নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া গুলিসহ তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র ময়লার স্তূপ থেকে উদ্ধার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে নগরীর বাকলিয়া মেরিন ড্রাইভ রোডের একটি ময়লার স্তূপ থেকে অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার হওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ব্রাজিলের তৈরি দুইটি ‘তরাস’ নাইন এমএম পিস্তল ও ইংল্যান্ডের ওয়েম্বলি তৈরি একটি রিভলবার। আগ্নেয়াস্ত্র তিনটিই সচল রয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
এ বিষয়ে নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর-দক্ষিণ জোন) হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ধরনের অস্ত্র এলাকাটিতে থাকার গোপন তথ্য পেয়ে আমরা এটা নিয়ে কাজ শুরু করি। ধারণা করা হচ্ছে, যাদের কাছে এই অস্ত্রগুলো মজুত ছিল, তারা কোনোভাবে আমাদের তৎপরতার বিষয়টি বুঝতে পারে। এতে ধরা পড়ার ভয়ে তারা কোনো একসময় অস্ত্রগুলো ময়লার স্তূপের ভেতর রেখে পালিয়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘গোপন তথ্যের ভিত্তিতে পরে সেখান থেকে আমরা পরিত্যক্ত অবস্থায় দুটি পিস্তল, একটি রিভলবার ও ৩০টি পিস্তলের গুলি উদ্ধার করি। ময়লার স্তূপে নিচে সামান্য মাটি খুঁড়ে এগুলো রাখা ছিল বলে জানান এই গোয়েন্দা কর্মকর্তা।
নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মাহমুদা বেগম বলেন, উদ্ধার হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি নগর পুলিশের। ৩০টি গুলিসহ পিস্তল দুটি গত ৫ আগস্ট কোতোয়ালি থানার অস্ত্রাগার থেকে লুট হয়েছিল বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়। রিভলবারটিও সিএমপির যেকোনো একটি থানা থেকে লুট হয়েছে। এই বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
পুলিশের তথ্য মতে, গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা চট্টগ্রাম নগরীর ৮ থানা ও ফাঁড়িগুলোতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। থানাগুলো হলো-কোতোয়ালি, পাহাড়তলী, আকবর শাহ, ইপিজেড, সদরঘাট ও পতেঙ্গা থানা।
এ সময় একদল দুষ্কৃতকারী থানা ও ফাঁড়িগুলো থেকে পাঁচ শতাধিক আগ্নেয়াস্ত্র ও ১২ হাজার রাউন্ড গুলি লুট করে নিয়ে যায়। লুট হওয়া এসব আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ বেশির ভাগই এখনো উদ্ধার করা যায়নি।
চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া গুলিসহ তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র ময়লার স্তূপ থেকে উদ্ধার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে নগরীর বাকলিয়া মেরিন ড্রাইভ রোডের একটি ময়লার স্তূপ থেকে অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার হওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ব্রাজিলের তৈরি দুইটি ‘তরাস’ নাইন এমএম পিস্তল ও ইংল্যান্ডের ওয়েম্বলি তৈরি একটি রিভলবার। আগ্নেয়াস্ত্র তিনটিই সচল রয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
এ বিষয়ে নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর-দক্ষিণ জোন) হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ধরনের অস্ত্র এলাকাটিতে থাকার গোপন তথ্য পেয়ে আমরা এটা নিয়ে কাজ শুরু করি। ধারণা করা হচ্ছে, যাদের কাছে এই অস্ত্রগুলো মজুত ছিল, তারা কোনোভাবে আমাদের তৎপরতার বিষয়টি বুঝতে পারে। এতে ধরা পড়ার ভয়ে তারা কোনো একসময় অস্ত্রগুলো ময়লার স্তূপের ভেতর রেখে পালিয়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘গোপন তথ্যের ভিত্তিতে পরে সেখান থেকে আমরা পরিত্যক্ত অবস্থায় দুটি পিস্তল, একটি রিভলবার ও ৩০টি পিস্তলের গুলি উদ্ধার করি। ময়লার স্তূপে নিচে সামান্য মাটি খুঁড়ে এগুলো রাখা ছিল বলে জানান এই গোয়েন্দা কর্মকর্তা।
নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মাহমুদা বেগম বলেন, উদ্ধার হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি নগর পুলিশের। ৩০টি গুলিসহ পিস্তল দুটি গত ৫ আগস্ট কোতোয়ালি থানার অস্ত্রাগার থেকে লুট হয়েছিল বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়। রিভলবারটিও সিএমপির যেকোনো একটি থানা থেকে লুট হয়েছে। এই বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
পুলিশের তথ্য মতে, গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা চট্টগ্রাম নগরীর ৮ থানা ও ফাঁড়িগুলোতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। থানাগুলো হলো-কোতোয়ালি, পাহাড়তলী, আকবর শাহ, ইপিজেড, সদরঘাট ও পতেঙ্গা থানা।
এ সময় একদল দুষ্কৃতকারী থানা ও ফাঁড়িগুলো থেকে পাঁচ শতাধিক আগ্নেয়াস্ত্র ও ১২ হাজার রাউন্ড গুলি লুট করে নিয়ে যায়। লুট হওয়া এসব আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ বেশির ভাগই এখনো উদ্ধার করা যায়নি।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে