কক্সবাজার প্রতিনিধি
নাগরিকত্ব নিয়ে নিরাপদে এক বছরের মধ্যে মিয়ানমারে ফেরার দাবিতে কক্সবাজারের উখিয়া আশ্রয়শিবিরে সমাবেশ করেছে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার লম্বাশিয়া এক নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের সমাবেশ থেকে ‘এনাফ ইজ এনাফ’ স্লোগান তোলা হয়।
সমাবেশে নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন রোহিঙ্গা নেতারা। রোহিঙ্গা নেতারা মিয়ানমারে চলমান সংঘর্ষে নিজের দেশকে আঁকড়ে ধরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন রাখাইনে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের।
সমাবেশে মাস্টার কামাল ও মাস্টার মুসাসহ রোহিঙ্গা নেতারা বক্তব্য দেন। তাঁরা বলেন, রোহিঙ্গাদের অধিকার আছে, দেশ আছে। এখন অধিকার ফিরে পেতে আওয়াজ তুলবে, প্রতিবাদ করবে।
রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বক্তারা বলেন, এখন তাঁরা নিজেরাই নিজেদের দেশে ফিরে যেতে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। এ জন্য সমাবেশ এবং বিভিন্ন প্রচার–প্রচারণার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের ঐক্যবদ্ধ করাই তাঁদের প্রথম পদক্ষেপ। এরপর নিজেরাই নিজেদের অধিকার ফিরে পেতে লড়াই করবেন।
সমাবেশে রোহিঙ্গা নেতারা আরও বলেন, এখনো যেসব রোহিঙ্গা মিয়ানমারে আছেন তাঁদের নির্যাতন করা হচ্ছে। তাঁদের বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট, গ্যাস সরবরাহসহ সব সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, মিয়ানমারে থাকা রোহিঙ্গাদের হত্যা এবং তাঁদের দেশ থেকে বিতাড়িত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
নেতারা বলেন, খুশিতে নয়, গণহত্যার শিকার হয়ে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে এসেছি। আমরা এক মুহূর্তও এখানে থাকতে চাই না। আমরা এমন জীবন চাই না। নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যেতে চাই। আমাদের দাবিগুলো পূরণে মিয়ানমার যাতে বাধ্য হয়, সে জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। একই সঙ্গে নিরাপদ প্রত্যাবাসন দ্রুত দেখতে চান রোহিঙ্গা নেতারা।
সমাবেশ থেকে আগামী এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা দেশে ফিরবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। বক্তারা আরও বলেন, যথেষ্ট হয়েছে, এবার আন্দোলনের মাধ্যমে রোহিঙ্গারা তাদের অধিকার ফিরে পাওয়া আন্দোলনে যাবে।
হাজারো রোহিঙ্গা নারী–পুরুষ বিভিন্ন দাবি ও স্লোগান নিয়ে সমাবেশে অংশ নেন। শিশুদের পরনে ছিল মিয়ানমারের স্কুল ড্রেস।
নাগরিকত্ব নিয়ে নিরাপদে এক বছরের মধ্যে মিয়ানমারে ফেরার দাবিতে কক্সবাজারের উখিয়া আশ্রয়শিবিরে সমাবেশ করেছে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার লম্বাশিয়া এক নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের সমাবেশ থেকে ‘এনাফ ইজ এনাফ’ স্লোগান তোলা হয়।
সমাবেশে নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন রোহিঙ্গা নেতারা। রোহিঙ্গা নেতারা মিয়ানমারে চলমান সংঘর্ষে নিজের দেশকে আঁকড়ে ধরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন রাখাইনে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের।
সমাবেশে মাস্টার কামাল ও মাস্টার মুসাসহ রোহিঙ্গা নেতারা বক্তব্য দেন। তাঁরা বলেন, রোহিঙ্গাদের অধিকার আছে, দেশ আছে। এখন অধিকার ফিরে পেতে আওয়াজ তুলবে, প্রতিবাদ করবে।
রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বক্তারা বলেন, এখন তাঁরা নিজেরাই নিজেদের দেশে ফিরে যেতে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। এ জন্য সমাবেশ এবং বিভিন্ন প্রচার–প্রচারণার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের ঐক্যবদ্ধ করাই তাঁদের প্রথম পদক্ষেপ। এরপর নিজেরাই নিজেদের অধিকার ফিরে পেতে লড়াই করবেন।
সমাবেশে রোহিঙ্গা নেতারা আরও বলেন, এখনো যেসব রোহিঙ্গা মিয়ানমারে আছেন তাঁদের নির্যাতন করা হচ্ছে। তাঁদের বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট, গ্যাস সরবরাহসহ সব সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, মিয়ানমারে থাকা রোহিঙ্গাদের হত্যা এবং তাঁদের দেশ থেকে বিতাড়িত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
নেতারা বলেন, খুশিতে নয়, গণহত্যার শিকার হয়ে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে এসেছি। আমরা এক মুহূর্তও এখানে থাকতে চাই না। আমরা এমন জীবন চাই না। নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যেতে চাই। আমাদের দাবিগুলো পূরণে মিয়ানমার যাতে বাধ্য হয়, সে জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। একই সঙ্গে নিরাপদ প্রত্যাবাসন দ্রুত দেখতে চান রোহিঙ্গা নেতারা।
সমাবেশ থেকে আগামী এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গারা দেশে ফিরবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। বক্তারা আরও বলেন, যথেষ্ট হয়েছে, এবার আন্দোলনের মাধ্যমে রোহিঙ্গারা তাদের অধিকার ফিরে পাওয়া আন্দোলনে যাবে।
হাজারো রোহিঙ্গা নারী–পুরুষ বিভিন্ন দাবি ও স্লোগান নিয়ে সমাবেশে অংশ নেন। শিশুদের পরনে ছিল মিয়ানমারের স্কুল ড্রেস।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনে আরও মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আজ বুধবার (২৩ জুলাই) সকালে আরএমপি সদর দপ্তরের কনফারেন্স রুমে জুন মাসের অপরাধ-সংক্রান্ত পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
৪ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরীকে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে পারিনি। এটি আমাদের ব্যর্থতা। তিনি ২০ জন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে নিজের জীবন দিয়েছেন। এ দেশে বাহিনী ছাড়া সিভিলিয়ানরা...
২৮ মিনিট আগেচলছে শ্রাবণ মাস। বর্ষা মৌসুম। এই সময়ে টানা বৃষ্টি, স্যাঁতসেঁতে মাঠঘাট আর আকাশে মেঘের ঘনঘটা—এমন চিত্রই আমাদের কাছে চিরচেনা। কিন্তু উত্তরবঙ্গের জেলা পঞ্চগড়ে আজ বুধবার একদমই অন্য রকম সকালের চিত্র দেখা গেছে। ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই দেখা গেল—চারদিক কুয়াশায় ঢাকা। ঘাসে ঘাসে শিশির, রাস্তায় ঝাপসা আলো, যেন শীতকাল
৩৮ মিনিট আগেনিহতের সহকর্মী ওবায়দুর রহমান জানান, আতিকুর রহমান কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে কর্মরত ছিলেন। বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উত্তর ইসলামপুর গ্রামে। রাজধানীর সবুজবাগ বাসাবো এলাকায় একটি মেসে থাকতেন। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তান গ্রামে থাকেন।
১ ঘণ্টা আগে