নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ইমাম মুহাম্মদ রইস উদ্দিন হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সড়ক অবরোধ চলাকালে চট্টগ্রামে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের ২১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল সোমবার নগরীর মুরাদপুর ও বহদ্দারহাট মোড়ে সংঘর্ষের সময় তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল থেকে ও পরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের হওয়া পৃথক দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ মঙ্গলবার তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে সোমবার নগরীর মুরাদপুর ও চান্দগাঁওয়ে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের লাঠিপেটা, টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। পরে আন্দোলনকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ সময় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীও পুলিশের সঙ্গে আন্দোলন দমনের চেষ্টা করে।
ঘটনার পর রাতে পাঁচলাইশ ও চান্দগাঁও থানায় পুলিশ বাদী হয়ে পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর ও নাশকতার অভিযোগ এনে বিশেষ ক্ষমতা আইনে পৃথক দুটি মামলা করে। ওই মামলায় ২১ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এর মধ্যে পাঁচলাইশ থানার মামলায় ১২ জন ও চান্দগাঁও থানার মামলায় ৯ জন।
এ বিষয়ে পাঁচলাইশ ও চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলায়মান ও মো. আফতাব উদ্দিন বলেন, ইসলামী ছাত্রসেনা, ইসলামী ফ্রন্ট, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের সদস্যরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া অবরোধ কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশের নামে হাতে লাঠি, ইটপাথর নিয়ে একটি মিছিল করেন। পরে মুরাদপুর মোড়ে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্থাপনা ও গণপরিবহন ভাঙচুর করেন।
পুলিশ সদস্যরা তাঁদের নিবৃত্তের চেষ্টা করলে দুষ্কৃতকারীরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। পরে পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
পাঁচলাইশ ও চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বলেন, পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সরকারি-বেসরকারি জানমাল রক্ষায় ঘটনাস্থলে টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে দুষ্কৃতকারীদের ছত্রভঙ্গ করা হয়।
এ সময় তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল ও এর আশপাশে অভিযান চালিয়ে ১২ জনকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া একটি মামলায় পরে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ইমাম মুহাম্মদ রইস উদ্দিন হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সড়ক অবরোধ চলাকালে চট্টগ্রামে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের ২১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল সোমবার নগরীর মুরাদপুর ও বহদ্দারহাট মোড়ে সংঘর্ষের সময় তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল থেকে ও পরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের হওয়া পৃথক দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ মঙ্গলবার তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে সোমবার নগরীর মুরাদপুর ও চান্দগাঁওয়ে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের লাঠিপেটা, টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। পরে আন্দোলনকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ সময় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীও পুলিশের সঙ্গে আন্দোলন দমনের চেষ্টা করে।
ঘটনার পর রাতে পাঁচলাইশ ও চান্দগাঁও থানায় পুলিশ বাদী হয়ে পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর ও নাশকতার অভিযোগ এনে বিশেষ ক্ষমতা আইনে পৃথক দুটি মামলা করে। ওই মামলায় ২১ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এর মধ্যে পাঁচলাইশ থানার মামলায় ১২ জন ও চান্দগাঁও থানার মামলায় ৯ জন।
এ বিষয়ে পাঁচলাইশ ও চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলায়মান ও মো. আফতাব উদ্দিন বলেন, ইসলামী ছাত্রসেনা, ইসলামী ফ্রন্ট, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের সদস্যরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া অবরোধ কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশের নামে হাতে লাঠি, ইটপাথর নিয়ে একটি মিছিল করেন। পরে মুরাদপুর মোড়ে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্থাপনা ও গণপরিবহন ভাঙচুর করেন।
পুলিশ সদস্যরা তাঁদের নিবৃত্তের চেষ্টা করলে দুষ্কৃতকারীরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। পরে পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
পাঁচলাইশ ও চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বলেন, পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সরকারি-বেসরকারি জানমাল রক্ষায় ঘটনাস্থলে টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে দুষ্কৃতকারীদের ছত্রভঙ্গ করা হয়।
এ সময় তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল ও এর আশপাশে অভিযান চালিয়ে ১২ জনকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া একটি মামলায় পরে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে