির্দেশ দিলেই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আবার শুরু করা যাবে।’
পুলিশ একাডেমির পক্ষ থেকেও বলা হয়েছে, গেজেট সংশোধন হলেই প্রশিক্ষণ আবার শুরু করা যাবে। একাডেমির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা পুলিশ সুপার মাহমুদা আফরোজ লাকী বলেন, ‘সবই ঠিকঠাক ছিল। শুধু গুলির সঙ্গে অস্ত্রের অমিল থাকায় পুলিশ সদর দপ্তরকে জানিয়েছি। তারা নির্দেশ দিলে প্রশিক্ষণ আবার শুরু করা যাবে। আমরা প্রস্তুত আছি।’
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত পদস্থ একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘মাদকসংশ্লিষ্ট অপরাধীরা প্রায়ই সশস্ত্র থাকে। তারা বেপরোয়া। অনেক সময় আমাদের নিরস্ত্র সদস্যদের আহত হতে হয়। তাই দ্রুত অস্ত্র হাতে পাওয়া ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ সেই অস্ত্র ব্যবহার শেখার বিষয়টি পিছিয়ে গেল।’
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, পুরো বিষয়টি এখন নির্ভর করছে গেজেট সংশোধনের ওপর। তাঁরা বলছেন, গেজেট সংশোধন করে আবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠাতে হবে। এরপর পুলিশ সদর দপ্তর রাজশাহীর একাডেমিকে জানালে আবার শুরু হবে অস্ত্রচালনার প্রশিক্ষণ। জানা গেছে, সংশোধিত গেজেটে অস্ত্র হিসেবে লেখা থাকবে ৯ মিমি সেমি-অটোমেটিক পিস্তল। কোনো নির্দিষ্ট মডেলের নাম থাকবে না।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের নভেম্বরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উপপরিদর্শক থেকে উপপরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অস্ত্র ব্যবহার বিষয়ে একটি নীতিমালা অনুমোদন করেন। এতে বলা হয়, মাদকবিরোধী অভিযানে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা সেমি-অটোমেটিক টি-৫৪ পিস্তল ব্যবহার করতে পারবেন। তবে গুলি চালানোর বিষয়টি কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখা হয়। প্রথমে দুটি ফাঁকা গুলি ও সরাসরি একটি গুলি চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়। এরপরও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলেই কেবল আবার গুলি করা যাবে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে বর্তমানে ৯০ জন উপপরিচালক, ৯৩ জন সহকারী পরিচালক, ১৮৬ জন পরিদর্শক ও ২১০ জন উপপরিদর্শক রয়েছেন, যাঁরা এই নীতিমালার আওতায় অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন।
এদিকে অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁদের জন্য বরাদ্দ হওয়া অস্ত্রটি প্রাণঘাতী। তাঁদের মতে, অভিযানের সময় পরিস্থিতি অনুযায়ী বিকল্প অস্ত্রের ব্যবস্থাও থাকা উচিত। এই কর্মকর্তারা রাবার বুলেটের শটগানসহ অন্য বিকল্প অস্ত্র ব্যবহারেরও অনুমতি চেয়েছেন।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের একটি ভবনের পঞ্চম তলায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) ইউনিট চালু করা হয়েছে। দরপত্রে শর্ত ছিল, ‘এ’ গ্রেডের ফায়ার প্রটেক্টেড বেড কাম প্যাসেঞ্জার লিফট লাগানো হবে। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লাগিয়ে দিয়েছিল ‘সি’ গ্রেডের লিফট। ধরা পড়ার পর এই লিফট খুলে নেওয়া হলে...
৫ ঘণ্টা আগেগাজীপুর জেলা ও মহানগরী এলাকার বিভিন্ন শিল্পকারখানায় গ্যাস-সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে প্রভাব পড়েছে উৎপাদনে। বিশেষ করে পোশাকশিল্পসংশ্লিষ্ট কারখানাগুলোতে উৎপাদন প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এমন অবস্থায় ভবিষ্যতে শ্রমিকদের বেতন, ব্যাংকের সুদ ইত্যাদি পরিশোধ করে কারখানা চালু রাখতে পারবেন কি না...
৫ ঘণ্টা আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মহানগর জ্যেষ্ঠ স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক রোকনুজ্জামান অভিযোগপত্র গ্রহণ করে এই আদেশ দেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন আদালতের সেরেস্তাদার কৃপাসিন্ধু দাশ। তিনি বলেন, আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করে মামলায় অভিযুক্ত ৫৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি...
৭ ঘণ্টা আগেমনিরামপুরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় রাম কর্মকার (৩৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে মনিরামপুর-ঝিকরগাছা সড়কের পট্টিখাঁপাড়া মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী মোটরসাইকেলচালকসহ তিনজনকে আটকে রেখেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে