নিজস্ব প্রতিবেদক, টেকনাফ থেকে
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব এখনো শেষ হয়নি। উপকূলজুড়ে চলছে এর তাণ্ডব। সেন্ট মার্টিন দ্বীপ এলাকা অতিক্রম করার সময় দ্বীপের প্রায় ৮০ শতাংশ ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। যে ঘরগুলো ঝড়ে ভেঙে গেছে, সেগুলো স্থানীয়দের আবাসস্থল ছিল। তবে হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টগুলোর তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
সর্বশেষ আবহাওয়া দপ্তরের তথ্যে জানা গেছে, ঝড়টি ১২১ কিলোমিটার গতিবেগে সেন্ট মার্টিন অতিক্রম করেছে। আর ১১৫ কিলোমিটার গতিতে অতিক্রম করেছে টেকনাফ উপকূল।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঝড়ের সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল বেশি। তবে বড় ধরনের কোনো জলোচ্ছ্বাস হয়নি। এখনো সাগর উত্তাল রয়েছে এবং বাতাস ও বৃষ্টি হচ্ছে। তবে এখানকার প্রায় ৮০ শতাংশ আবাস্থল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তবে অধিদপ্তরে বলেছে, বেলা ২টা ২০ মিনিটে ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্রভাগ উপকূল অতিক্রম করে। সন্ধ্যার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি পুরোপুরি উপকূল অতিক্রম করবে। এ সময় উপকূলজুড়ে বৃষ্টি এবং স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বাতাস থাকবে।
টেকনাফ উপজেলার বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, সেখানে একজন নারী ঝড়ের সময় গাছ ভেঙে তার চাপায় নিহত হয়েছেন। এমন তথ্য ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
তবে টেকনাফ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ বিষয়ে কোনো সত্যতা নিশ্চিত করেননি। চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, ‘সেন্ট মার্টিনে কোনো হতাহত নেই। সবাই সম্পূর্ণ নিরাপদে আছে। এখন ঝড় বৃষ্টির পরিমাণ অনেকটা কমে গিয়েছে। তবে ঝড়ের সময় সাগর উত্তাল অবস্থায় ছিল। কোনো ধরনের জলোচ্ছ্বাস হয়নি।’
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেন্ট মার্টিনে একজন নারী নিহতের খবর জানা গেছে। কিন্তু সেটি আমরা এখনো নিশ্চিত করতে পারিনি।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘টেকনাফেও এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে বিপুল পরিমাণ গাছ ঝড়ে কবলে পড়ে ভেঙে ও উপড়ে গেছে। কিছু ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখনো যেহেতু ঝোড়ো বাতাস আছে, তাই আমরা সব জায়গায় যেতে পারছি না। ঝড় পুরোপুরি থেমে গেলে বিস্তারিত জানতে পারব।’
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব এখনো শেষ হয়নি। উপকূলজুড়ে চলছে এর তাণ্ডব। সেন্ট মার্টিন দ্বীপ এলাকা অতিক্রম করার সময় দ্বীপের প্রায় ৮০ শতাংশ ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। যে ঘরগুলো ঝড়ে ভেঙে গেছে, সেগুলো স্থানীয়দের আবাসস্থল ছিল। তবে হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টগুলোর তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
সর্বশেষ আবহাওয়া দপ্তরের তথ্যে জানা গেছে, ঝড়টি ১২১ কিলোমিটার গতিবেগে সেন্ট মার্টিন অতিক্রম করেছে। আর ১১৫ কিলোমিটার গতিতে অতিক্রম করেছে টেকনাফ উপকূল।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঝড়ের সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল বেশি। তবে বড় ধরনের কোনো জলোচ্ছ্বাস হয়নি। এখনো সাগর উত্তাল রয়েছে এবং বাতাস ও বৃষ্টি হচ্ছে। তবে এখানকার প্রায় ৮০ শতাংশ আবাস্থল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তবে অধিদপ্তরে বলেছে, বেলা ২টা ২০ মিনিটে ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্রভাগ উপকূল অতিক্রম করে। সন্ধ্যার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি পুরোপুরি উপকূল অতিক্রম করবে। এ সময় উপকূলজুড়ে বৃষ্টি এবং স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বাতাস থাকবে।
টেকনাফ উপজেলার বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, সেখানে একজন নারী ঝড়ের সময় গাছ ভেঙে তার চাপায় নিহত হয়েছেন। এমন তথ্য ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
তবে টেকনাফ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ বিষয়ে কোনো সত্যতা নিশ্চিত করেননি। চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, ‘সেন্ট মার্টিনে কোনো হতাহত নেই। সবাই সম্পূর্ণ নিরাপদে আছে। এখন ঝড় বৃষ্টির পরিমাণ অনেকটা কমে গিয়েছে। তবে ঝড়ের সময় সাগর উত্তাল অবস্থায় ছিল। কোনো ধরনের জলোচ্ছ্বাস হয়নি।’
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেন্ট মার্টিনে একজন নারী নিহতের খবর জানা গেছে। কিন্তু সেটি আমরা এখনো নিশ্চিত করতে পারিনি।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘টেকনাফেও এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে বিপুল পরিমাণ গাছ ঝড়ে কবলে পড়ে ভেঙে ও উপড়ে গেছে। কিছু ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখনো যেহেতু ঝোড়ো বাতাস আছে, তাই আমরা সব জায়গায় যেতে পারছি না। ঝড় পুরোপুরি থেমে গেলে বিস্তারিত জানতে পারব।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৪ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৫ ঘণ্টা আগে