নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের সীমান্ত পরিস্থিতি দিন দিন নাজুক হচ্ছে। বিশেষ করে তমব্রু, কোনারপাড়া, ক্যাম্পপাড়া, তমব্রু বাজারসহ কয়েকটি পাড়ার মানুষ দুশ্চিন্তায় দিন পার করছে। মিয়ানমারের রাখাইন থেকে ভারী অস্ত্রের গোলা বা মর্টার শেলের প্রকট আওয়াজে কেঁপে উঠছে বাসিন্দারা। কখনো কখনো মর্টার শেলও এসে পড়ছে। তমব্রু সীমান্ত এলাকায় গতকাল বুধবার তিনটি মর্টার শেলের খোসা পাওয়া গেছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মর্টার শেলগুলো মঙ্গলবার রাতে এসে পড়েছে। সে সময় বিকট আওয়াজে পুরো এলাকা কেঁপে উঠেছিল। দিনে দিনে পরিস্থিতি অবনতির ঘটনায় সীমান্তবর্তী এলাকার অনেকেই ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ জায়গায় সরে যাচ্ছে।
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, মঙ্গলবার রাতের গোলাগুলিতে তমব্রুসহ কয়েকটি পাড়ার মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে নিজ নিজ বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যায়। গভীর রাতে গোলাগুলি বন্ধ হলে আবার ফিরে আসে। বুধবার (গতকাল) সারা দিন থেমে থেমে গোলাগুলির শব্দ পাওয়া গেছে। গত তিন দিনে মোট চারটি মর্টার শেলের খোসা তমব্রুতে পাওয়া গেছে বলেও জানান জাহাঙ্গীর আজিজ।
স্থানীয় সূত্র বলেছে, ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ৩১ নম্বর পিলার থেকে ৫৬ নম্বর পিলার পর্যন্ত মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী আরকান আর্মি এবং আরএসওর মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই চলছে। সম্প্রতি এই লড়াইয়ের তীব্রতা অনেক বেড়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী শহীদুল্লাহ ও তমব্রু ক্যাম্পপাড়ার অধিবাসী ফরিদুল আলম বলেন, সোমবার সকালে একটি মর্টার শেল এসে পড়ে তমব্রু পশ্চিম কূলের বাহাদুল্লাহর বাড়ির উঠানে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ও রাতে আরও তিনটি শেল এসে পড়ে।
এদিকে গতকাল বেলা ১১টার দিকে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন ও পুলিশ সুপার সৈকত শাহিন সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনে আসেন। বিকেল পর্যন্ত তাঁরা ঘুমধুম, তমব্রু, ভাজাবুনিয়া, বাইশফাঁড়িসহ বিভিন্ন এলাকায় যান।
দুপুরে ঘুমধুম ইউপি চত্বরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘সীমান্তের ওপারে মঙ্গলবার ১৮টি মর্টার শেলের আওয়াজ শুনেছে স্থানীয়রা। এ কারণে অনেকে আতঙ্কে থাকলেও ভয়ের কারণ নেই। বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে। পুলিশ, উপজেলা প্রশাসন সার্বক্ষণিক খবর রাখছে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসন প্রস্তুত আছে।’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তিনি বলেন, আপাতত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। পরিস্থিতি দেখে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়। পরিস্থিত নাজুক হলে সেখান থেকে কেন্দ্র সরানো হবে বলেও জানান তিনি।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের সীমান্ত পরিস্থিতি দিন দিন নাজুক হচ্ছে। বিশেষ করে তমব্রু, কোনারপাড়া, ক্যাম্পপাড়া, তমব্রু বাজারসহ কয়েকটি পাড়ার মানুষ দুশ্চিন্তায় দিন পার করছে। মিয়ানমারের রাখাইন থেকে ভারী অস্ত্রের গোলা বা মর্টার শেলের প্রকট আওয়াজে কেঁপে উঠছে বাসিন্দারা। কখনো কখনো মর্টার শেলও এসে পড়ছে। তমব্রু সীমান্ত এলাকায় গতকাল বুধবার তিনটি মর্টার শেলের খোসা পাওয়া গেছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মর্টার শেলগুলো মঙ্গলবার রাতে এসে পড়েছে। সে সময় বিকট আওয়াজে পুরো এলাকা কেঁপে উঠেছিল। দিনে দিনে পরিস্থিতি অবনতির ঘটনায় সীমান্তবর্তী এলাকার অনেকেই ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ জায়গায় সরে যাচ্ছে।
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, মঙ্গলবার রাতের গোলাগুলিতে তমব্রুসহ কয়েকটি পাড়ার মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে নিজ নিজ বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যায়। গভীর রাতে গোলাগুলি বন্ধ হলে আবার ফিরে আসে। বুধবার (গতকাল) সারা দিন থেমে থেমে গোলাগুলির শব্দ পাওয়া গেছে। গত তিন দিনে মোট চারটি মর্টার শেলের খোসা তমব্রুতে পাওয়া গেছে বলেও জানান জাহাঙ্গীর আজিজ।
স্থানীয় সূত্র বলেছে, ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ৩১ নম্বর পিলার থেকে ৫৬ নম্বর পিলার পর্যন্ত মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী আরকান আর্মি এবং আরএসওর মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই চলছে। সম্প্রতি এই লড়াইয়ের তীব্রতা অনেক বেড়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী শহীদুল্লাহ ও তমব্রু ক্যাম্পপাড়ার অধিবাসী ফরিদুল আলম বলেন, সোমবার সকালে একটি মর্টার শেল এসে পড়ে তমব্রু পশ্চিম কূলের বাহাদুল্লাহর বাড়ির উঠানে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ও রাতে আরও তিনটি শেল এসে পড়ে।
এদিকে গতকাল বেলা ১১টার দিকে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন ও পুলিশ সুপার সৈকত শাহিন সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনে আসেন। বিকেল পর্যন্ত তাঁরা ঘুমধুম, তমব্রু, ভাজাবুনিয়া, বাইশফাঁড়িসহ বিভিন্ন এলাকায় যান।
দুপুরে ঘুমধুম ইউপি চত্বরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘সীমান্তের ওপারে মঙ্গলবার ১৮টি মর্টার শেলের আওয়াজ শুনেছে স্থানীয়রা। এ কারণে অনেকে আতঙ্কে থাকলেও ভয়ের কারণ নেই। বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে। পুলিশ, উপজেলা প্রশাসন সার্বক্ষণিক খবর রাখছে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসন প্রস্তুত আছে।’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তিনি বলেন, আপাতত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। পরিস্থিতি দেখে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়। পরিস্থিত নাজুক হলে সেখান থেকে কেন্দ্র সরানো হবে বলেও জানান তিনি।
বেলা ১টার দিকে মঞ্চে বিভাগীয় কমিশনার, আঞ্চলিক খাদ্যনিয়ন্ত্রক, জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রকসহ অন্য সরকারি কর্মকর্তারা এলে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দিয়ে হট্টগোল শুরু করেন বিএনপি-সমর্থিত আবেদনকারীরা। সরকারি কর্মকর্তারা লটারির নামে কৌশলে ফ্যাসিবাদের দোসরদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করছেন—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা বেলা ২টা
১৫ মিনিট আগেসিলেট নগরীর ৪২টি ওয়ার্ডের ফুটপাত ও রাস্তা দখলমুক্ত করতে প্রতিবাদ সভা ও শোওয়া কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সিলেট সিটি করপোরেশন প্রাঙ্গণে সিলেট কল্যাণ সংস্থা, সিলেট বিভাগ যুবকল্যাণ সংস্থা (সিবিযুকস) ও সিলেট প্রবাসীকল্যাণ সংস্থার যৌথ আয়োজনে এই কর্মসূচি পালন করা...
২৬ মিনিট আগেমামলার প্রধান আসামি হয়েও প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা শামীম সরকার। তিনি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার সবেরহাট বামনডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। আজ বুধবার পর্যন্ত তিনি আদালত থেকে কোনো ধরনের জামিন নেননি বলে জানা গেছে।
৩০ মিনিট আগেকোতোয়ালি থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে পারভেজ ও জহিরুল ইসলামকে (৩৮) গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৯ মিনিট আগে