দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ি-দীঘিনালার প্রায় ১৮ কিলোমিটার সড়কে সিএনজি ও মাহেন্দ্র গাড়িতে ভাড়া আদায়ে নৈরাজ্য দেখা দিয়েছে। এসব গাড়িতে যাত্রীদের হয়রানি করে দ্বিগুণেরও বেশি ভাড়া আদায় করছেন সিএনজি অটোরিকশা ও মাহেন্দ্রচালকেরা। এতে দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে স্থানীয়সহ দেশের বিভিন্নখানে কর্মরত যাত্রীদের। এতে তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, সিএনজি অটোরিকশায় নিয়মিত ভাড়া ৬০ টাকা, মাহেন্দ্রে ৫০ টাকা। তবে ঈদের কথা বলে যানবাহনগুলো অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে অন্তত ১০০ টাকা। শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত উপজেলার দীঘিনালা বাস স্টেশন থেকে খাগড়াছড়িগামী যাত্রীদের কাছ থেকে ১০০ টাকা ভাড়া আদায় করছেন এসব গাড়ির চালকেরা। নিয়মবহির্ভূত ভাড়া দিতে না পারলে যাত্রীদের তোলা হচ্ছে না গাড়িতে। এতে অনেক যাত্রী ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকছেন স্টেশনে।
ক্ষোভ প্রকাশ করে পোশাককর্মী উর্মি চাকমা (২১) বলেন, ‘ভাড়া বেশি না দিলে গাড়িতে উঠতে দিচ্ছে না।’
আরেক ভুক্তভোগী সুবর্ণা চাকমা বলেন, ‘দ্বিগুণ ভাড়া দিয়েই খাগড়াছড়ি যেতে হচ্ছে। তাই দীর্ঘ সময় ধরে বসে আছি স্টেশনে। উপায় না দেখে বেশি টাকা দিয়ে যেতে হচ্ছে সবাইকে।’
এ সময় খাগড়াছড়িগামী যাত্রী সুনয়ন ত্রিপুরা (৩৬) বলেন, ‘সিএনজি ও মাহেন্দ্রচালকেরা যাত্রীদের হয়রানি করে ভাড়া আদায় করছে, প্রশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।’
খাগড়াছড়িগামী মাহেন্দ্রচালক নুরনবী (৪৫) বলেন, ‘দীঘিনালা থেকে খাগড়াছড়ি জনপ্রতি ১০০ টাকা করে নিচ্ছি। বেশি ভাড়া নেওয়ার বিষয়ে অনুমতি আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কোনো অনুমতি নেই, তবে ঈদের কারণে ভাড়া একটু বেশি নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে দীঘিনালা মাহেন্দ্র সমিতির লাইনম্যান মিরর দেওয়ান (৩৮) বলেন, দীঘিনালা মাহেন্দ্র সমিতির চালকেরা অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছেন না। স্টেশনে খাগড়াছড়ি মাহেন্দ্র সমিতির চালকেরাও আছেন। একই কথা বলেন দীঘিনালা সিএনজি সমিতির লাইনম্যান বাবুধন চাকমাও।
খাগড়াছড়ি সমিতির সিএনজি অটোরিকশাচালক রফিক বলেন, ‘অনুমতি সাপেক্ষে ১০০ টাকা ভাড়া নিচ্ছি।’ তবে কোথায় থেকে অনুমতি নিয়ে বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে তা বলছেন না তিনি।
এ বিষয়ে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, ‘সিএনজি ও মাহেন্দ্রর অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়টি শুনেছি। দীঘিনালা সিএনজি ও মাহেন্দ্র সমিতির লাইনম্যানদের নিষেধ করেছি অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করতে। তবু যাত্রীদের কাছ থেকে বেশি ভাড়া আদায় করা হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দীঘিনালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওসমান গনি বলেন, ‘অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়টি জানা নেই। তবে কেউ অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, এদিকে দীঘিনালা থেকে খাগড়াছড়ি যাত্রী নিয়ে যাচ্ছেন সাদা পিকআপের চালকেরা। ভাড়া নিচ্ছেন জনপ্রতি ৫০ টাকাই।
খাগড়াছড়ি-দীঘিনালার প্রায় ১৮ কিলোমিটার সড়কে সিএনজি ও মাহেন্দ্র গাড়িতে ভাড়া আদায়ে নৈরাজ্য দেখা দিয়েছে। এসব গাড়িতে যাত্রীদের হয়রানি করে দ্বিগুণেরও বেশি ভাড়া আদায় করছেন সিএনজি অটোরিকশা ও মাহেন্দ্রচালকেরা। এতে দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে স্থানীয়সহ দেশের বিভিন্নখানে কর্মরত যাত্রীদের। এতে তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছেন ভুক্তভোগী যাত্রীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, সিএনজি অটোরিকশায় নিয়মিত ভাড়া ৬০ টাকা, মাহেন্দ্রে ৫০ টাকা। তবে ঈদের কথা বলে যানবাহনগুলো অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে অন্তত ১০০ টাকা। শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত উপজেলার দীঘিনালা বাস স্টেশন থেকে খাগড়াছড়িগামী যাত্রীদের কাছ থেকে ১০০ টাকা ভাড়া আদায় করছেন এসব গাড়ির চালকেরা। নিয়মবহির্ভূত ভাড়া দিতে না পারলে যাত্রীদের তোলা হচ্ছে না গাড়িতে। এতে অনেক যাত্রী ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকছেন স্টেশনে।
ক্ষোভ প্রকাশ করে পোশাককর্মী উর্মি চাকমা (২১) বলেন, ‘ভাড়া বেশি না দিলে গাড়িতে উঠতে দিচ্ছে না।’
আরেক ভুক্তভোগী সুবর্ণা চাকমা বলেন, ‘দ্বিগুণ ভাড়া দিয়েই খাগড়াছড়ি যেতে হচ্ছে। তাই দীর্ঘ সময় ধরে বসে আছি স্টেশনে। উপায় না দেখে বেশি টাকা দিয়ে যেতে হচ্ছে সবাইকে।’
এ সময় খাগড়াছড়িগামী যাত্রী সুনয়ন ত্রিপুরা (৩৬) বলেন, ‘সিএনজি ও মাহেন্দ্রচালকেরা যাত্রীদের হয়রানি করে ভাড়া আদায় করছে, প্রশাসনের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।’
খাগড়াছড়িগামী মাহেন্দ্রচালক নুরনবী (৪৫) বলেন, ‘দীঘিনালা থেকে খাগড়াছড়ি জনপ্রতি ১০০ টাকা করে নিচ্ছি। বেশি ভাড়া নেওয়ার বিষয়ে অনুমতি আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কোনো অনুমতি নেই, তবে ঈদের কারণে ভাড়া একটু বেশি নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে দীঘিনালা মাহেন্দ্র সমিতির লাইনম্যান মিরর দেওয়ান (৩৮) বলেন, দীঘিনালা মাহেন্দ্র সমিতির চালকেরা অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছেন না। স্টেশনে খাগড়াছড়ি মাহেন্দ্র সমিতির চালকেরাও আছেন। একই কথা বলেন দীঘিনালা সিএনজি সমিতির লাইনম্যান বাবুধন চাকমাও।
খাগড়াছড়ি সমিতির সিএনজি অটোরিকশাচালক রফিক বলেন, ‘অনুমতি সাপেক্ষে ১০০ টাকা ভাড়া নিচ্ছি।’ তবে কোথায় থেকে অনুমতি নিয়ে বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে তা বলছেন না তিনি।
এ বিষয়ে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, ‘সিএনজি ও মাহেন্দ্রর অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়টি শুনেছি। দীঘিনালা সিএনজি ও মাহেন্দ্র সমিতির লাইনম্যানদের নিষেধ করেছি অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করতে। তবু যাত্রীদের কাছ থেকে বেশি ভাড়া আদায় করা হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দীঘিনালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওসমান গনি বলেন, ‘অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়টি জানা নেই। তবে কেউ অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, এদিকে দীঘিনালা থেকে খাগড়াছড়ি যাত্রী নিয়ে যাচ্ছেন সাদা পিকআপের চালকেরা। ভাড়া নিচ্ছেন জনপ্রতি ৫০ টাকাই।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে