নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে অর্ধশত মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের ‘দায় খুঁজে না পেয়ে’ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। গত বুধবার চট্টগ্রাম মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।
প্রতিবেদন জমা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ। তিনি জানান, ‘তদন্তে আমরা দেখেছি এটা একটা নিছক বিস্ফোরণ। ঘটনা যেটা ঘটেছে সেটার সঙ্গে যারা আসামি, তাঁরা কেউ সংশ্লিষ্ট না। বাকিটা আদালতের বিষয়। আদালত যদি সন্তুষ্ট না হন তাহলে নারাজি দিতে পারবেন, অন্য কোনো সংস্থাকে পুনঃতদন্ত করতে দিতে পারেন।’
পুলিশ সূত্র জানায়, চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ডিপো কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলা ছিল না, এটি একটি দুর্ঘটনা। একই সঙ্গে প্রতিবেদনে ডিপোর বিভিন্ন পর্যায়ের আট কর্মকর্তাকে মামলা থেকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।
বিএম কন্টেইনার ডিপো বিস্ফোরণ ঘটনায় আগামী সোমবার চূড়ান্ত প্রতিবেদন নেওয়ার ওপর শুনানির জন্য দিন নির্ধারিত রয়েছে বলে জানান চট্টগ্রাম জেলা কোর্ট পরিদর্শক জাকের হোসাইন মাহমুদ।
গত বছর ৪ জুন রাতে সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আগুন লাগার পর একের পর এক বিস্ফোরণে তা ছড়িয়ে পড়ে। ডিপোতে থাকা রাসায়নিকের কারণে ছড়িয়ে পড়া ওই আগুন ৮৬ ঘণ্টা পর বিভিন্ন বাহিনীর চেষ্টায় নেভানো হয়। ওই ঘটনায় অর্ধশত মানুষের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন দুই শতাধিক মানুষ।
বিস্ফোরণের তিন দিন পর ৭ জুন রাতে সীতাকুণ্ড থানার দণ্ডবিধির ৩০৪ (ক) ধারায় একটি মামলা করেন এসআই আশরাফ সিদ্দিকী।
মামলার আসামিরা হলেন ডিপোর ডিজিএম (অপারেশন) নুরুল আকতার, ম্যানেজার (অ্যাডমিন) খালেদুর রহমান, সহকারী অ্যাডমিন অফিসার আব্বাস উল্লাহ, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মো. নাসির উদ্দিন, সহকারী ব্যবস্থাপক (ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো) আবদুল আজিজ, কন্টেইনার ফ্রেইট স্টেশনের ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম, একই বিভাগের নজরুল ইসলাম ও জিএম (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) নাজমুল আকতার খান।
সীতাকুণ্ড থানা-পুলিশ প্রথমে মামলাটি তদন্ত করলেও পরে তদন্তভার পায় চট্টগ্রাম জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
এর মধ্যে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটি গত বছর ৬ জুলাই প্রতিবেদন দেয়। সেখানে বলা হয়, বেসরকারি ওই কনটেইনারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মালিকপক্ষ এবং তদারকির দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলো দায় এড়াতে পারে না।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে অর্ধশত মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের ‘দায় খুঁজে না পেয়ে’ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। গত বুধবার চট্টগ্রাম মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।
প্রতিবেদন জমা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ। তিনি জানান, ‘তদন্তে আমরা দেখেছি এটা একটা নিছক বিস্ফোরণ। ঘটনা যেটা ঘটেছে সেটার সঙ্গে যারা আসামি, তাঁরা কেউ সংশ্লিষ্ট না। বাকিটা আদালতের বিষয়। আদালত যদি সন্তুষ্ট না হন তাহলে নারাজি দিতে পারবেন, অন্য কোনো সংস্থাকে পুনঃতদন্ত করতে দিতে পারেন।’
পুলিশ সূত্র জানায়, চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ডিপো কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলা ছিল না, এটি একটি দুর্ঘটনা। একই সঙ্গে প্রতিবেদনে ডিপোর বিভিন্ন পর্যায়ের আট কর্মকর্তাকে মামলা থেকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।
বিএম কন্টেইনার ডিপো বিস্ফোরণ ঘটনায় আগামী সোমবার চূড়ান্ত প্রতিবেদন নেওয়ার ওপর শুনানির জন্য দিন নির্ধারিত রয়েছে বলে জানান চট্টগ্রাম জেলা কোর্ট পরিদর্শক জাকের হোসাইন মাহমুদ।
গত বছর ৪ জুন রাতে সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আগুন লাগার পর একের পর এক বিস্ফোরণে তা ছড়িয়ে পড়ে। ডিপোতে থাকা রাসায়নিকের কারণে ছড়িয়ে পড়া ওই আগুন ৮৬ ঘণ্টা পর বিভিন্ন বাহিনীর চেষ্টায় নেভানো হয়। ওই ঘটনায় অর্ধশত মানুষের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন দুই শতাধিক মানুষ।
বিস্ফোরণের তিন দিন পর ৭ জুন রাতে সীতাকুণ্ড থানার দণ্ডবিধির ৩০৪ (ক) ধারায় একটি মামলা করেন এসআই আশরাফ সিদ্দিকী।
মামলার আসামিরা হলেন ডিপোর ডিজিএম (অপারেশন) নুরুল আকতার, ম্যানেজার (অ্যাডমিন) খালেদুর রহমান, সহকারী অ্যাডমিন অফিসার আব্বাস উল্লাহ, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মো. নাসির উদ্দিন, সহকারী ব্যবস্থাপক (ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো) আবদুল আজিজ, কন্টেইনার ফ্রেইট স্টেশনের ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম, একই বিভাগের নজরুল ইসলাম ও জিএম (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) নাজমুল আকতার খান।
সীতাকুণ্ড থানা-পুলিশ প্রথমে মামলাটি তদন্ত করলেও পরে তদন্তভার পায় চট্টগ্রাম জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
এর মধ্যে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটি গত বছর ৬ জুলাই প্রতিবেদন দেয়। সেখানে বলা হয়, বেসরকারি ওই কনটেইনারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মালিকপক্ষ এবং তদারকির দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলো দায় এড়াতে পারে না।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৬ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৭ ঘণ্টা আগে